தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Nov 12, 2018

যাঁরা জামিনে মুক্ত আছেন তাঁরাই সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন! গান্ধিদের আক্রমণ মোদীর

ছত্তিশগড়ের সভা থেকে  নাম না করে কংগ্রেস সভাপতি  রাহুল গান্ধি এবং তাঁর মা  ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া  গান্ধিকে আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং থেকে শুরু করে অন্য নেতারা মোদীর সমালোচনায় সরব।

Highlights

  • নোটবন্দির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন রাহুল
  • । গোটা ব্যাপারটিকে সাংঘাতিক বিপর্যয় বলে ব্যাখ্যা করেন রাহুল
  • নির্বাচনী সভা থেকে সোমবার তারই পাল্টা দিলেন মোদী
নিউ দিল্লি :

ছত্তিশগড়ের সভা থেকে  নাম না করে কংগ্রেস সভাপতি  রাহুল গান্ধি এবং তাঁর মা  ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া  গান্ধিকে আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে নোটবন্দির কথা  উল্লেখ  করে  প্রধানমন্ত্রীকে  উদ্দেশ করে আক্রমণ শানান কংগ্রেস সভাপতি। গোটা ব্যাপারটিকে সাংঘাতিক  বিপর্যয় বলে  ব্যাখ্যা  করেন রাহুল। নির্বাচনী সভা থেকে সোমবার তারই পাল্টা দিলেন মোদী। তাঁর কথায় দুর্নীতি মামালায় জামিনে  মুক্ত থাকা  মা- ছেলে আমার কাছে  জানতে চাইছেন নোটবন্দি করে  কী লাভ হল? তাঁরাই আবার আমায় সার্টিফিকেট দিচ্ছেন। যাঁরা  জামিনে মুক্ত আছেন তাঁরা অন্যের সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।!তাঁরা ভুলে গিয়েছেন নোটবন্দির জন্যই তাঁদের জামিন নিতে হয়েছে।                         

ন্যাশনাল হেরাল্ড  মামলায় জামিন পেয়েছেন রাহুল এবং সোনিয়া। সে কথা তুলে ধরেই আক্রমণ করলেন মোদী। শুধু  নোটবন্দী নয় যুদ্ধ বিমান রাফালে  কেনা নিয়েও   দুর্নীতির অভিযোগ এনে  প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করছেন রাহুল। শুধু রাহুল নয়  কংগ্রেসের অন্য নেতারাও টানা আক্রমণ শানিয়ে যাচ্ছেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং আগে  বলেছিলেন নোটবন্দি  হল এক সংগঠিত অপরাধ। আর এখন সময় যত যাচ্ছে  ততই নোটবন্দির কুপ্রভাব বোঝা  যাচ্ছে। এর আগে  নোটবন্দির দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে  কংগ্রেস জানিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। তাদের দাবি ওই তুঘলকি  সিদ্ধান্তের জন্য অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, অকথ্য যন্ত্রণা সহ্য করেছেন দেশের মানুষ। তবে বিরোধীদের দাবি উড়িয়ে  আরও একবার  নোটবন্দির পক্ষে সওয়াল করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। ফেসবুকে জেটলি লেখেন রাতারাতি নোটবন্দির  ঘোষণার মাধ্যমে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সূচনা  হয়েছিল। তাঁর দাবি নোটবন্দির ফলে করদাতার সংখ্যা বাড়ে। 2014 সালের মে মাসে বিজেপি ক্ষমতায় আসে। সে সময় করদাতার সংখ্যা  ছিল 3.8 কোটি টাকা। সেটা  বিজেপির চার বছরের শাসন কালে  বেড়ে হয়েছে 6.86 কোটি। এই সরকাররে মেয়াদ শেষের আগে  কর দাতার  পরিমাণ আগের থেকে  দ্বিগুণ হতে  পারে বলে  মনে  করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সুদীর্ঘ পোস্টে অরুণ জেটলি বলেন, নোটবন্দির ফলে কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাও কমে এসেছে। আর অতিরিক্ত টাকা পরিকাঠামো বৃদ্ধিতে  খরচ করছে কেন্দ্র। গ্রামীণ এলাকাতেও হচ্ছে উন্নয়নের কাজ।

 

Advertisement
Advertisement