কীভাবে মারা গেলেন সন্ন্যাসিনী তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ
হাইলাইটস
- সন্ন্যাসিনী অসুস্থ বোধ করছিলেন সকাল থেকেই
- 54 বছর বয়সী ওই শিক্ষিকা পড়াতেন কোল্লামের একটি স্কুলে
- কীভাবে মারা গেলেন ওই সন্ন্যাসিনী তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ
তিরুবনন্তপুরম: কুয়োর মধ্যে থেকে উদ্ধার হল এক সন্ন্যাসিনীর দেহ। রবিবার কেরলে ঘটেছে এই ঘটনাটি। পুলিশ সূত্রের খবই ওই সন্ন্যাসিনীর নাম সুসান ম্যাথিউ। কিন্তু কীভাবে তিনি পড়ে গেলেন কুয়োতে, বা এই ঘটার পিছনে অন্য কোনও বিষয় রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানিয়েছে, ওইদিনই সকাল আটটা নাগাদ তিনি আশ্রমের ম্যাট্রনের সঙ্গে কথা বলে জানান যে তাঁর শরীর ভালো নেই। সেকারণেই ওইদিন প্রেয়ার করতে যেতেও পারবেন না তিনি। "উনি সেদিন ডাক্তারের কাছেও যান বলে খবর। তবে এসবই প্রাথমিক তথ্য আমাদের যাচাই করে দেখতে হবে" বলেন পুলিশের এক শীর্ষস্থানীয় কর্তা।
54 বছর বয়সী এই সন্ন্যাসিনী কোল্লামের পাথানপুরামের সেন্ট স্টিফেন স্কুলে পড়াতেন। রাজধানী তিরুবনন্তপুরম থেকে 80 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই স্কুলটি।
সকাল প্রায় 9 টা নাগাদ মাউন্ট তবোর কনভেন্টের শ্রমিকেরা দেখেন কুয়োর কাছে চাপ চাপ রক্তের দাগ। পরে তাঁরাই কুয়োর মধ্যে সন্ন্যাসিনীর দেহ দেখতে পান।
বিগত 12 বছর ধরে সুসান ওই স্কুলে পড়াচ্ছেন। স্কুল এবং কনভেন্ট উভয়ই পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন কোট্টায়ামের মালঙ্কারা সিরিয়ান অর্থোডক্স চার্চ।