हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Nov 08, 2019

গৃহপরিচারিকাও এখন প্রফেশনাল,বিজনেস কার্ড দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কাজ খুঁজছেন

Business Card: "গীতা কালে, বাভধানের ঘরের কাজের লোক", এক গৃহপরিচারিকার বিজনেস কার্ডে লেখা দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে প্রচুর কাজের অফার দিলেন নেটিজেনরা

Advertisement
অফবিট Edited by

ধনশ্রী শিন্ডে তাঁর বাড়ির কাজের লোককে বানিয়ে দেন এই Business Card

একেই বলে প্রফেশনাল। হুঁ হুঁ বাবা, কাজের লোক বলে আপনি পাত্তা দেবেন না ওটি আর হচ্ছে না। এখন কাজের লোকেরাও (Housemaid) রীতিমতো বিজনেস কার্ড তৈরি করে কাজ খুঁজছেন। গীতা কালে,  পুণের এক গৃহ পরিচারিকা সম্প্রতি তাঁর বিজনেস কার্ড দিয়ে কাজের সন্ধান শুরু করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর সেই কার্ড দেখেই হুমড়ি খেয়ে পড়লেন নেটিজেনরা। একের পর এক কাজের অফার পেলেন পুণের গীতা (Pune Housemaid)। তবে তাঁকে ওই কার্ড (Business Card) তৈরি করতে সাহায্য করেছেন এক গৃহকর্ত্রী ধনশ্রী শিন্ডে।গীতা কালে এবং ধনশ্রী শিন্ডের অবিশ্বাস্য গল্পটি দু'দিন আগে ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন অস্মিতা জাভড়েকর, দেখতে দেখতে তা ভাইরাল হয়েছে। তাঁর অ্যাকাউন্টে অস্মিতা এই বিজনেস কার্ড তৈরির আগের গল্পটি সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেন। তিনি বলেন যে ধনশ্রী একদিন বাড়ি ফিরে গিয়ে দেখেন তাঁদের বাড়ির গৃহ পরিচারিকা গীতা মাসি খুব হতাশ। কেননা এক বাড়ি থেকে তাঁকে কাজে আসতে বারণ করেছে, যেখানে মাসে ৪ হাজার টাকা বেতন পেতেন তিনি।

Cyclone Bulbul Update : বুলবুলের আঁচড়ে আজ থেকেই মারাত্মক বৃষ্টি রাজ্যে!

এরপরেই ধনশ্রী তাঁর গৃহপরিচারিকার জন্যে একটি অত্যাধুনিক বিজনেস কার্ড বানিয়ে দেন। আপাতত ১০০টি বিজনেস কার্ড ছাপিয়েছেন তিনি।

Advertisement

নিজের বিজনেস কার্ডে নিজের পরিচয় দিয়েছেন গৃহ পরিচারিকা গীতা কালে। পাশাপাশি কোন কাজের জন্যে তিনি ঠিক কত পারিশ্রমিক দাবি করছেন তাও লেখা আছে ওই বিজনেস কার্ডে। যেমন ঘর সাফাইয়ের জন্যে প্রতি মাসে ৮০০ টাকা, জামা কাপড় কেচে দেওয়ার জন্যে মাসিক আরও ৮০০ টাকা এবং রুটি তৈরির জন্যে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা পারিশ্রমিক ধার্য করা হয়েছে ওই বিজনেস কার্ডে। পাশাপাশি অন্য কাজের জন্যে আলাদা করে পারিশ্রমিক লাগবে যে সে কথাও বলা আছে। শুধু তাই নয়, কাজের মাসি গীতা কালের নাম পরিচয় যে আধার কার্ড অনুযায়ী যাচাই করা সেই কথাও উল্লেখ করা হয়েছে বিজনেস কার্ডে।

জানা গেছে, এই বিজনেস কার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পর থেকেই আর কিছুতেই থামছে না গীতা মাসির মোবাইল, বেজেই যাচ্ছে সে। কেননা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাঁকে কাজের অফার দিয়ে ফোন করছেন বহু লোক, যা দেখে কৃতজ্ঞতায় চোখে জল চলে এসেছে ওই গৃহ পরিচারিকার।

ভারতীয় ক্যাপ্টেনের উর্দি অনুষ্কা পরলে, কী করেন বিরাট কোহলি!

Advertisement

তাঁর পোস্টটি নিচে দেওয়া হল:

ধনশ্রী শিন্ডে এবং তাঁর গৃহ পরিচারিকা গীতা কালের গল্পটি অনলাইনে শেয়ার হওয়ার পর থেকে ১,৬০০ টিরও বেশি 'লাইক' পেয়েছে। বহু মানুষজন নিজেদের মন্তব্য লিখেছেন সেখানে। অনেকেই ধনশ্রী শিন্ডেকে নিজের গৃহপরিচারিকার জন্যে মানবিক হওয়ায় এবং ওই অভিনব পদ্ধতি প্রয়োগ করায় বাহবা দিয়েছেন।

আপনি কী মনে করেন? আমাদের মন্তব্য বিভাগে জানাতে পারেন এ বিষয়ে আপনার মতামত।

Advertisement

Advertisement