தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Aug 21, 2018

নভজ্যোত সিং সিধু হলেন একজন “শান্তির দূত”: ইমরান

অন্যদিকে, নভজ্যোৎ সিং সিধু স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন যে, ইমরানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে তাঁর উপস্থিতি কোনওভাবেই ‘রাজনৈতিক’ নয়

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By
নিউ দিল্লি:

পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা অধুনা প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ইসলামাবাদে যাওয়ায় বিভিন্ন মহল থেকে তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হন নভজ্যোৎ সিং সিধু। এই দেশ থেকে তেমন সমর্থন না পেলেও তাঁর প্রতি উদাত্ত সমর্থন চলে এলো সীমান্তের ওপার থেকে। একটি বিবৃতি দিয়ে তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানালেন পাক প্রধানমন্ত্রী। একটি টুইট করে ইমরান বলেন নভজ্যোত সিং সিধু হলেন একজন “শান্তির দূত”। তিনি আরও বলেন, “ভারতের যে বা যারা ওঁর দিকে আঙুল তুলছে, তারা আসলে উপমহাদেশের শান্তিপ্রক্রিয়ার পরিবেশটিকেই বিঘ্নিত করে তুলছে”।

কংগ্রেস শাসিত পাঞ্জাবের মন্ত্রী নভজ্যোৎ সিং সিধুকে সমালোচক সহ তাঁর দলের বেশ কিছু সহকর্মীও আক্রমণ করেন গত শনিবার ইমরান খানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য। যেখানে সিধুকে পাক অধ্যুষিত কাশ্মীরের এক শীর্ষ নেতার পিছনে বসে থাকতে দেখা গিয়েছে। যদিও, ইমরানের এই সৌজন্যমূলক মনোভাব যে সমালোচকদের মুখ বন্ধ করে দিয়েছে, তেমনটা মোটেই নয়। শাসকদল বিজেপিই আক্রমণ করেছে সিধুকে। তাদের অভিযোগ, সিধু যেন বোঝাতে চাইছেন ভারত “শান্তি ও মৈত্রীর পক্ষে নেই”।

অন্যদিকে, নভজ্যোৎ সিং সিধু স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন যে, ইমরানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে তাঁর উপস্থিতি কোনওভাবেই ‘রাজনৈতিক’ নয়। তা আসলে এক বন্ধুর আমন্ত্রণের ডাকে সাড়া দেওয়া।

Advertisement

এই ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে তিনি অটল বিহারী বাজপেয়ী ও নরেন্দ্র মোদীর পাকিস্তান যাত্রার কথাও উল্লেখ করেন।   

তবে তার সঙ্গে সিধু এই কথাও বলেন যে, "নরেন্দ্র মোদীর দেশপ্রেমকে কেউ প্রশ্ন করছে না। কিন্তু, সত্যি বলতে, দুই দেশের পক্ষেই এই ধরনের সৌজন্য যাত্রা দরকারি"।

বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও মুখ খুলেছেন এই নিয়ে। রাহুল গান্ধীকে তীব্র আক্রমণ করে তিনি বলেন, " সিধুর থেকে নয়। আমরা এই ঘটনার ব্যাখা চাইছি রাহুল গান্ধীর কাছ থেকে! এটা কী হচ্ছে? উনি কি পাকিস্তানের ডেস্ক চালাচ্ছেন"?

Advertisement
Advertisement