২৫ মার্চ থেকে দেশে লাগু কেন্দ্রীয়ভাবে লকডাউন। (ফাইল ছবি)
নয়া দিল্লি: ১৭ মে'র পর লকডাউনের (Lockdown) ভবিষ্যৎ কী? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে (PM-CMs meet) বসছেন প্রধানমন্ত্রী। পিএমও সূত্রে খবর, সোমবার, ১১ মে বিকেল ৩টে নাগাদ এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। প্রতিবারের মতো এবারেও ভিডিও কনফারন্সের মাধ্যমে আয়োজিত হবে বৈঠক। জানা গিয়েছে, রবিবার সকালে ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গৌবা, অঙ্গরাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব-সহ মুখ্যসচিবদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেই বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের প্রশাসনিক কর্তারা। কেন্দ্রীয় সূত্রে খবর, ক্যাবিনেট সচিবের সঙ্গে বৈঠকে রেড, অরেঞ্জ, গ্রিন জোন চিহ্নিত নিয়ে আপত্তি তোলা হয়েছে। তাঁদের যুক্তি, "পরিযায়ী নাগরিকরা রাজ্যে ফেরায় যেভাবে সংক্রমণ মাত্রা বাড়ছে, তাতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সব জেলাই রেড জোনের আওতাভুক্ত হবে।" এই সংক্রমণের জেরে ছন্দে ফিরতে আরও দেরি হয়ে যাবে। এভাবেই ক্যাবিনেট সচিবকে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা। তাঁদের প্রস্তাব, "জেলাভেদে তিন জোনে ভাগ থাক। কিন্তু কোয়ারান্টাইন সেন্টারযুক্ত এলাকা রেড জোনের (Red Zone) আওয়াতভুক্ত হক।"
মধ্যপ্রদেশে উল্টে গেল ট্রাক, নিহত ৫ পরিযায়ী শ্রমিক, আহত ১৫
দেশব্যাপী লকডাউন উঠে যাওয়ার পর পর প্রথম সপ্তাহটিকে ‘ট্রায়াল রান' হিসেবে ধরা হবে। লকডাউনের পরে দেশের শিল্প উৎপাদন শুরু প্রসঙ্গে একথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। বলা হয়েছে নিরাপত্তাজনিত সমস্ত প্রোটোকল মেনে কাজ করতে হবে এবং শিল্প উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিপুল উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা যাবে না।
লকডাউন ওঠার এক মাসের মধ্যেই নতুন শিক্ষা বর্ষপঞ্জি প্রকাশ করবে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি
সরকারের সাম্প্রতিক গাইডলাইনে সমস্ত শিল্প উৎপাদনের ক্ষেত্রেই কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের আর্জি জানানো হয়েছে। সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে কেমিক্যাল প্ল্যান্টে গ্যাস লিক হয়ে ১১ জনের মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের তরফে এই আর্জি জানানো হয়েছে।