Read in English
This Article is From Mar 18, 2019

ব্যালিস্টিক মিসাইল বিশিষ্ট সাবমেরিনকে নির্দিষ্ট দায়িত্বে মোতায়েন করল নৌ বাহিনী

ব্যালিস্টিক  মিসাইল  বিশিষ্ট সাবমেরিন আইএনএস  আরিহান্টকে   কাজে লাগাল ভারতীয়  নৌ নৌ-বাহিনী।   কাশ্মীরে   জঙ্গি হামলার  পর  ভারতের  এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট  তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে  করা হচ্ছে ।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

জঙ্গি হামলার পর থেকেই ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে

Highlights

  • সাবমেরিন আইএনএস আরিহান্টকে কাজে লাগাল ভারতীয় নৌ-বাহিনী
  • জঙ্গি হামলার পর ভারতের এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ
  • আইএনএস আরিহান্ট এবং আইএনএস চক্র এমনিতে বিশাখাপত্তনমে থাকে
নিউ দিল্লি:

ব্যালিস্টিক মিসাইল (Ballistic Missile)  বিশিষ্ট সাবমেরিন (submarine) আইএনএস  আরিহান্টকে   কাজে লাগাল ভারতীয়  নৌ নৌ-বাহিনী (Navy)।    কাশ্মীরে  জঙ্গি হামলার  (Pulwama Terror Attack )  পর  ভারতের  এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট  তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে  করা হচ্ছে । নৌ বাহিনীর তরফে  তরফে বলা হয়েছে   সাবমেরিন এবং তার কেরিয়ারকে  নির্দিষ্ট দায়িত্বে পাঠানো হয়েছে।  আইএনএস আরিহান্ট এবং আইএনএস চক্র এমনিতে বিশাখাপত্তনমে থাকে।   সেগুলিকে আরব সাগরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কিনা তা নৌ বাহিনীর তরফে বলা হয়নি।  পাকিস্তানে আঘাত হানতে  সাবমেরিনটিকে  আরব সাগরেই অবস্থান  করতে হবে।  এই সাবমেরিনে  থাকা মিসাইল ৭৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত  কোনও কিছুতে আঘাত হানতে পারে।  তবে সাড়ে  তিন হাজার  কিলোমিটার দূরে অবস্থিত  কোনও কিছুকে আঘাত  করতে   পারা  মিসাইলও কাজে লাগিয়ে থাকতে  পারে  নৌ বাহিনী।   

গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে বিজেপি বিধায়ক প্রমোদ সাওয়ান্তগোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে বিজেপি বিধায়ক প্রমোদ সাওয়ান্ত

 আইএনএস বিক্রমাদিত্য।    

' ভারতীয় নৌ বাহিনীর   তরফে বলা হয়েছে তারা তিনটি  অবস্থানেই  বিক্রম দেখাতে সক্ষম হয়েছে বলে পাক বাহিনী একই জায়গায় আটকে থাকতে বাধ্য হয়েছে। গত নভেম্বর মাসে প্রথমবার সমুদ্রে নামে আইএনএস আরিহান্ট।  রাশিয়ার  সাহায্যে  ভারতে  তৈরি এই সাবমেরিনটির পারমাণবিক অস্ত্র  বহন করতে সক্ষম।   আরো একটি দিক থেকে এই সাবমেরিন আলাদা।  সেটি হল এই সাবমেরিন  এক টানা  বেশ কয়েক মাস  জলের তলায়  থাকতে সক্ষম।  কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার পর থেকেই ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। একটি সময় পরিস্থিতি এমন হয় যে ভারতের তরফে বলা হয় তারা পাকিস্তানকে  লক্ষ্য করে  অন্তত ছ'টি  মিসাইল ছুঁড়বে।  পাল্টা তিনগুণ বেশি আঘাত হানার হুঁশিয়ারি দেয় পাকিস্তান।   জঙ্গি হামলার   বদলা নিতে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে আঘাত হানে ভারতীয় বায়ুসেনা।  পাল্টা জবাব দেয়  পাকিস্তান। সে সময়  ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কমান্ডার  অভিনন্দন বর্তমানকে আটক করে পাকবাহিনী।  পরে আন্তর্জাতিক  চাপের মুখে  বাধ্য হয়ে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।    আটক হওয়ার আগে   পাকিস্তানের  এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান লক্ষ্য করে আঘাত হানেন অভিনন্দন। সেটি ভেঙে পড়ে  যায়। 


 

Advertisement
Advertisement