Read in English
This Article is From Oct 01, 2019

২ অক্টোবর শাস্ত্রী জয়ন্তীও, জানুন অবাক করা তথ্য

Lal Bahadur Shastri: মৃদুভাষী কিন্তু দৃঢ়সংকল্প লালবাহাদুর শাস্ত্রী দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ এক নাম। তিনি ভারতের তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

Lal Bahadur Shastri: এবার তাঁর ১১৬তম জন্মবার্ষিকী।

নয়াদিল্লি:

বুধবার ২ অক্টোবর গোটা দেশ জুড়ে পালিত হবে মহাত্মা গান্ধির (Mahatma Gandhi) ১৫০তম জন্মবার্ষিকী। কিন্তু ওই একই দিনে জন্মেছিলেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের আর এক কিংবদন্তি নেতা লালবাহাদুর শাস্ত্রী (Lal Bahadur Shastri)। এবার তাঁর ১১৬তম জন্মবার্ষিকী। তিনি স্বাধীন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরে তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হন। নম্র, মৃদুভাষী কিন্তু দৃঢ়সংকল্প লালবাহাদুর শাস্ত্রী দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ এক নাম। পরে দেশ স্বাধীন হলে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর মন্ত্রিসভায় রেলমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ পদ সামলেছেন তিনি। ১৯৬৪ সালের মে মাসে জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর পরে ওই বছরের জুন মাসে তিনি দেশের তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

রইল লালবাহাদুর শাস্ত্রী সম্পর্কে ৫টি আশ্চর্য তথ্য, যা ছাত্রছাত্রীদের উদ্বুদ্ধ করবে।

শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানাতেই জম্মু ও কাশ্মীর পদক্ষেপ, কলকাতায় বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Advertisement

১. শাস্ত্রী তাঁর প্রকৃত পদবি নয়। বারাণসীতে কাশী বিদ্যাপীঠে স্নাতক হওয়ার পর ডিগ্রি হিসেবে তিনি সেটি পান। তাঁর নামের শেষে ওই অংশটিই মানুষের মনে থেকে গিয়েছে।

২. ১৯৬৫ সালের ভারত-পাক যুদ্ধে দেশে খাদ্য সংকট দেখা দেয়। লালবাহাদুর শাস্ত্রী তখন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি নিজের বেতন গ্রহণ করা বন্ধ করেন।

Advertisement

'কি মজা!: দুর্গাপুজোর মণ্ডপ উদ্বোধন করে লিখলেন মমতা, দেখুন দক্ষিণ কলকাতার বিশেষ মণ্ডপগুলির ছবি

৩. লালবাহাদুর শাস্ত্রী রেলমন্ত্রী থাকাকালীন এক রেল দুর্ঘটনায় বহু মানুষের প্রাণহানি হলে তিনি মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেন। পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু বলেন, তিনি এই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করছেন লালাবাহাদুর শাস্ত্রী কোনও ভাবে এই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী বলে নয়। বরং যাতে এটি সাংবিধানিক এক দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে তাই তিনি এটি গ্রহণ করছেন।

Advertisement

৪. লালবাহাদুর শাস্ত্রী ‘‘জয় জওয়ান, জয় কিষান'' এই স্লোগান দিয়েছিলেন ১৯৬৫ সালের ভারত-চিন যুদ্ধের সময়। দেশে তখন খাদ্য সংকট চলছে। সেই সময় দেশের সেনা ও কৃষকদের মনে বল জোগাতে তিনি ওই স্লোগান দেন।

৫. মাত্র উনিশ মাস তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তাশকেন্তে ১৯৬৬ সালের ১১ জানুয়ারি তিনি প্রয়াত হন।

Advertisement

দেখুন ভিডিও

  .  

Advertisement