This Article is From May 29, 2020

প্রয়াত ছত্তিশগড়ের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী অজিত যোগী! টুইটে শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

বৃহস্পতিবার সকালে যোগী-পুত্র অমিত যোগী টুইট করে এই খবর প্রকাশ্যে এনেছেন। তাঁর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করে টুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও

প্রয়াত ছত্তিশগড়ের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী অজিত যোগী! টুইটে শোকবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

অজিত যোগীর পুত্র টুইটারে বাবার মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে এনেছেন। (ফাইল)

নয়া দিল্লি:

দীর্ঘ রোগভোগের পর ৭৪ বছর বয়সে প্রয়াত প্রবীণ রাজনীতিবিদ অজিত যোগী (Ajit Jogi Death)। বৃহস্পতিবার সকালে যোগী-পুত্র অমিত যোগী টুইট করে এই খবর প্রকাশ্যে এনেছেন। তাঁর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করে টুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi tweeted)। জানা গিয়েছে, গত দু'সপ্তাহে দু'বার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন ছিলেন অজিত যোগী। মধ্যপ্রদেশ ভেঙে ২০০ সালে ছত্তিশগড় (Chattishgarh) রাজ্য গঠনের পর প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন এই রাজনীতিবিদ। একসময় কংগ্রেসি ঘরানার দুঁদে রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত পেয়েছিলেন অজিত যোগী। বাবার মৃত্যু প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অমিত যোগী টুইটে লেখেন, "২০ বছরের তরুণ ছত্তিশগড় একজন দেশপ্রেমীকে হারাল। শুধু আমি নয়, গোটা রাজ্য পিতৃহারা হল।" প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোকবার্তায় লিখেছেন, "জনসেবায় অত্যন্ত উৎসাহী মানুষ ছিলেন অজিত যোগীজি। তাঁর উদ্যোগে গরিব, বিশেষ করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের জীবনযাপনে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে আমি মর্মাহত। পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল, রিপ।"

পরিযায়ীদের হাতে নগদ টাকা দেওয়ার বিষয়ে ভাবনাচিন্তা চলছে: সরকারি সূত্র

২০০৮ সাল থেকে প্রায় এক দশক ছত্তিশগড়ে ক্ষমতায় ছিল না কংগ্রেস। ২০১৮-এর বিধানসভা ভোটে বিজেপিকে হটিয়ে ফের ক্ষমতা দখল করে শতাব্দী প্রাচীন এই দল। কিন্তু ক্ষমতার অলিন্দে না থাকার জন্য গোষ্ঠীকোন্দলে দল-বিমুখ হয়ে পড়েন অজিত যোগী। ২০১৬ সালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাঁকে বহিষ্কার করে কংগ্রেস।

বিহার ও উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে নির্ণায়ক শক্তি পরিযায়ী শ্রমিকরা, দাবি সমীক্ষায়

এরপর জনতা কংগ্রেস ছত্তিশগড় নামে নিজের দল গঠন করেন অজিত যোগী। যদিও গত ৪ বছরে ছত্তিশগড়ের রাজনীতিতে সেভাবে কোনও ছাপ ফেলতে পারেনি যোগীর দল। কংগ্রেস সূত্রের খবর, নেহরু গান্ধি পরিবারের সঙ্গে অজিত যোগীর সম্পর্ক ভালো থাকলেও, রাহুল গান্ধির নেতৃত্বকে মেনে নিতে পারেননি যোগী। সেই থেকেই বিবাদের শুরু।  

.