হাইলাইটস
- গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর পারিকরের সঙ্গে দেখা করলেন কংগ্রেস সভাপতি
- পানাজিতে মুখ্যমন্ত্রীর অফিসে ঢুকতে দেখা গিয়েছে রাহুলকে
- মনোহরকে জড়িয়ে রাফাল যুদ্ধ বিমান প্রসঙ্গে বিস্ফোরক দাবি করেন রাহুল
পানাজি: রাফাল প্রসঙ্গে চাঞ্চল্যকর দাবি করার পর প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিকরের সঙ্গে তাঁর গোয়ার অফিসে দেখা করলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী।
পানাজিতে মুখ্যমন্ত্রীর অফিসে ঢুকতে দেখা গিয়েছে রাহুলকে। মাত্র কয়েকদিন আগে মনোহর পারিকরকে জড়িয়ে রাফাল যুদ্ধ বিমান প্রসঙ্গে বিস্ফোরক দাবি করেন রাহুল।
লোকসভায় তুমুল হট্টগোলও হয় সেদিন। একটি অডিও টেপকে সামনে রেখে কংগ্রেস দাবি করে গোয়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে পারিকর বলেছেন রাফাল ফাইল তাঁর শোয়ার ঘরে আছে।
এ নিয়েই গোলমাল বাঁধে। শুধু ফাইল থাকা নয় সেটাকে ব্যবহার করেই নাকি পারিকর মুখ্যমন্ত্রী থেকে যাচ্ছেন – এমন দাবি টেপকে ঘিরে উঠেছে। সেই অডিও টেপের সত্যতা সম্পর্কে কোনও অনিশ্চয়তা বা সংশয় নেই বলে মনে করেন রাহুল।
বিতর্কিত নয় এমন জমির কিছুটা রাম জন্মভূমি ন্যাসকে দেওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ কেন্দ্র
এদিন দুজনের মধ্যে রাফাল নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না তা স্পষ্ট নয় অবশ্য। এমনিতেই গত কয়েকদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী।
এর আগে সোমবার রাফাল এবং পারিকরকে জড়িয়ে একগুচ্ছ টুইট করেন রাহুল। তিনি লেখেন অডিও টেপ প্রকাশ্যে আসার পর তিরিশ দিন কেটে গিয়েছে। এখনও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি, কোনও এফআইআরও দায়ের হয়নি। এটা স্পষ্ট যে অডিও টেপ বৈধ এবং গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সেই ফাইল আছে। আর সেই ফাইলের জন্যই তিনি প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে বেশি ক্ষমতাবান।
গরীবদের জন্য এবার বড় প্রতিশ্রুতি রাহুল গান্ধীর
ফ্রান্স থেকে রাফাল যুদ্ধ বিমান কেনা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে সরব কংগ্রেস। কয়েক দিন আগে সিবিআই অধিকর্তা অলোক বর্মাকে সরিয়ে দেয় মোদী সরকার। এ প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, সিবিআইয়ের অধিকর্তাকে রাত একটার সময় সরিয়ে দেওয়া হয় কারণ তিনি রাফাল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিলেন। কিন্তু এবার আবার নিজের পদে ফিরে গেলেন অলোক বর্মা। রাফাল থেকে প্রধানমন্ত্রী কোনও ভাবেই রেহাই পাবেন না। এই কাণ্ডের সমস্ত প্রমাণ প্রকাশ্যেই আছে। এটা ১০০ শতাংশ স্পষ্ট যে নরেন্দ্র মোদী অনিল আম্বানিকে ৩০ হাজার কোটি টাকা পেটে সাহায্য করেছেন। গোটা দেশ সেটা জানতে পারবে।
মহারাষ্ট্রের জোটে আমরাই বড় শরিক, লোকসভা নির্বাচন নিয়ে বৈঠকের পর বিজেপিকে বার্তা শিবসেনার
সংসদে দাঁড়িয়ে কংগ্রেসের অভিযোগ উড়িয়ে দেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তিনি বলেন দাসোঁর সঙ্গে হ্যালের কোনও চুক্তি হয়নি তাই বাতিল করার প্রশ্নই ওঠে না। কংগ্রেসের কুম্ভীরাশ্রুর প্রয়োজন নেই। হ্যালের থেকে কিনলে কোনও গ্যারিন্টি থাকত না। হ্যালকে উন্নত করতে কংগ্রেস কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এখন অযথা দেশকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা হচ্ছে।