Read in English
This Article is From Sep 19, 2019

ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠক, প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফরে

২১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় হাউস্টনে শক্তি সংস্থারগুলির সিইওদের সঙ্গে বৈঠকের কর্মসূচীও রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

২২ সেপ্টেম্বর “হাউডি মোদি” (Howdy Modi) অনুষ্ঠানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একমঞ্চে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

নয়াদিল্লি:

শনিবার আমেরিকা সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), সেখানে একাধিক কর্মসূচী রয়েছে তাঁর। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) সঙ্গে বৈঠক, অন্যান্য ২০টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক ছাড়াও ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত পরিষ্কার, যাইহোক, কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক মহলের নজর থাকলেও, তা প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচীতে থাকবে না এবং আলোচনার বাইরে কোনও মধ্যস্থতার প্রস্তাব নয়। ভারতের বিদেশসচিব বিজয়কেশব গোখলে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, “৩৭০ ধারা একটি অভ্যন্তরীণ বিষয়। অন্যান্য ইস্যুর মধ্যে সন্ত্রাসবাদ একটি। আন্তর্জাতিকস্তরে ভারতের ভূমিকায় নজর থাকবে, এই বিষয়ে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ব্যক্ত করবেন প্রধানমন্ত্রী”।

২১ সেপ্টেম্বর হাউস্টনের টেক্সাসে আমেরিকার শক্তিসংস্থাগুলির সিইও দের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২২ সেপ্টেম্বর ৫০,০০০ ইন্দো-আমেরিকানদের “হাউডি মোদি” ( Howdy Modi) অনুষ্ঠানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ডেমোক্র্যটের উচ্চপদস্থ সাংসদরা।

২৩ সেপ্টেবর নিউইয়ের্কে জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ২৪ সেপ্টেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন তিনি, এবং পরেরদিন ৪০ জন বিনিয়োগকারীর সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠক করার কর্মসূচী রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

Advertisement

২৭ সেপ্টেম্বর স্থানীয়সময় সকালে, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র  মোদি, তারপরেই দিল্লি রওনা হবেন তিনি। নরেন্দ্র মোদির পরেই ভাষণ দেবেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।

জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা নিয়ে আমেরিকাসহ অন্যান্য বড় এবং শক্তিশালী দেশগুলির সমর্থন পেয়েছে ভারত, ইউরোপিয় ইউনিয়ন জানিয়েছে, কাশ্মীরে নিরাপত্তার কড়াকড়ি নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে।

Advertisement

ইউরোপিয় ইউনিয়নের তরফে বলা হয়, “যেখানে কিছু নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের খবর পাওয়া গিয়েছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরেনি। রাজনৈতিক নেতা, আন্দোলনকারী, মানবধিকার কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে..কাশ্মীরের বাসিন্দাদের অধিকার ও স্বাধীনতা ফেরানোর ওপর জোর দিতে হবে”।

রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিবও বলেন, কাশ্মীরে মানবধিকারকে পুরোপুরি সম্মান করতে হবে, তবে এটা ভারত ও পাকিস্তানের আলোচনার বিষয়, রাষ্ট্রসংঘের পদক্ষেপ করার বিষয় নয়।

Advertisement