কর্তারপুর করিডর

Gurpurab 2019: ২০১৮-র ২৩ নভেম্বর থেকেই পাঞ্জাব সরকার শিখ গুরুর ৫৫০ তম জন্মবার্ষিকী নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করার জন্য বিশেষ আয়োজনে ব্যস্ত।

শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) কর্তারপুর করিডরের (Kartarpur Corridor) উদ্বোধন করবেন। এই করিডরের মধ্যে দিয়েই শিখ তীর্থযাত্রীরা পাকিস্তানের দরবার সাহিবে (Darbar Sahib in Pakistan) যাবেন। শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানকের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকীর তিন দিন আগে এই করিডরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম যে ৫৫০ জন শিখ তীর্থযাত্রী কর্তারপুর যাবেন সেই দলে রয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিংহ, অভিনেতা-রাজনীতিবিদ সানি দেওল এবং দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ পুরী ও হরসিমরত কউর বাদল। কংগ্রেস বিধায়ক নভজ্যোৎ সিংহ সিধুকেও দরবার সাহিবে যাওয়ার ব্যাপারে বৃহস্পতিবার ছাড়পত্র দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক। এদিকে সীমান্তের ওপারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কর্তারপুর করিডরের অন্য প্রান্তে সূচনা করবেন কর্তারপুর করিডরের।

কর্তারপুর করিডরের (Kartarpur Corridor) শনিবারের তীর্থযাত্রীদের ২০ ডলার করে ফি দিতে হবে, শুক্রবার এমনটাই জানিয়ে দিল পাকিস্তান। শনিবার কর্তারপুর করিডরের উদ্বোধন, সেখানে যাওয়া সেদিনের তীর্থযাত্রীদেরও ফি দিতে হবে। ১ নভেম্বর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan) ঘোষণা করেন, উদ্বোধনের দিন তীর্থযাত্রীদের কোনও ফি দিতে হবে না, ওই দিন গুরু নানকদেবের ৫৫০ তম জন্ম বার্ষিকি।

কর্তারপুর করিডরের (Kartarpur Corridor) পাকিস্তানের অংশেরর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি যোগ দিতে যেতে পারবেন কিনা, তার জন্য অনুমতি চেয়ে তৃতীয়বার চিঠি লেখেন কংগ্রেস বিধায়ক নভ্যোজৎ সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu), বিষয়টিকে উড়িয়ে দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক, তাদের তরফে বলা হয়েছে, “নির্দিষ্ট কোনও ব্যক্তির সফর” নিয়ে মাথা ঘামাতে চায় না তারা।

কর্তারপুর করিডর (Kartarpur corridor) নিয়ে তিনজন খালিস্তানী বিচ্ছিন্নতাবাদীর পোস্টারের ভিডিও, যেখানে লেখা “খালিস্তান ২০২০”, (Khalistan 2020) উদ্বেগ বাড়িয়েছে ভারতের। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং বলেন, কর্তারপুর করিডর চালু হওয়া নিয়ে গোপন উদ্দেশ্য রয়েছে পাকিস্তানের, এবং সেই জন্য “ভারতকে সতর্ক হতে হবে”।

আগামী ৮ নভেম্বর ওই করিডরের উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উদ্বোধন করবেন ভারতের পক্ষে।

পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি জানিয়েছেন, পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এর উদ্বোধন‌ করবেন ৯ নভেম্বর। গুরু নানকের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকীর তিন দিন আগে।

বুধবার পাকিস্তানের (Pakistan)সঙ্গে কর্তারপুর করিডর (Kartarpur corridor) চুক্তি নাও হতে পারে, এমনটাই জানিয়েছে একটি সরকারি সূত্র। তারা এই চুক্তির কোনও নির্দিষ্ট দিন ধার্য করতে পারেনি, বলা হয়েছে, বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী দেশ একটি খাঁটি যুক্তি দেবে। কোনও ভিসা ছাড়াই চার কিলোমিটার সীমান্ত করিডর দিয়ে যাতে ভারতের তীর্থযাত্রীরা গুরুদুয়ারা দরবার সাহিবে (Gurdwara Darbar Sahib) যেতে পারেন, তারজন্য এই চুক্তি স্বাক্ষর করতে প্রথমে ২৩ অক্টোবর দিন ধার্য করে ভারত।

