আফগারি দপ্তরের ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
হাইলাইটস
- বিষমদ কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত গণেশ হালদারকে গ্রেফতার করল সিআইডি
- শান্তিপুরের এই ঘটনায় এ পর্যন্ত ১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন
- পুলিশকে তৎপর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী
কলকাতা: শান্তিপুর বিষমদ কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত গণেশ হালদারকে গ্রেফতার করল সিআইডি। এ পর্যন্ত ১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন এই ঘটনায়। গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৫ জন।শান্তিপুরের চৌধুরি পাড়া থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই গ্রেফতার হয়েছেন গণেশ। এদিকে শুক্রবার এ নিয়ে পুলিশকে তৎপর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছেন রাজ্যের কোথাও বিষমদের কারবার চলছে কিনা তা দেখতে হবে পুলিশকে। এর আগে ক্ষতিপূরণ দিয়েছে রাজ্য সরকার। কয়কে বছর আগে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সংগ্রামপুরেও বিষমদ খেয়ে অনেকের মৃত্যু হয়। সেই ঘটনাতেও ক্ষতিপূরণ দেয় রাজ্য সরকার আর তা নিয়ে বিতর্কও কিছু কম হয়নি।
বাম কাউন্সিলরের আবেদনে সাড়া দিল না হাইকোর্ট, মেয়র নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন ফিরহাদ
দিন কয়েক আগে আবারও ফেরে বিষ মদের আতঙ্ক। এবার ঘটনাস্থল শান্তিপুর। বিষ মদ খেয়ে কম করে সাত জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রথমে খবর আসে। পরে তা বেড়ে হয় ১২। এখনও হাসপাতালে ভর্তি বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে কয়েক জনের শারীরিক পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। স্বভাবতই আরও বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা। জানা গিয়েছে বুধবার সকাল থেকেই কয়কে জন অসুস্থ হয়ে পড়েন।
এই ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ করেছে রাজ্য প্রশাসন। বিধানসভায় রাজ্যের অর্থ ও আফগারি দপ্তরের মন্ত্রী অমিত মিত্র জানান মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেবে রাজ্য প্রশাসন। তাছাড়া আফগারি দপ্তরের ১১ জন আধিকারিককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে আছেন রানাঘাটের আফগারি দপ্তরের কালেক্টরও। সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল প্রায় সঙ্গে সঙ্গে । দিন দুয়েকের মধ্যেই সাফল্য পেল সিআইডি।
এ রাজ্যে বিষ মদে মৃত্যুর ঘটনা নতুন কিছু নয়। আর শুধু শান্তিপুর বা সংগ্রামপুর নয় ময়না এবং গলসিতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।
আরও খবর পড়ুন এখানে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)