हिंदी में पढ़ें Read in English தமிழில் படிக்க
This Article is From Feb 08, 2019

রাফাল চুক্তিঃ প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা অর্থহীন দাবি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর, ১০টি তথ্য

রাফাল চুক্তি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ নিয়ে বিতর্ক করা অর্থহীন বলে দাবি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

দ্য হিন্দু কাগজে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। সম্পাদক এন রাম এনডিটিভিকে বলেছেন মোদী সরকার  বিষয়টি  আদালতের কাছে গোপন করেছিল

Highlights

  • প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ নিয়ে বিতর্ক করা অর্থহীন বলে দাবি নির্মলার
  • আদালতে কেন্দ্র বলেছিল চুক্তির সঙ্গে যোগ ছিল না প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের
  • রাহুল গান্ধী বলেন এবার প্রমাণ হয়ে গেল চৌকিদারই চোর
রাফাল যুদ্ধ বিমান কেনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের হস্তক্ষেপ চায়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ২০১৫ সালের একটি নোট তুলে ধরে এমন দাবি করেছে সর্ব ভারতীয় সংবাদপত্র দ্য হিন্দু সংবাদপত্র। স্বভাবতই এই নতুন খবরে ৩৬টি যুদ্ধ বিমান কেনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আক্রমণ করে চলা বিরোধী শিবির আরও বেশি করে উজ্জিবিত হয়েছে। রাফাল চুক্তি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ নিয়ে বিতর্ক করা অর্থহীন বলে দাবি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের।

এখানে রইল ১০ টি তথ্য

  1. ২০১৫ সালের ২৪ নভেম্বর তারিখের ওই নোটটি তৎকালীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মনোহর পারিকরকে পাঠানো হয়েছিল। তাতে লেখা ছিল এ ব্যাপারে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক যে  পদক্ষেপ করছে তার উল্টো পথে হাঁটছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর। 

  2. প্রতিরক্ষা সচিব জি মোহনের লেখা সেই নোটে  বলা হয়েছে  যুদ্ধ বিমান  কেনা  সংক্রান্ত আলোচনা  থেকে বাইরে  থাকা উচিত  প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের।

  3.  গত বছর সুপ্রিম কোর্টে সরকার বলে রাফাল চুক্তি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের কোনও ভূমিকা ছিল না। 

  4.  দ্য হিন্দু কাগজে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। সম্পাদক এন রাম এনডিটিভিকে বলেছেন মোদী সরকার  বিষয়টি  আদালতের কাছে গোপন করেছিল। এটা  আদালতের অবমাননার সামিল। 

  5. দ্য হিন্দু সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন কে স্বাগত জানালেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। ওই সর্ব ভারতীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে রাফাল যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে  প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের হস্তক্ষেপ চায়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। কংগ্রেস সভাপতি বলেন এই রিপোর্ট থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় প্রধানমন্ত্রী দপ্তর রাফাল যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে  হস্তক্ষেপ করেছিল শুধু তাই নয় এরপর সুপ্রিম কোর্টের রায়ও  প্রশ্নের মুখে পড়ে।  রাহুল বলেন প্রধানমন্ত্রী দপ্তর জনগণের স্বার্থে হস্তক্ষেপ করে নি।  তারা অনীল আম্বানির  জন্য হস্তক্ষেপ করেছিল।  এখান থেকেই প্রমাণ হয়ে যায় চৌকিদার ই  চোর। 

  6. Advertisement
  7.  গত মাসে প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী তথা অধুনা গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর পারিকরের সঙ্গে  দেখা করেন রাহুল।  পরে  তিনি দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বলেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রককে না জানিয়ে চুক্তিতে বদল হয়েছিল। 

  8.  রাহুলের দাবি অস্বীকার করেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী।

  9.  পাল্টা রাহুল বলেন, তাঁর মন্তব্যে চাপে পড়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাই পাল্টা গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীকে চাপ দিয়ে বক্তব্য বদলাতে বলছেন। 

  10.  কংগ্রেসের অভিযোগ অনীল আম্বানিকে সুবিধা পাইয়ে দিতেই চুক্তিতে হস্তক্ষেপ করেছে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর।  

  11. এই রিপোর্টের বক্তব্য আরও বেশি করে জোরাল হল বলে মনে করা হচ্ছে।       .

  

Advertisement