ভারত-পাকিস্তান, দুই দেশের সম্পর্ক যেমনই হোক, আগামী ৮ নভেম্বর উদ্বোধন হবে কর্তারপুর করিডর। এবং উদ্বোধন করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

শিখ সম্প্রদায়ের কাছে কর্তাপুর হল ‘মদিনা' ও নানকানা সাহিব হল ‘মক্কা'। একথা জানিয়ে সোমবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan) জানালেন, তাঁর সরকার ভারত ও অন্যান্য দেশ থেকে আগত শিখ তীর্থযাত্রীদের (Sikh pilgrims) ভিসা দিতে প্রস্তুত। তিনি আরও জান‌ান, পাকিস্তান (Pakistan) সরকার শিখ তীর্থযাত্রীদের সম্ভাব্য সমস্ত সুযোগ-সুবিধা দেবে পাকিস্তানে তাঁদের পবিত্র তীর্থস্থানে এলে। ‘দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল' সূত্রে এমনটা জানা গিয়েছে।

সেতু নির্মাণের সম্মতি জানানোর পাশাপাশি আলোচনায় এও বলা হয়, ভিসা ছাড়াই তীর্থযাত্রায় যেতে পারবেন শিখ তীর্থযাত্রীরা। একই সঙ্গে সারা বছর দিনে ৫ হাজার তীর্থযাত্রী কর্তারপুর ও গুরুদাসপুরের দুই গুরুদ্বারে প্রার্থনা করতে যেতে পারবেন। একই সঙ্গে তীর্থযাত্রীদের আশ্বস্ত করে বলা হয়, তাঁদের ধর্মপালন এবং বিশ্বাসে কোনও আঘাত করবে না দুই দেশ।

Gurpurab 2019: ২০১৮-র ২৩ নভেম্বর থেকেই পাঞ্জাব সরকার শিখ গুরুর ৫৫০ তম জন্মবার্ষিকী নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করার জন্য বিশেষ আয়োজনে ব্যস্ত।

শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) কর্তারপুর করিডরের (Kartarpur Corridor) উদ্বোধন করবেন। এই করিডরের মধ্যে দিয়েই শিখ তীর্থযাত্রীরা পাকিস্তানের দরবার সাহিবে (Darbar Sahib in Pakistan) যাবেন। শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানকের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকীর তিন দিন আগে এই করিডরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম যে ৫৫০ জন শিখ তীর্থযাত্রী কর্তারপুর যাবেন সেই দলে রয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিংহ, অভিনেতা-রাজনীতিবিদ সানি দেওল এবং দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ পুরী ও হরসিমরত কউর বাদল। কংগ্রেস বিধায়ক নভজ্যোৎ সিংহ সিধুকেও দরবার সাহিবে যাওয়ার ব্যাপারে বৃহস্পতিবার ছাড়পত্র দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক। এদিকে সীমান্তের ওপারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কর্তারপুর করিডরের অন্য প্রান্তে সূচনা করবেন কর্তারপুর করিডরের।

কর্তারপুর করিডরের (Kartarpur Corridor) শনিবারের তীর্থযাত্রীদের ২০ ডলার করে ফি দিতে হবে, শুক্রবার এমনটাই জানিয়ে দিল পাকিস্তান। শনিবার কর্তারপুর করিডরের উদ্বোধন, সেখানে যাওয়া সেদিনের তীর্থযাত্রীদেরও ফি দিতে হবে। ১ নভেম্বর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan) ঘোষণা করেন, উদ্বোধনের দিন তীর্থযাত্রীদের কোনও ফি দিতে হবে না, ওই দিন গুরু নানকদেবের ৫৫০ তম জন্ম বার্ষিকি।

