নিরাপত্তা প্রত্যাহারের নেতাদের তালিকায় রয়েছেন মিরওয়াজ উমর ফারুক
হাইলাইটস
- মিরওয়াজ উমর ফারুক, আব্দুল গনি সহ অন্যান্যদের নিরাপত্তা প্রত্যাহার
- রাজনাথ সিং বলেন, পাক অর্থ পাওয়া নেতাদের নিরাপত্তা পুনর্বিবেচনা করা হবে
- তাদের নেতারা কখনও নিরাপত্তা চান নি বলে দাবি হুরিয়তের
নিউ দিল্লি: জম্মু কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আর নিরাপত্তা দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।রাজ্য সরকারের তরফে নির্দেশিকা জারি করা বলা হয়েছে, আজ সন্ধ্যার মধ্যেই বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দেওয়া সমস্ত নিরাপত্তারক্ষী এবং গাড়ি প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে।
গতকাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, নিরাপত্তা পাওয়া যে সমস্ত নেতারা পাকিস্তান এবং তাদের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই থেকে অর্থ পান, তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে খুব শীঘ্রই পুনর্বিবেচনা করা হবে।
আমাদের দেশে সন্ত্রাসবাদের চাষ করতে দেব না, পুলওয়ামা হানার নিন্দা করে বলল বাংলাদেশ
আজ যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে রয়েছেন হুরিত নেতা মিরওয়াজ উমর ফারুক, ফজল হক কুরেশি, আব্দুল গনি ভাট, পিপলস কনফারেন্সের নেতা বিলাল লোন, জম্মু কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের হাসিম কুরেশি, এবং জম্মু কাশ্মীর ডেমোক্র্যাটিক ফ্রিডম পার্টির নেতা সাবির শাহ।
এক আধিকারিক বলেন, “কোনও অজুহাতেই তাঁদের বা অন্য কোনও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কোনও নিরাপত্তারক্ষী বা নিরাপত্তাবেষ্টনী দেওয়া হবে না, যদি তাঁরা সরকারের থেকে অন্য কোনও সুবিধা পেয়ে থাকেন, খুব তাড়াতাড়িই সেগুলিও প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে”।
পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলায় শহিদ ৪০-এরও বেশী সিআরপিএফ জওয়ান
হুরিয়তের তরফে বলা হয়েছে, তারা কখনই নিরাপত্তা চায় নি, সরকারই তাদের জোর করেছে। বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের এক নেতা বলেন, “একটা সময়ে সরকারের সিদ্ধান্ত ছিল নিরাপত্তা দেওয়া, আজ এটা তুলে নেওয়া সরকারের সিদ্ধান্ত। আমাদের কাছে এটা কোনও ব্যাপারই নয়”।
পুলওয়ামাতে সন্ত্রাসের জেরে হুমকি ও হয়রানির মুখে সারা দেশের কাশ্মীরি মানুষ ও পড়ুয়ারা
আধিকারিকরা এনটিডিভিকে জানিয়েছেন, তালিকাটায় আরও নাম যোগ হতে পারে।নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, অন্যান্য বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা, যাঁদের সরকার নিরাপত্তা বা অন্যান্য সুবিধা দিয়েছে, তা খুব তাড়াতাড়ি খতিয়ে দেখে প্রত্যাহার করা হবে।
ক্রিকেট ক্লাব অব ইন্ডিয়ায় ঢেকে ফেলা হল ইমরান খানের ছবি
বৃহস্পতিবার বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি নিয়ে কনভয়ে হামলার ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকার।হামলার দায় স্বীকার করেছে জইশ-ই-মহম্মদ।
আর্থিক সঙ্কট তৈরি করতে পাকিস্তানের ওপর কূটনৈতিক এবং বাণিজ্যিকভাবে চাপ সৃষ্টি করছে নয়াদিল্লি।
পাকিস্তানের থেকে “মোস্ট ফেবারড কান্ট্রি”র তকমাও তুলে নিয়েছে ভারত।পাকিস্তান থেকে আমদানি করা সমস্ত সামগ্রির ওপর সীমান্ত শুল্ক ২০০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।