Read in English
This Article is From Feb 16, 2019

কাশ্মীর-হামলার পাক যোগ খুঁজতে গুপ্তচর সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজনাথ

Pulwama attack: শনিবার দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কর্তাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া ,

Pulwama attack: কাশ্মীরে জঙ্গি হানায় বৃহস্পতিবার শহিদ হয়েছেন ৪০ জন সেনা জওয়ান।

নিউ দিল্লি:

কাশ্মীরের সাম্প্রদায়িক হামলার সঙ্গে যে পাকিস্তান জড়িয়ে আছে তা বোঝাতে তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহের কাজ শুরু করল দিল্লি।  দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন মঞ্চে এই তথ্য প্রমাণ গুলি তুলে ধরা হবে বলে জানা গিয়েছে।  প্রস্তুতির  প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে শনিবার দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কর্তাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং।  মন্ত্রকের এক প্রবীণ কর্তা  এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তদন্তে যে সমস্ত তথ্য প্রমাণ সেগুলি ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সকে দেওয়া হবে। সন্ত্রাসের ঘটনা কারা অর্থ যোগাচ্ছে তা খুঁজে বার কর আই এই টাস্কফোর্স এর কাজ। এই তথ্য পেশ  পাকিস্তানের ‘মুখোশ' খুলে দিতে চাইছে ভারত। 

আরও পড়ুনঃ পুলওয়ামা নিয়ে ভারতকে সমবেদনার বার্তা চীনের, বার্তায় নেই পাকিস্তানের ছিটেফোঁটা উল্লেখও

বৈঠকে ছিলেন র-এর প্রধান অনিল ধাসমানা,  জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল,কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব রাজিব গৈবা  থেকে  শুরু করে আরও অনেকে।  আইবির প্রধান রাজীব জৈনও ছিলেন বৈঠকে। ছিলেন অন্য আধিকারিকরাও। আলোচনায় রাজনাথ সহ বাকিরা জানিয়েছেন তথ্য প্রমাণের কাজ এতটাই ভাল ভাবে করতে হবে যাতে পাকিস্তান কোনও ভাবেই পার পেতে  না পারে। 

গত বৃহস্পতিবার কাশ্মীরে জঙ্গি হানায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪০ জন সেনা জওয়ান।

বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার এই কর্তাদের  প্রাথমিক কাজ যে কায়দায় হামলা হয়েছিল সেটি সমস্ত দিক থেকে বুঝে নেওয়া। তাছাড়া হামলার দিন দুয়েক আগে যে ভিডিও বার্তা আদিল দিয়েছিল সেটিকেও প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করতে চায় ভারত।  নথিতে  আদিল সম্পর্কিত  কয়েকটি তথ্য তুলে ধরা হবে। আদিল কাশ্মীরের বাসিন্দা বইলেই খবর। কিন্তু সে কী ভাবে  জঙ্গি হয়ে উঠল সেটা  তুলে  ধরা হবে।       

এই সেই মাসুদ আজহার। ভারতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন জঙ্গি হানার মূল চক্রী ইনি বলে অনুমান সকলের।

 প্যারিসের সংস্থা এফএটিএফকে  দেওয়া তথ্যে দিল্লি হাতে কলমে দেখিয়ে দেবে ঠিক কোন কোন সংস্থা থেকে টাকা পায় জইশ-ঈ-মহম্মদ।   সংস্থার কাছে ভারত পাকিস্তানকে  কালো তালিকা ভুক্ত করার দাবি জানাবে।   তদন্তের কাজে কোনও দেশ  সাহায্য না করলে এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়ে থাকে।  আর শেষমেশ যদি পাকিস্তান কালো তালিকাভুক্ত হয় তাহলে বিশ্বব্যাঙ্কের মতো সংস্থা থেকে তারিন পাবে না। 

Advertisement
Advertisement