This Article is From Apr 18, 2020

"শ্রমিকদের ফেরাতে অনুমতি দিন", সরকারের কাছে আবেদন রিয়্যাল এস্টেট সংগঠনের

কেন্দ্রীয় আবাসন মন্ত্রক সূত্রে খবর, দেশে প্রায় ৮.৫ লক্ষ শ্রমিক আবাসন ও অন্য নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত।

কেন্দ্রীয় আবাসন মন্ত্রক সূত্রে খবর, দেশে প্রায় ৮.৫ লক্ষ শ্রমিক আবাসন ও অন্য নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। (ফাইল)

হাইলাইটস

  • "কাজে গতি আনতে শ্রমিকদের ফেরাতে অনুমতি দিন"
  • সরকারের কাছে দরবার করল রিয়্যাল এস্টেট সংগঠন
  • জানা গিয়েছে, গোটা দেশের প্রায় ৮.৫ লক্ষ শ্রমিক নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত
কলকাতা:

২০ এপ্রিলের পর থেকে ধাপে ধাপে শুরু করা যাবে নির্মাণ শিল্পের (Constructin Industry) কাজ। কেন্দ্রের তরফে এই সবুজ সঙ্কেত পেয়েই তৎপর হল রিয়্যাল এস্টেট সংগঠন (Real Estate body in Bengal)। রাজ্যের কাছে তাদের আবেদন, "নির্মাণ শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে ফেরাতে আমাদের অনুমতি দিন।" শনিবার এমন তথ্য দিয়েছেন রাজ্য সরকারের (Bengal Government) এক আধিকারিক। আবাসন শিল্পের সঙ্গে জড়িত সংগঠনের তরফে বলা হয়েছে,নির্মাণ শ্রমিকদের পারিবারিক গ্রাম বা শহর থেকে কর্মক্ষেত্রে আসার অনুমতি দিক রাজ্য সরকার। যদিও কেন্দ্রের তরফে স্পষ্ট করা হয়েছে, কনস্ট্রাকশন সাইট ছেড়ে নিজের গ্রাম বা শহরে ফেরেননি এমন শ্রমিকদের দিয়ে কাজ শুরু করতে পারবেন নির্মাণ শিল্পের লগ্নিকারিরা। এই বিষয়ে ক্রেডাই বাংলার সভাপতি সুশীল মোহতা বলেছেন, "আমরা সরকারকে চিঠি লিখে কাজ শুরু করার অনুমতি চেয়েছি। ধাপে ধাপে অফিস খুলে সবকিছু স্বাভাবিক করতে চেয়ে দরবার করেছি।"

ক্যামেরার সামনেই আক্রান্ত মধ্যপ্রদেশের সাফাই কর্মী, ছিঁড়ে দেওয়া হল পোশাকও

তাঁর আরও দাবি, "আমাদের কাছে অসুবিধা শ্রমিক সঙ্কট। আমাদের অধীনে যারা কাজ করেন, বেশিরভাগ জেলা থেকে আসেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যে লকডাউন ঘোষণা করার সময় থেকেই ওরা বাড়ি ফিরে গিয়েছে। তাই আমরা অনুমতি চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে সরকারকে। আমরা বলেছি, সেই শ্রমিকদের জেলা থেকে ফেরাতে আমাদের অনুমতি দিক সরকার।" জানা গিয়েছে, রাজ্যের অন্যতম প্রথমসারির  আবাসন শিল্প সংস্থা মার্লিন গ্রুপেরও সভাপতি এই সুশীল মোহতা। এদিকে, একই ধরনের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন ন্যাশনাল রিয়েল এস্টেট ডেভলপমেন্ট কাউন্সিল।

করোনা সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এই আশঙ্কায় 'সিল' করা হল কলকাতার বহু এলাকা

সেই সংগঠনের মহারাষ্ট্র শাখার সহ-সভাপতি অশোক মোহানানি বলেছেন, "শ্রমিক সঙ্কটে আমরাও জেরবার। আমাদের অধীনে কাজ করা অধিকাংশ শ্রমিক পরিযায়ী। আর লকডাউন ঘোষণার হওয়ার পর অনেকেই বাড়ি ফিরে গিয়েছে।" কেন্দ্রীয় আবাসন মন্ত্রক সূত্রে খবর, দেশে প্রায় ৮.৫ লক্ষ শ্রমিক আবাসন ও অন্য নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। মন্ত্রক সূত্রে বলা হয়েছে, পরিযায়ী শ্রমিকদের কনস্ট্রাকশন সাইট পর্যন্ত যাতায়াতের অনুমতি দেওয়া চলবে না। সাইটেই আছেন এমন শ্রমিকদের দিয়ে কাজ চালু করতে হবে।এতেই ফাঁপরে পড়েছেন আবাসন শিল্পের সঙ্গে জড়িত সংস্থাগুলো। তাই বাধ্য হয়ে তারা সরকারের দ্বারস্থ বলে সূত্রের খবর। 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)

.