তিরুঅন্তপুরম :
- কেরলের বিদ্যুৎমন্ত্রী এবং লুদ্দিকি জেলার বিধায়ক এম এম মণি জানিয়েছেন পরিস্থিতি খুব খারাপ। ইদামায়ালার বাধের সাহায্যে জল বের করার চেষ্টা শুরু হয়েছে। এরপর লুদ্দিকি বাধের সাহায্যেও একই কাজ করা হবে।
- কোঝিকোর,এর্নাকুলাম, আলাপ্পুজার মতো জায়গায় এনডিআরএফ-এর তিনটি দলকে পাঠানো হয়েছে বলে।
- এর্নাকুলামের দুটি গ্রামে খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।
- বিমান পরিষেবা ব্যহত হয়েছে। একটা সময় কোনও বিমানকেই নামতে দেওয়া হচ্ছিল না। সমস্ত বিমানকে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছিল অন্যত্র। কিন্তু ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে পরিষেবা।
- পরিষেবা কিছুটা স্বাভাবিক হলেও বিমান বন্দরের রানওয়েতে জল জমে যাওয়ার আশাঙ্কা থাকছে পুরমাত্রায়। পাশের পেরিয়ার নদীর জলস্তর বাড়তে শুরু করায় বিমান বন্দরের কর্তারা চিন্তিত। বছর চারেক আগেও একবার প্রায় এ রকমের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
- কেরলের মধ্যে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে লুদিক্কি জেলায়। সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন এগারো জন। তাছাড়া মালাপ্পুরমে মারা গিয়েছেন ছ’জন। বাকি তিন জনের মধ্যে দু’জনের প্রাণ গিয়েছে কোঝিকোরে এবং একজনের ওয়ানদে। এছাড়া বহু মানুষের খোঁজ পাওইয়া যাচ্ছে না বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।
- রাজ্যের নীচু এলাকা গুলিতে তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। প্রতিটি জায়গায় পৌঁছে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে এনডিআরএফ।
- রাজ্যের কয়েকটি জলাধারে জলস্তর 26 বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়েছে বলে সূত্রের খবর। পরিস্থিতির অবনতির জন্য 22 টি বাধের মুখ খুলে দেওয়া হয়েছে।
- কোঝিকোর, ওয়ানদে স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দিতে হয়েছে। আগামী 24 ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এ রাজ্যের বহু প্রাচীন নৌকো প্রতিযোগিতাও বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন।
- চেন্নাইয়ে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত সে দেশের বাসিন্দাদের আপাতত কেরল যেতে বারণ করেছেন।
COMMENTS
Advertisement