বাংলাদেশ মায়ানমার শ্রীলঙ্কা থাইল্যান্ড নেপাল ভুটান থেকে প্রতিনিধিরা আসবেন।
হাইলাইটস
- শপথের আগে ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে গিয়ে শ্রদ্ধা জানালেন মোদী
- সন্ধ্যার অনুষ্ঠান শুরুর আগেই একাধিক কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর
- সকালে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা জানান তিনি
নিউ দিল্লি: ঠিক এক সপ্তাহ আগে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল। আর এক সপ্তাহ বাদে দ্বিতীয় বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ (Oath Taking Ceremony) নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) । সন্ধ্যার অনুষ্ঠান শুরুর আগেই একাধিক কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। আজ সকালে রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা জানান তিনি (PM Modi ) । প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর স্মৃতি- স্মারকের সামনেও শ্রদ্ধা জানান তিনি। এরপর ইন্ডিয়া গেটের সামনে তৈরি হওয়া ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে (National War Memorial) শ্রদ্ধা জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এক পুলিশ কর্তা জানিয়েছেন সমস্ত রকম ব্যবস্থা নিয়ে রাখা হয়েছিল।
শপথগ্রহণের আগের দিন নতুন মন্ত্রিসভা নিয়ে ৩ ঘণ্টার বৈঠক মোদী-অমিতের
এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় বিজেপি সভাপতি অমিত সাহার সঙ্গে তিন ঘণ্টা বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মন্ত্রিসভার গঠন থেকে শুরু করে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান নিয়ে আলোচনা হয়। এক আগে গত মঙ্গলবারও দুজন প্রায় ৫ ঘন্টা একী বিষয় নিয়ে কথা বলেন। আজ সন্ধ্যা সাতটায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শুরু হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রায় আট হাজার অতিথি। দেশীয় অতিথিদের পাশাপাশি বাংলাদেশ মায়ানমার শ্রীলঙ্কা থাইল্যান্ড নেপাল ভুটান থেকে প্রতিনিধিরা আসবেন।
‘‘পচা আলুই লিড দিয়েছে'': সুজিত বসুকে নাম না করে বিঁধলেন সব্যসাচী দত্ত
দেশের বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, রাজনৈতিক দলের নেতা কূটনীতিক, রাষ্ট্রদূত থেকে শুরু করে সমাজের নানা ক্ষেত্রে বিশিষ্ট উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি ভবনে। এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন ১০০ জন এনআরআইও। সূত্র থেকে জানা গিয়েছে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধীও উপস্থিত থাকবেন শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে। এদিকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা নিয়ে অবস্থান বদল করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত মঙ্গলবার তিনি জানান এটি সাংবিধানিক আমন্ত্রণ। তাই তাতে যোগ দেওয়া দায়িত্বের মধ্যে পড়ে এবং তিনি সেই চেষ্টা করবেন। কিন্তু বুধবারই নিজের অবস্থান বদল করেন এবং তিনি বলেন পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি কর্মীদের তৃণমূল খুন করেছে বলে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। তারই প্রতিবাদে তিনি অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না। এছাড়া অন্য অ-বিজেপি শাসিত রাজ্য গুলির মুখ্যমন্ত্রী শপথ অনুষ্ঠানে থাকবেন বলে সূত্রে জানা গিয়েছে।