This Article is From Feb 13, 2020

দলের ওয়েবসাইটে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে থাকা ফৌজদারি মামলার বিবরণ দিতে হবে : সুপ্রিম কোর্ট

Supreme Court: "প্রার্থীদের বাছাই করার কারণ তাঁদের যোগ্যতার ভিত্তিতেই হওয়া উচিত, জয়ের যোগ্যতার ভিত্তিতে নয়", বলেছে আদালত

দলের ওয়েবসাইটে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে থাকা ফৌজদারি মামলার বিবরণ দিতে হবে : সুপ্রিম কোর্ট

Criminal Cases: ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রার্থীদের বিশদ বিবরণ নির্বাচন কমিশনেও জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালতে

হাইলাইটস

  • দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা থাকলে তা দলের ওয়েবসাইটে দিতে হবে
  • বৃহস্পতিবার এক রায়ে সাফ জানালো সুপ্রিম কোর্ট
  • নির্বাচন কমিশনকেও প্রার্থীর বিস্তারিত বিবরণ পাঠাতে হবে, নির্দেশ আদালতের
নয়া দিল্লি:

রাজনৈতিক দলগুলির ওয়েবসাইটে দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে থাকা ফৌজদারি মামলার (Criminal Cases) বিস্তারিত বিবরণ অবশ্যই দিতে হবে, কড়া নির্দেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। শুধু তাই নয়, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্যে তাঁদের কেন বাছাই করা হয়েছে সেই কারণগুলিও দলের নিজস্ব ওয়েবসাইটে তুলে ধরতে হবে, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। গত চারটি লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা দেখলে বোঝা যাবে কেন এই নির্দেশ দিয়েছে আদালত। নির্বাচনগুলিতে "রাজনৈতিক অপরাধীদের উদ্বেগজনক বৃদ্ধি" হচ্ছে এ কথা উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্ট বলে, রাজনৈতিক দলগুলির (Political Party) ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলিতে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রার্থীদের বিশদ বিবরণ আপলোড করা বাধ্যতামূলক।

পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রার্থীদের বিশদ বিবরণ নির্বাচন কমিশনেও জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। কোনও নির্বাচনকে উপলক্ষ্য করে "প্রার্থীদের বাছাই করার কারণ তাঁদের যোগ্যতার ভিত্তিতেই হওয়া উচিত, জয়ের যোগ্যতার ভিত্তিতে নয়", বলেছে শীর্ষ আদালত।

লোক দেখাতেই কি হাফিজ সইদের ৬ বছরের কারাদণ্ড? প্রশ্ন ভারতের

রাজনৈতিক দলগুলি যদি দলীয় প্রার্থীদের সম্বন্ধে বিশদ বিবরণ দিতে ব্যর্থ হয়, বা নির্বাচন কমিশনে তথ্য দেওয়া সংক্রান্ত কোনওরকম কোনও এই নির্দেশ কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়, তবে এই ঘটনা আদালত অবমাননা বলেই বিবেচিত হবে, সাফ জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা।

তৃণমূলে প্রাক্তন মাওবাদীদের ঢোকাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: দিলীপ ঘোষ

আইনজীবী অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায় এবং আরও কয়েকজনের দায়ের করা আদালত অবমাননা সংক্রান্ত একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই রায় দেয় দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে, পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ কেন্দ্রীয় সরকারকে অবিলম্বে গুরুতর অপরাধে জড়িতদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং দলীয় কর্মকর্তা হওয়ার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারির লক্ষ্যে আইন করার পরামর্শ দিয়েছিল।

.