This Article is From Oct 05, 2018

যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্বীকৃতি এনে দিল নোবেল

যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্বীকৃতি হিসেব নোবেল পেলেন কঙ্গোর চিকিৎসক ডেনিস মুকওয়েগ এবং ইয়াজিদি ক্যাম্পেনার নাদিয়া মুরাদি।

যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্বীকৃতি এনে দিল নোবেল

ওসলোর এক অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা হল।

হাইলাইটস

  • ওসলোর এক অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা হল
  • যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদই এনে দিল শান্তির নোবেল
  • এই দু’জনই বিশ্ব জুড়ে হওয়া ‘মি টু’ আন্দোলনের স্বার্থক প্রতিনিধি

যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্বীকৃতি হিসেব নোবেল পেলেন কঙ্গোর চিকিৎসক ডেনিস মুকওয়েগ এবং বাধ্য হয়ে যৌনদাসি হিসেবে কাজ করা তরুণী নাদিয়া মুরাদি। ওসলোর এক অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা হল। যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদই এনে দিল শান্তির নোবেল।                                 

2014 সালে ইরাকের এই মহিলাকে জঙ্গিরা অপহরন করে। শুধু তাই নয়, তিন মাস যৌনদাসি হিসেবে কাজ করতে হয় তাঁকে।

Following her escape from IS, Peace Laureate Nadia Murad chose to speak openly about what she had suffered. In 2016, at the age of just 23, she was named the UN’s first Goodwill Ambassador for the Dignity of Survivors of Human Trafficking. @NadiaMuradBasee#NobelPrizepic.twitter.com/wgEjOxRHS9

এদিন সম্মানিত হয়ে  তিনি বললেন, নারীদের মানবাধিকার সুরক্ষিত হলে আরও সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব। এই দু’জনই আসলে গোটা বিশ্ব জুড়ে হওয়া ‘মি টু’ আন্দোলনের স্বার্থক প্রতিনিধি। এই দুটি শব্দকে সামনে রেখে যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিল গোটা বিশ্ব।মুকওয়েগের কথা দু’দশক আগেই জেনেছিল বিশ্ব। যুদ্ধ বিধ্বস্ত কঙ্গোতে নারীদের সাহায্য করায় অনেক আগেই আন্তর্জাতিক পরিচয় পেয়েছিলেন তিনি। ধর্ষণের শিকার মহিলাদের আজীবন চিকিৎসা করে এসেছেন তিনি। অসুস্থ শিশুদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন।  তাঁকে ‘ডক্টর মিরাকেল’ বলা হত।  যুদ্ধ বা ওই ধরনের ঘটনায় সবচেয়ে বেশি আক্রমণের শিকার হন। তারই প্রতিবাদে সরব হয়েছেন মুকওয়েগ।  যুদ্ধ বা ওই ধরনের ঘটনায় সবচেয়ে বেশি আক্রমণের শিকার হন। তারই প্রতিবাদে সরব হয়েছেন মুকওয়েগ।

.