কর্তারপুর করিডরের (Kartarpur Corridor) পাকিস্তানের অংশেরর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি যোগ দিতে যেতে পারবেন কিনা, তার জন্য অনুমতি চেয়ে তৃতীয়বার চিঠি লেখেন কংগ্রেস বিধায়ক নভ্যোজৎ সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu), বিষয়টিকে উড়িয়ে দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক, তাদের তরফে বলা হয়েছে, “নির্দিষ্ট কোনও ব্যক্তির সফর” নিয়ে মাথা ঘামাতে চায় না তারা।

কর্তারপুর করিডর (Kartarpur corridor) নিয়ে তিনজন খালিস্তানী বিচ্ছিন্নতাবাদীর পোস্টারের ভিডিও, যেখানে লেখা “খালিস্তান ২০২০”, (Khalistan 2020) উদ্বেগ বাড়িয়েছে ভারতের। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং বলেন, কর্তারপুর করিডর চালু হওয়া নিয়ে গোপন উদ্দেশ্য রয়েছে পাকিস্তানের, এবং সেই জন্য “ভারতকে সতর্ক হতে হবে”।

আগামী ৮ নভেম্বর ওই করিডরের উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উদ্বোধন করবেন ভারতের পক্ষে।

পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি জানিয়েছেন, পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এর উদ্বোধন‌ করবেন ৯ নভেম্বর। গুরু নানকের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকীর তিন দিন আগে।

বুধবার পাকিস্তানের (Pakistan)সঙ্গে কর্তারপুর করিডর (Kartarpur corridor) চুক্তি নাও হতে পারে, এমনটাই জানিয়েছে একটি সরকারি সূত্র। তারা এই চুক্তির কোনও নির্দিষ্ট দিন ধার্য করতে পারেনি, বলা হয়েছে, বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী দেশ একটি খাঁটি যুক্তি দেবে। কোনও ভিসা ছাড়াই চার কিলোমিটার সীমান্ত করিডর দিয়ে যাতে ভারতের তীর্থযাত্রীরা গুরুদুয়ারা দরবার সাহিবে (Gurdwara Darbar Sahib) যেতে পারেন, তারজন্য এই চুক্তি স্বাক্ষর করতে প্রথমে ২৩ অক্টোবর দিন ধার্য করে ভারত।

ভারত-পাকিস্তান, দুই দেশের সম্পর্ক যেমনই হোক, আগামী ৮ নভেম্বর উদ্বোধন হবে কর্তারপুর করিডর। এবং উদ্বোধন করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

শিখ সম্প্রদায়ের কাছে কর্তাপুর হল ‘মদিনা' ও নানকানা সাহিব হল ‘মক্কা'। একথা জানিয়ে সোমবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan) জানালেন, তাঁর সরকার ভারত ও অন্যান্য দেশ থেকে আগত শিখ তীর্থযাত্রীদের (Sikh pilgrims) ভিসা দিতে প্রস্তুত। তিনি আরও জান‌ান, পাকিস্তান (Pakistan) সরকার শিখ তীর্থযাত্রীদের সম্ভাব্য সমস্ত সুযোগ-সুবিধা দেবে পাকিস্তানে তাঁদের পবিত্র তীর্থস্থানে এলে। ‘দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল' সূত্রে এমনটা জানা গিয়েছে।

সেতু নির্মাণের সম্মতি জানানোর পাশাপাশি আলোচনায় এও বলা হয়, ভিসা ছাড়াই তীর্থযাত্রায় যেতে পারবেন শিখ তীর্থযাত্রীরা। একই সঙ্গে সারা বছর দিনে ৫ হাজার তীর্থযাত্রী কর্তারপুর ও গুরুদাসপুরের দুই গুরুদ্বারে প্রার্থনা করতে যেতে পারবেন। একই সঙ্গে তীর্থযাত্রীদের আশ্বস্ত করে বলা হয়, তাঁদের ধর্মপালন এবং বিশ্বাসে কোনও আঘাত করবে না দুই দেশ।