हिंदी में पढ़ें
This Article is From Jan 22, 2020

UNICEF : গোটা বিশ্বে প্রতি ৩ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন মেয়েরই স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হয়!

ইউনিসেফ(UNICEF) জানিয়েছে গোটা বিশ্বের দরিদ্র পরিবারের প্রত্যেক তিনজন মেয়ের মধ্যে (১০-১৯ বছর বয়স) একজন মেয়েরই স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হয় ।

Advertisement
অফবিট Edited by

গোটা বিশ্বে প্রতি ৩ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন মেয়েরই স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হয় : ইউনিসেফ

Highlights

  • মেয়েদের শিক্ষা নিয়ে তথ্য জানিয়েছে ইউনিসেফ
  • গোটা বিশ্বে প্রতি ৩ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন মেয়েরই স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হয
  • গরিব বাচ্চাদের পিছনে শিক্ষাক্ষেত্রে খরচ করতে চায় না কোন দেশ
নয়াদিল্লি:

গোটা বিশ্বে মেয়েদের শিক্ষার হার নিয়ে একটি উদ্বেগজনক খবর সামনে এসেছে । ইউনিসেফ(UNICEF)জানিয়েছে গোটা বিশ্বের দরিদ্র পরিবারের প্রত্যেক তিনজন মেয়ের মধ্যে (১০-১৯ বছর বয়স) একজন মেয়েরই স্কুলে যাওয়ার সুযোগ হয় ।এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ফোরামের (EDUCATION WORLD FORUM)মঞ্চে এই বক্তব্য পেশ করা হয়েছে। ইউনিসেফের একটি বক্তব্যে বলা হয়েছে দারিদ্র, লিঙ্গ বৈষম্য, প্রতিবন্ধকতা, ভাষা, স্কুলের থেকে দূরত্ব, স্কুলের প্রাথমিক কিছু বিষয়ের অভাব আজও গরিব বাচ্চাদের শিক্ষা লাভের পথে বাধা। আরও বলা হয়েছে সারাবিশ্বে বাচ্চারা পড়াশোনা করতে পারে না কারণ শিক্ষার প্রতিটি পর্যায়ে বেদখল করার কারণে দারিদ্র্যের পরিস্থিতি সর্বদা বজায় থাকে।

ইউনিসেফ(UNICEF) এর কার্যনির্বাহী পরিচালক হেনরি ফোর জানিয়েছেন, দেশগুলিতে গরিব ছাত্রদের ফেল করিয়ে দেওয়া হয় । আর তা করে আসলে তারা নিজেদের দেশকে ফেল করিয়ে দিচ্ছে। একদিকে যখন শিক্ষা ক্ষেত্রে সমস্ত খরচ ধনী পরিবারের শিক্ষার্থীদের জন্য খরচ করা হচ্ছে, তখন গরিব পরিবারের বাচ্চাদের সর্বদাই দারিদ্র্যের পরিস্থিতির মধ্যেই রেখে দেওয়ার জন্য ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাবে দরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছে না বা প্রতিযোগিতায় নামতেই পারছে না। আর সেই কারণেই দেশের অর্থব্যবস্থাতেও নিজেরা যোগদান করতে পা

Pariksha Pe Charcha: पीएम मोदी ने विद्यार्थियों को प्रोत्साहित करने के लिए कुंबले, द्रविड़, लक्ष्मण का दिया उदाहरण

Advertisement

৪২ টি দেশের প্রাপ্ত তথ্যের দিকে যদি আমরা নজর দিই তাহলে দেখা যাচ্ছে দরিদ্র পরিবারের বাচ্চাদের পড়াশোনার জন্য ব্যয় করার থেকে ধনী পরিবারের বাচ্চাদের পড়াশোনায় দ্বিগুণ বেশি ব্যয় করা হয়। আফ্রিকাতে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যয়ের দিক দিয়ে ধনী এবং দরিদ্রদের মধ্যে ব্যবধান বেড়েছে। দশটি আফ্রিকার দেশের থেকে যে তথ্য পাওয়া গেছে সেই অনুসারে গরিব পরিবারের বাচ্চাদের উপর যে খরচ করা হয় তার থেকে চার গুণ বেশি খরচ করা হয় ধনী পরিবারের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে।

৪২ টি দেশের প্রাপ্ত তথ্যের দিকে যদি আমরা নজর দিই তাহলে দেখা যাচ্ছে দরিদ্র পরিবারের বাচ্চাদের পড়াশোনার জন্য ব্যয় করার থেকে ধনী পরিবারের বাচ্চাদের পড়াশোনায় দ্বিগুণ বেশি ব্যয় করা হয়। আফ্রিকাতে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যয়ের দিক দিয়ে ধনী এবং দরিদ্রদের মধ্যে ব্যবধান বেড়েছে। দশটি আফ্রিকার দেশের থেকে যে তথ্য পাওয়া গেছে সেই অনুসারে গরিব পরিবারের বাচ্চাদের উপর যে খরচ করা হয় তার থেকে চার গুণ বেশি খরচ করা হয় ধনী পরিবারের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে।

Advertisement

বিশ্বব্যাংকের মতে নিম্ন এবং মধ্য আয়ের দেশ গুলির অর্ধেকের বেশি বাচ্চারা প্রাথমিক স্তরের শিক্ষালাভ করার পরেও আর এগোতে পারে না। কারণ পড়াশোনা করার সুযোগ আর মেলে না। গবেষণায় বলা হয়েছে, সরকারি তহবিল কি এমন ভাবেই ব্যবহার করা বা ব্যয় করা উচিত যেখানে তহবিলের কুড়ি শতাংশ অর্থও যেন  ২০  শতাংশ দরিদ্র শিশুদের জন্য ব্যয় করা হয়।

গবেষণাপত্রে প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে জনসাধারণকে  উৎসাহ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে । কারণ সবথেকে বেশি গরিব বাচ্চারা প্রাথমিক স্তর পর্যন্তই পড়াশোনা করে। ফোর আরও বলেছেন যে, " আমরা অত্যন্ত উদ্বেগজনক একটা পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছি। আমরা যদি সঠিকভাবে বিনিয়োগ করি ,তবে আরও বেশি মানুষকে দারিদ্রের হাত থেকে মুক্ত করতে পারব।"

Advertisement