বিএসএফ কনস্টেবলের হেলমেট পড়ে থাকতে দেখে তাঁর সন্ধান পায় পাক বাহিনী।
হাইলাইটস
- বিএসএএফের ডিজি শুক্রবার একথা জানিয়েছেন
- বিএসএফের এক হেড কনস্টেবলকে 18 সেপ্টেম্বর নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়
- পাক সীমান্ত লাগোয়া গ্রাম এখন জনমানুষ শূন্য বলে দাবি বিএসেফের ডিজির
নিউ দিল্লি: ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে আরও বেশি করে আগ্রাসী ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে পাক সেনাকে। এমনই মন্তব্য করলেন বিএসএফের ডিজি কে কে শর্মা। অবসরের একেবারে কাছে চলে আসা বিএসএএফের ডিজি শুক্রবার একথা জানিয়েছেন। বিএসএফের এক হেড কনস্টেবলকে 18 সেপ্টেম্বর নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এই ঘটনার কথা বলতে গিয়ে বিএসএরফের ডিজি বলে, ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে।সীমান্তে পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন হয়নি। কিন্তু এখন আক্রমণ বেড়েছে। ‘ব্যাট অ্যাকশন’-এর সংখ্যায় বেড়েছে। আগেঅ এমনটা হত। কিন্ত তখন সেনা স্তরে আলাপ-আলোচনা করে সমস্যা মেটানো যেত। এখন আর সেটা হয় না। সাম্প্রতিক হত্যার ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে।
ডিজি জানান, সীমান্তে বিএসএফ কনস্টেবলের হেলমেট পড়ে থাকতে দেখে তাঁর সন্ধান পায় পাক বাহিনী। এরই মাঝে ভারতীয় জওয়ানরা যখন হেড কনস্টেবলকে খুঁজতে যান তখন মাটিতে বেশ কিছু চিহ্ন দেখতে পাওয়া যায়। যা দেখে বোঝা যায় মাটির উপর দিয়ে কাউকে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর আরও কিছুটা বাদে তাঁর গলা কাটা দেহ উদ্ধার হয়েছে।
এদিকে ওই ঘটনার পর থেকে আরও গুলির আদান প্রদান হয়নি। শুধু তাই নয় পাক সীমান্ত লাগোয়া গ্রাম গুলিও এখন জনমানুষ শূন্য বলে দাবি বিএসেফের ডিজির।