தமிழில் படிக்க
This Article is From Jan 22, 2019

আমেরিকার বহু জায়গায় বাতিল হল চন্দ্রগ্রহণ-উৎসব, জেনে নিন কেন

দেশের বহু পার্কে একজোট হয়ে পানীয়তে চুমুক দিতে দিতে সেই নৈস্বর্গিক দৃশ্য দেখবেন ভেবেছিলেন লক্ষ লক্ষ মার্কিন নাগরিক। কিন্তু হল কই!

Advertisement
ওয়ার্ল্ড

এর পরের পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ মার্কিন অধিবাসীরা দেখতে পাবেন ২০২২ সালে

নিউ ইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস:

বিদেশিদের মধ্যে কেউ বলছেন ‘উলফ মুন', কেউ বা বলছেন ‘ব্লাড মুন'। বাংলায় বলা যেতে পারে ‘রক্তাক্ত নেকড়ে'। যাকে নিয়ে পাশ্চাত্য সমাজে হইচই চলছিল বেশ কয়েকদিন ধরে। কিন্তু, দুর্ভাগ্যবশত, আসল দিনটিতেই স্তিমিত হয়ে গেল যাবতীয় উচ্ছ্বাস। ইতস্তত কোথাও কোথাও পার্টি হলেও, ছিল না সেই উন্মাদনা। চাঁদ নিয়ে পাশ্চাত্য সমাজের উন্মাদনা নতুন কিছু নয়। শিল্প সাহিত্যেও একাধিকবার উঠে এসেছে চাঁদের বিভিন্ন আঙ্গিকের কথা। কিন্তু, এই রবিবারের পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণটির মুহূর্ত যে অন্তত কাঙ্খিত পদ্ধতিগুলি মেনে পালন করতে পারল না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ, তা হলফ করেই বলা যায়। এর মূল কারণ একটাই। প্রবল ঠাণ্ডা এবং শৈত্যপ্রবাহ। ওই দেশের সময় অনুযায়ী রাত ১১টা ৪১ মিনিট নাগাদ আকাশে ফুটে ওঠার কথা ছিল রক্তাক্ত চাঁদটির। দেশের বহু পার্কে একজোট হয়ে পানীয়তে চুমুক দিতে দিতে সেই নৈস্বর্গিক দৃশ্য দেখবেন ভেবেছিলেন লক্ষ লক্ষ মার্কিন নাগরিক। কিন্তু হল কই!

ভারতে কবে, কোথায়, কখন শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে?

তার বদলে চোখ রাখতে হল ওয়েবসাইটে। ভয়াবহ শৈত্যপ্রবাহের জন্য রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বেরোনোই মুশকিল। আবহাওয়া দফতর থেকে আগেই জানানো হয়েছিল যে, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকবে। কিন্তু এত বরফ পড়বে, তা ভাবেননি কেউই।

Advertisement

2019 সালে পাঁচটি গ্রহণের দুটি দেখা যাবে ভারত থেকে

“বরফ বা মেঘাচ্ছন্ন আকাশের জন্য নয়। ভয়ঙ্কর ঠাণ্ডার কারণেই আমারা আর ওই দৃশ্য বাইরে গিয়ে দেখতে পারলাম না। গোটা রাস্তা বরফে জমে যাওয়ার ফলে গাড়ি চালানোও প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছিল”, পেনসিলভিনিয়ার কার্বন কাউন্টি এনভায়রনমেন্টাল সেন্টারের পক্ষ থেকে এই কথা জানানো হয়। পেনসিলভিনিয়ার সামিট হিলে এই সংস্থার পার্টি বাতিল করে দিতে হয় শৈত্যপ্রবাহের কারণে।

Advertisement
Advertisement