১৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ বাকি রাখার অভিযোগ আছে নীরব মোদী ও তাঁর মামা মেহুল চোকসির বিরুদ্ধে
হাইলাইটস
- ভাঙা পড়ল ঋণ খেলাপি ব্যবসায়ী নীরব মোদীর বিলাস বহুল বাংলো
- সমুদ্রের একেবারে সামনে একটি বিলাস বহুল বাংলো ছিল নীরবের
- সেটিকে ইতিমধ্যেই বেআইনি ঘোষণা করেছে প্রশাসন
রায়গড়: ভাঙা পড়ল ঋণ খেলাপি ব্যবসায়ী নীরব মোদীর বিলাস বহুল বাংলো। মহারাষ্ট্রের আলিবাগের সমুদ্রের একেবারে সামনে একটি বিলাস বহুল বাংলো ছিল নীরবের। সেটিকে ইতিমধ্যেই বেআইনি ঘোষণা করেছে প্রশাসন। ৩৩ হাজার বর্গ ফুটের এই ইমারতে এক সময় একাধিক হাই প্রোফাইল পার্টি হয়েছিল কিন্তু এবার সেটিকে ভেঙে দিল প্রশাসন। প্রশাসনের কর্তাদের দাবি বাড়িটি কোস্টাল রেগুলেশন জোন ( সিআরজেড) মেনে তৈরি হয়নি। স্থানীয় কালেক্টর সূর্যবংশী জানিয়েছেন বাড়িটি তৈরির সময় সিআরজেড-এর পাশাপাশি সরকারি নিয়মের পালন করা হয়নি।
দেশের কয়েক কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে প্রধানমন্ত্রীর লেখা ব্যক্তিগত চিঠি
বাড়ির বাইরের অংশ ধরলে বাংলোটি মোট ৭০ হাজার বর্গফুট জায়গা জুড়ে অবস্থিত। এই বাড়িটির সঙ্গে আরও ৫৮টি বাড়িকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এই এলাকায় অবৈধ নির্মাণের বিরোধিতা করে ২০০৯ সালে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলার রায় দেয়।
অযোধ্যা মামলায় নতুন বেঞ্চ গঠন করলেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ
পাঞ্জাব ন্যাশনালে ব্যাঙ্কের ১৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ বাকি রাখার অভিযোগ আছে নীরব মোদী ও তাঁর মামা মেহুল চোকসির বিরুদ্ধে। দু'জনেই দেশের বাইরে। ইতিমধ্যে ভারতের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন মেহুল চোকসি। আর তাই ছেড়ে দিলেন দেশের পাসপোর্টও। আন্টিগা থেকে যাতে ভারতে ফিরে আসতে না হয় তা নিশ্চিত করতেই এমন পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। পাসপোর্টের সঙ্গে সে দেশের ভারতীয় হাইকমিশনের কাছে ১৭৭ ডলারও জমা দিয়েছেন মেহুল। বিদেশ মন্ত্রক আগেই বলেছিল দুটি দেশের নাগরিকত্ব একসঙ্গে রেখে দিতে পারবেন না মেহুল। আর খোঁজ নেই নীরবেরও।