This Article is From Sep 26, 2019

আমার জীবনে খুশির দিন, মির্জার গ্রেফতারিতে বললেন ম্যাথু স্যামুয়েল

Narada sting case: ২০১৭-এর ১৭ এপ্রিল নারদ কেলেঙ্কারিতে এফআইআর দায়ের করে সিবিআই, নাম ছিল এসএমএইচ মির্জাসহ বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, তৃণমূল কংগ্রেস নেতার

আমার জীবনে খুশির দিন, মির্জার গ্রেফতারিতে বললেন ম্যাথু স্যামুয়েল

নারদ নিউজের প্রধান ম্যাথু স্যামুয়েল একজন ব্যবসায়ীর ছদ্মবেশে স্টিং অপারেশনটি করেন

কলকাতা:

নারদ স্টিং (Narada sting footage case) অপারেশন মামলায় আইপিএস অফিসার এসএমএইচ মির্জাকে (SMH Mirza) গ্রেফতার করেছে সিবিআই। তাঁকে আদালতে তুলে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মির্জার গ্রেফতারিতে খুশি ম্যাথু স্যামুয়েল (Mathew Samuel), ২০১৪-এ তিনিই নারদ স্টিং অপারেশনটি করেছিলে। সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েল বলেন, এটি তাঁর জীবনের “সবচেয়ে খুশির” দিন। তিনি বলেন, “এটা আসলে আমার জীবনের একটি খুশির দিন...একজন দোষীকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। ২০১৬-এর মার্চে ভিডিওটি প্রকাশ হয়। অবশেষে  ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে। প্রথম গ্রেফতার হয়েছে”। মির্জার গ্রেফতারির পরেই, কীভাবে কঠোর পরিশ্রম এবং একাগ্রতার মধ্য দিয়ে কোনও “পক্ষপাত্ত্বিত্ত্ব না করে” তিনি স্টিং অপারেশনটি করেছিলেন তা মনে করেন।

নারদ মামলায় প্রথম গ্রেফতার আইপিএস এসএমএইচ মির্জা

নারদ নিউজের প্রধান ম্যাথু স্যামুয়েল একজন ব্যবসায়ীর ছদ্মবেশে স্টিং অপারেশনটি করেন। একজন আইপিএস অফিসার এবং বেশ কয়েকজন তৃণমূল নেতা ও রাজ্যের মন্ত্রীকে টাকা নিতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন এখন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। একটি সংস্থাকে সুবিধা দেওয়ার পরিবর্তে তাঁদের কাউকে টাকা নিতে অথবা অন্য কোথাও টাকা দিতে বলতে দেখা যায়।

২০১৭-এর ১৭ এপ্রিল নারদ কেলেঙ্কারিতে এফআইআর দায়ের করে সিবিআই, সেখানে নাম ছিল এসএমএইচ মির্জাসহ রাজ্যের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, তৃণমূল কংগ্রেস নেতার।

মির্জার গ্রেফতারিতে কৌশলী তৃণমূল, সরব বিরোধীরা

যে ১৩ জনকে নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনে টাকা নিতে দেখা গিয়েছিল, তাঁদের মধ্যে রয়েছে সাতজন সাংসদ, একজন বিধায়ক, এবং একজন আইপিএস অফিসার।  সাতজন সাংসদের মধ্যে ছিলেন সুলতান আহমেদ, তিনি ইতিমধ্যেই মারা গিয়েছেন। ২০১৭-এ বিজেপিতে যোগ দেন মুকুল রায়। চারজনমন্ত্রীর মধ্যে শোভন চট্টোপাধ্যায় ১৪ অগস্ট বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।

২০১৪-এ একজন ব্যবসায়ীর ছদ্মবেশে স্টিং অপারেশনটি করেন ম্যাথু স্যামুয়েলস, অনেক তৃণমূল নেতাকে টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দিতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনের আগে, রাজ্যে এই ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসে, তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ৫২ ঘন্টার ভিডিও ফুটেজে, ১৩জন ব্যক্তিকে মোট ৬০.৫ লক্ষ টাকা নিতে দেখা গিয়েছিল।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.