Read in English
This Article is From Feb 13, 2019

রাফাল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সরকারি সমঝোতাকারীরাইঃ রিপোর্ট

ইংরেজি দৈনিকের প্রকাশিত   প্রতিবেদনে  বুধবার  বলা হয়  প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর যেভাবে  বিমান কেনা নিয়ে চুক্তি করছে তাতে আপত্তি করেছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অন্তত তিনজন কর্তা।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

আগে হিন্দু দাবি করে রাফাল চুক্তিতে ভূমিকা ছিল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের।

Highlights

  • ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী রাফাল চুক্তির উল্লেখ করেন
  • দ্য হিন্দু পত্রিকা তৎকালীন প্রতিরক্ষা সচিবের বক্তব্য তুলে ধরে দাবি করেছিল
  • যে ভাবে যুদ্ধ বিমান গুলি এদেশের আসবে বলে ঠিক হয় সেটি ঘিরেও প্রশ্ন ওঠে
নিউ দিল্লি:

রাফাল যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে দুর্নীতি হয়েছিল অভিযোগ করে ইতিমধ্যেই সরব বিরোধীরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এটাই অন্যতম একটি ইস্যু হতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও। আর ফ্রান্স থেকে এই যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে আরও একবার বিস্ফোরক দাবি করল সর্বভারতীয় সংবাদপত্র দ্য হিন্দু।  ইংরেজি দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বুধবার বলা হয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর যেভাবে বিমান কেনা নিয়ে চুক্তি করছে তাতে আপত্তি করেছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অন্তত তিনজন কর্তা।

আরও পড়ুনঃ কীভাবে লড়লে জয় আসবে তা বুঝতে পারছি, নেতা–কর্মীদের সঙ্গে সারা রাত বৈঠকের পর দাবি প্রিয়াঙ্কার  

এ সপ্তাহের সোমবারও  হিন্দুতে  একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল।  তাতে বলা হয়েছিল রাফাল চুক্তির আগে  চুক্তিপত্র দেখে দুর্নীতি সংক্রান্ত ধারা বাদ দেওয়া হয়েছিল।  আর আগে হিন্দু দাবি করে রাফাল চুক্তিতে ভূমিকা ছিল প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের।  যদিও গত বছর  সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্রীয় সরকার বলেছিল রাফাল চুক্তির  বিষয় কোন রকম হস্তক্ষেপ করেনি প্রধানমন্ত্রীর  দপ্তর। দ্য  হিন্দু পত্রিকা তৎকালীন  প্রতিরক্ষা সচিবের  তুলে ধরে দাবি করে  হস্তক্ষেপ হয়েছিল।  সেটা যাতে না হয় তা নিশ্চিত করতেই  প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে চিঠি  লেখেন প্রতিরক্ষা  সচিব। সেই দাবি  অবশ্য  খারিজ করে  দেয় মোদী সরকার।   

নতুন রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে,  প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সমঝোতা নিয়ে  প্রশ্ন তুলেছেন উপকূল নিরাপত্তা বিষয়ক পরামর্শদাতা এম পি সিং, যুগ্ম অধিকর্তা রাজীব বর্মা সহ  আরও একজন।  এই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা রাফাল যুদ্ধ বিমানের ন্তুন  দাম  নিয়ে প্রশ্ন  তুলেছিলেন।  তাছাড়া যে ভাবে  যুদ্ধ বিমান গুলি এদেশের আসবে  বলে ঠিক হয় সেটি  ঘিরেও প্রশ্ন ওঠে।

Advertisement
Advertisement