This Article is From Feb 06, 2019

সন্ন্যাসিনীদের যৌন নিগ্রহের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন কয়েকজন বিশপঃ পোপ

সন্ন্যাসিনীদের  যৌন নিগ্রহের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন কয়েকজন বিশপ। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা  স্বীকার করলেন পোপ ফ্রান্সিস। 

সন্ন্যাসিনীদের যৌন নিগ্রহের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন কয়েকজন বিশপঃ পোপ

গত বছর কেরালার এরকম একটি ঘটনা নিয়ে আলোড়ন পড়ে যায়।

হাইলাইটস

  • সন্ন্যাসিনীদের যৌন নিগ্রহের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন কয়েকজন বিশপ
  • সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা স্বীকার করলেন পোপ ফ্রান্সিস
  • নারী বিষয়ক এক পত্রিকায় এ সংক্রান্ত অভিযোগ তোলা হয়

সন্ন্যাসিনীদের  যৌন নিগ্রহের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন কয়েকজন বিশপ। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা  স্বীকার করলেন পোপ ফ্রান্সিস।  গত সপ্তাহে ভাটিকান থেকে প্রকাশিত  নারী বিষয়ক এক পত্রিকায়  এ সংক্রান্ত অভিযোগ তোলা হয় তার প্রেক্ষিতেই প্রশ্নের জবাব দেন। পত্রিকায় বলা হয় যৌন নিগ্রহের পর সন্ন্যাসীদের গর্ভপাতের জন্য চাপও দেওয়া হয়। গত বছর কেরালার এরকম একটি ঘটনা নিয়ে আলোড়ন পড়ে যায়। তার আগেও একাধিকবার এ ধরনের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। কেরালার ক্যাথলিক চার্চের এক বিশপের  বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। নির্যাতিতা দাবি করেন  একাধিকবার ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে।  সাংবাদিক দের প্রশ্নের উত্তরে  পোপ  বলেন,  আমার মনে হয় এ ধরনের ঘটনা এখনও ঘটছে।  পাশাপাশি তিনি জানান এসব যাতে বন্ধ করা যায় তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।  নারীদের  সুরক্ষা দিতে তাঁরা বব্ধপরিকর।   

তিনদিনের মাথায় ‘সত্যাগ্রহ' প্রত্যাহার করলেন মুখ্যমন্ত্রী

" আরও কিছু করা উচিত "

এ মাসের ‘ওমেন  চার্চ  ওয়ার্ল্ড' -  পত্রিকায় ওই  প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল একাধিক ঘটনার পর নির্যাতনের শিকার মহিলারা  চুপ থেকেছেন। কখনও বা চুপ  থাকতে বাধ্য হয়েছেন। আফ্রিকার একটি ঘটনার কথা তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে।  নয়ের দশকে  আফ্রিকায় এ ধরনের অভিযোগ ওঠে কিন্তু তার উপর ভিত্তি করে  কোনও  ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। একথা উল্লেখ করেই প্রতিবেদনে উপযুক্ত  ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করা হয়েছে। আরও কয়েকটি পদক্ষেপ করা  উচিত বলে মনে করেন মহিলারা। পোপ ফ্রান্সিসও সেটাই জানালেন।                   

কেরালার মুলাক্কালের ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে  ২১০৮ সালে। নির্যাতনের শিকার মহিলারা দাবি করেন ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ১৩ বার তাঁকে ধর্ষণ করা  হয়েছে। অভিযুক্ত বিশপকে গ্রেফতার করা  হয়েছিল। তার আগে চার্চের দায়িত্ব থেকেও অব্যহতি দেওয়া হয় তাঁকে।  তবে প্রথম থেকেই ঘটনার কথা অস্বীকার করেছেন বিশপ। কিন্তু নিজের দাবিতে প্রথম  থেকেই অনড় থেকেছেন  নির্যাতনের শিকার হওয়া মহিলা।             

 

.