தமிழில் படிக்க Read in English हिंदी में पढ़ें
This Article is From Dec 10, 2019

নির্ভয়া কাণ্ডে ফাঁসির প্রস্তুতি নিয়ে জল্পনা, অন্যতম অপরাধী পবনকে সরানো হল তিহার জেলে

৩ নম্বর জেলে ফাঁসির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ফাঁসির মঞ্চ পরিষ্কার করে ট্রায়াল দেওয়া হয়েছে। ফাঁসির জনঋ বিশেষ দড়ির ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Reported by , Edited by

নির্ভয়া কাণ্ডের তিন অপরাধী বিনয়, মুকেশ ও পবন (ফাইল)

Highlights

  • নির্ভয়া কাণ্ডের অন্যতম অপরাধী পবনকে সরানো হল তিহার জেলে
  • অন্য অপরাধীরাও রয়েছে তিহার জেলেই
  • ফাঁসি নিয়ে শুরু জল্পনা
নয়াদিল্লি:

নির্ভয়া (Nirbhaya) মামলায় (2012 Delhi gang rape) দোষী পবনকে তিহারের ২ নম্বর জেলে সরানো হয়েছে। এই ২ নম্বর জেলেই অন্য দুই অপরাধী অক্ষয় ও মুকেশ রয়েছে। জেল নম্বর ৪-এ রয়েছে বিনয় শর্মা। সবাইকে আলাদা আলাদা সেলে রাখা হয়েছে। প্রতিটি সেলে রয়েছে সিসিটিভি। ৩ নম্বর জেলে ফাঁসির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ফাঁসির মঞ্চ পরিষ্কার করে ট্রায়াল দেওয়া হচ্ছে। ফাঁসির জন্য বিশেষ দড়ির ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। বক্সার জেল থেকে এই দড়ি নিয়ে আসা হচ্ছে। এই দড়িতে মোম ‌লাগিয়ে তাকে ভিজিয়ে রেখে তৈরি করা হয়। অন্যতম অপরাধী বিনয় শর্মা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আর্জি জানিয়েছে। আর্জি খারিজ হলে তা প্রথমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে দিল্লি সরকার হয়ে তিহার জেলে পৌঁছবে।

এরপর তিহার জেলের তরফে আদালতকে জানানো হবে আর্জি খারিজ হয়ে গিয়েছে। এরপরই ট্রায়াল কোর্ট মৃত্যুর পরোয়ানা জারি করবে। ২০১৪ সালে শত্রুঘ্ন চৌহান বনাম ইউনিয়ন অফ ইন্ডিয়ার মামলায় সুপ্রিম কোর্ট ফাঁসি নিয়ে কিছু নির্দেশিকা দিয়েছে।

এই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, পরোয়ানা জারি হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে মৃত্যুর পরোয়ানা কার্যকর করতে হবে। সকল অপরাধীকে মৃত্যুদণ্ডের ওয়ারেন্টের অনুলিপি দিতে হবে। দোষীদের পরিবারের সকল সদস্যকে জানাতে হবে। মৃত্যুর পরোয়ানা জারি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত অপরাধীকে কনডেম সেলে রাখা হবে।

Advertisement

এই সেলে দোষীদের বাকিদের থেকে আলাদা করে রাখা হয়। এবং তাদের উপর নজরদারি চালানো হয়। আইন অনুযায়ী, বিনয়কে বাদ দিয়ে বাকিরা মৃত্যু পরোয়ানার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারে। তারা জানাতেই পারে যে, তারা এখনও প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায়নি। কিন্তু তিহার জেল সেক্ষেত্রে জানিয়ে দেবে, সকলকে প্রাণভিক্ষার আর্জির জন্য সাত দিন সময় দেওয়া হয়েছিল। সেই সময় পেরিয়ে গিয়েছে।

২০১৫ সালের শবনম মামলায় আদালত জানিয়েছিল‌ যে, সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই ফাঁসি দেওয়া যেতে পারে। মৃত্যু মামলায় সুপ্রিম কোর্ট আবেদনরে বিলম্ব ক্ষমা করে দেয়।

Advertisement
Advertisement