Read in English
This Article is From Dec 22, 2018

দিল্লি হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন সজ্জন কুমার

১৯৮৪ সালের শিখবিরোধী দাঙ্গায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের শাস্তি দিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্ট। সেই প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা সজ্জন কুমার এবার হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া (with inputs from PTI)

দিল্লি হাইকোর্টের রায়ে ১৯৮৪ সালের শিখবিরোধী দাঙ্গায় দোষী সাব্যস্ত হন সজ্জন কুমার।

নিউ দিল্লি:

১৯৮৪ সালের শিখবিরোধী দাঙ্গায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের শাস্তি দিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্ট। সেই প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা সজ্জন কুমার এবার হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে। বর্ষীয়ান আইনজীবী এইচ এস ফুলকা, যিনি নিহত শিখদের হয়ে মামলা লড়ছিলেন, তিনি জানান, সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে তাঁকে জানানো হয়েছে যে, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছেন সজ্জন কুমার। ১৯৮৪ সালের ১ নভেম্বর দিল্লির রাজ নগরের একই পরিবারের পাঁচজন শিখকে হত্যা ও একটি গুরুদোয়ার জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগে গত সোমবার দিল্লি হাইকোর্ট যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের শাস্তি দেয় সজ্জন কুমারকে।

তাঁকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। গতকাল সজ্জন কুমার হাইকোর্টকে আত্মসমর্পণ করার সময়সীমা আরেকটু বাড়ানোর অনুরোধ করেন। সেই অনুরোধ খারিজ করে দেয় আদালত। 

নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা একনায়ক ছিলেন দুজন, রাজীব-ইন্দিরাকে জড়িয়ে রাহুলকে তোপ অমিতের

Advertisement

৭৩ বছর বয়সী এই বর্ষীয়ান রাজনৈতিক নেতার তিন ছেলেমেয়ে এবং আটজন নাতি-নাতনি। জেলে তাঁকে বাকি জীবনটা কাটাতে হবে। তাই নিজের উত্তরাধিকারীদের জন্য তিনি সম্পত্তির ভাগ-বাঁটোয়ারা করে যেতে চান বলে জানিয়েছিলেন। যদিও, হাইকোর্ট তাঁর আবেদনে যুক্তি খুঁজে পায়নি কোনও। তাই সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায় তাঁর।

প্রসঙ্গত, হাইকোর্টের রায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরেই দলীয় সভাপতি রাহুল গান্ধীকে চিঠি দিয়ে সজ্জন কুমার কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে যান।

Advertisement

 

Advertisement