Read in English
This Article is From Jul 15, 2018

বিশ্বকাপ ফাইনাল কেন সরাসরি দেখতে পাবে না সেই থাই খুদেরা

কিন্ত থাইল্যান্ডের খুদে ফুটবলার ও তাদের প্রশিক্ষকের সরাসরি দেখা হবে না বিশ্ববন্দিত 22 জন নায়কেকে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

তারা নিজেরাই যোদ্ধা !  দিনের পর দিন কাটাতে হয়েছে অন্ধকার গুহায় ।

ব্যাঙ্কক :

তারা নিজেরাই যোদ্ধা !  দিনের পর দিন কাটাতে হয়েছে অন্ধকার গুহায় । বাঁচার আশা কমেও এসেছিল একটা সময়ে । অনেক ঝড়- ঝাপটার পর শেষমেশ জীবন আবার আলোর পথে ফিরছে । কিন্ত থাইল্যান্ডের খুদে ফুটবলার ও তাদের প্রশিক্ষকের সরাসরি দেখা হবে না বিশ্ববন্দিত 22 জন নায়কেকে।বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচ তারা যখন দেখবে ততক্ষণে খেলার ফলাফল জেনে যাবে গোটা বিশ্ব। এক পক্ষের হাসি চওড়া হবে অন্যরা ডুববে হতাশায়।

কিন্ত কেন হবে এমনটা ? যে ফুটবল শিখতে গিয়ে প্রাণটাই চলে যাচ্ছিল সেই খেলার সেরা ম্যাচ কেন সরাসরি  দেখতে পাবে না থাইল্যান্ডের খুদে ফুটবলাররা । কেন একই দশা হবে প্রশিক্ষকের ?উত্তর দিয়েছে হাসপাতাল। তারা বলছে  রাশিয়ার মাঠে যখন বল গড়াতে শুরু করবে ততক্ষণে থাইল্যান্ডে রাত গভীর হয়ে যাবে। কিন্ত সবে মাত্র প্রাণে বাঁচা খেলোয়াড় ও  তাদের প্রশিক্ষক অত রাত পর্যন্ত জাগলে সমস্যা হবে।  শরীরের  যা  অবস্থা তাতে এখন বিশ্রাম নেওয়া সবচেয়ে জরুরি বিষয় । স্থানীয় সময় রবিবার রাত  10 টা নাগাদ  খেলা শুরু হবে ।

 শুধু সরাসরি ম্যাচ দেখা নয় খেলোয়াড়  ও প্রশিক্ষকের  হাতছাড়া হয়েছে আরও বড় সুযোগ। ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা ফিফা গুহা থেকে প্রাণ হাতে করে  ফিরে আসা সকলে মস্কোর মাঠে বসে খেলা দেখার জন্য আমন্ত্রণ করেছিল। কিন্ত শরীর সায় দেয়নি। আর এবার ধোঁকা দিল ঘড়িও।     

এই 12 জনকে দুসপ্তাহেরও বেশি সময় জলে ভেসে যাওয়া গুহায় কাটাতে হয়েছে । 11 থেকে  16 বছরের মধ্যে থাকা শিশু ও তাদের  25  বছর বয়সী প্রশিক্ষককে  23 জুন থেকে গুহার ভেতরে আটকে থাকতে হয়েছিল।  ধীরে ধীরে উদ্ধার করা  হচ্ছিল শিশুদের। একটা সময় আবহাওয়া ভাল থাকায় বাইরে নিয়ে আসা সম্ভব হয় 13 জনকেই। সাহায়্যের হাত বাড়িয়ে দেয় বিদেশী  উদ্ধারকারী সংস্থাগুলিও।


(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement
Advertisement