ইয়ে শাম মস্তানি, একসঙ্গে গাইছেন বিজেপির ৪ সাংসদ, ভিডিও শেয়ার করলেন রাজ্যবর্ধন রাঠোর
নয়া দিল্লি: "ইয়ে শাম মস্তানি..." না, কিশোর কুমার নন, সংসদ চত্ত্বরে (Parliament) এই গান (Yeh Shaam Mastani) এবার শোনা গেল ৪ বিজেপি সাংসদের সমবেত কণ্ঠে। শনিবার সকাল গানে গানেই সূচনা করেছিলেন বিজেপি সাংসদ রাজ্যবর্ধন রাঠোর (Rajyavardhan Rathore), বাবুল সুপ্রিয় (Babul Suprio) , মনোজ তিওয়ারি (Manoj Tiwari) এবং রবি কিষণ (Ravi Kishan), তাঁরা বিজেপির দলীয় কর্মশালায় (BJP workshop) বসার আগে ওইভাবেই গানের মাধ্যমে "হাই এনার্জি" সংগ্রহ করছিলেন বলে জানা গেছে। ওই ৪ সংসদ সদস্যই বিজেপি সাংসদদের দিল্লিতে আয়োজিত দু'দিনের 'ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে' অংশ নিতে এসেছিলেন। সূত্র মারফৎ খবর, বিজেপির ওই কর্মশালায় (BJP workshop Delhi) সাংসদদের আচার আচরণ, শৃঙ্খলা, সংসদীয় পদ্ধতি এবং আদর্শগত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হয়।
‘‘১৯-এ হাফ, ২১-এ সাফ'': তৃণমূলকে বিঁধে বাবুলের টুইট
"কঠোর পরিশ্রম করো, সুখে কাজ করো। শ্রী নরেন্দ্র মোদি জি এর নেতৃত্বাধীন বিজেপি সাংসদদের কর্মশালার (BJP workshop) ঠিক আগে আমাদের দেশের আরও ভাল সেবা করার জন্য আমরা হাই এনার্জি সংগ্রহ করছি," একটি ভিডিও সহ এই ট্যুইট করেন বিজেপি সাংসদ রাজ্যবর্ধন রাঠোর । ভিডিওতে দেখা যায় কিশোর কুমারের একটি জনপ্রিয় গান গাইছেন তিন বিজেপি সাংসদ। ভিডিওটির শেষে ভোজপুরী অভিনেতা-গায়ক তথা বিজেপি সাংসদ রবি কিষণ একজন ক্যামিওর রুপে হাজির হন
ভিডিও ক্লিপটির প্রথমেই দেখা যায় গায়ক তথা বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় (Babul Suprio) কিশোর কুমারের বিখ্যাত এই গান "ইয়ে শাম মস্তানি"-র (Yeh Shaam Mastani) সুরে কিভাবে একটি বাংলা তৈরি হয়েছিল সেই গল্প বলে বাংলা গানটি গাইতে শুরু করেন। ভিডিওতে গানে সঙ্গ দিতে দেখা যায় রাজ্যবার্ধন রাঠোর (Rajyavardhan Rathore) ও দিল্লির বিজেপি প্রধান মনোজ তিওয়ারিকেও।
সাংসদের শৃঙ্খলার পাঠ দিতে বিশেষ কর্মশালা বিজেপির, উপস্থিতি বাধ্যতামূলক
এরপরেই ওই গানের হিন্দি ভার্সান "ইয়ে শাম মস্তানি" গাইতে শুরু করেন তাঁরা। ভিডিও ক্লিপিংসের শেষে দেখা যায় রাঠোর ও তিওয়ারি জি হিন্দিতে "জয় হিন্দ" বলছেন।
জানা গেছে, দিল্লিতে আয়োজিত এই কর্মশালায় (BJP workshop) সাংসদদের আচার আচরণ, শৃঙ্খলা, সংসদীয় পদ্ধতি এবং আদর্শগত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা চলছে। রবিবার এই কর্মশালায় এসে বিজেপি সাংসদদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।