কাটমানি

রবিবার রাতে মালদহের বৈষ্ণবনগরে ভেঙে পড়ে একটা নির্মীয়মাণ সেতু (An UnderConstruction Brudge Collapsed in Maldah)। ফারাক্কা ব্যারেজের (Farraka Barrage) সঙ্গে সংযোগ তৈরিতে নির্মিত ওই সেতু ভেঙে তিনজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহত আরও ৭। দু'জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রবিবার সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আক্রমণের নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), টাকা তছরূপ করতে না পারার জন্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি লাগু হতে দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ তুললেন তিনি।

অসন্তোষ এমন জায়গায় যে তাদের দেখেও রেয়াত করছেন না মানুষ। গ্রামবাসীরা বলছেন অভিযুক্তদের কেন সরিয়ে দেওয়া (throw out) হচ্ছে না? ভোটারদের অভাব অভিযোগ সরাসরি শুনতে পাওয়াকে অবশ্য সত্যের মুখোমুখি হওয়া বলেই মনে করছেন তাঁরা। জানাচ্ছেন, রিপোর্ট জমা দেবেন সুপ্রিমোর কাছে। সিদ্ধান্ত তাঁর।

“কাটমানি” নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অশান্তি ছড়িয়েছে। তৃণমূল নেতাদের একাংশের বিরুদ্ধে সরকারি প্রকল্পের সুবিদা দেওয়ার বিনিময়ে, উপভোক্তার থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, পঞ্চায়েত ও পুর প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে। “কাটমানি”কে হাতিয়ার করে জোড়াফুলে কাটা ফোটানোর কাজও শুরু দিয়েছে বিরোধীরা। এই পরিস্থিতিতে রবিবার শহিদ সমাবেশের মঞ্চে কাটমানি নিয়ে মুখ খুললেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। “কাটমানি”-র বিরুদ্ধে বিজেপিকে ব্ল্যাকমানি ফেরানোর দাবি তুললেন তৃণমূলেনেত্রী। তারসঙ্গেই জুড়ে দিলেন নরেন্দ্র মোদির দেওয়া ১৫ লক্ষ করে টাকা প্রত্যেকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে শাসক দলের পক্ষ থেকে। অভিযোগ, দিলীপ ঘোষ হুমকি দিয়ে বলেছেন সমাবেশে যাওয়ার বাস থেকে তাঁরা তৃণমূল নেতাদের টেনে নামাবেন যদি তাঁরা জনতার কাছ থেকে নেওয়া ‘কাটমানি’ ফেরত না দেন‌।

“কাটমানি” (Cut Money) ইস্যুতে বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচী পালন করল বিজেপি (BJP)। নবান্নসহ রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখায় গেরুয়া শিবির। নয়াদিল্লিতে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বলেন, “তৃণমূলের “কাটমানি”র প্রতিবাদে আমরা পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষোভ পালন করেছি। এই কর্মসূচী শান্তিপূর্ণ ছিল”।

বীরভূমে কাটমানিকে কেন্দ্র গ্রামের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, ঘটনায় এলাকায় টহলদারী পুলিশের। ইতিমধ্যেই ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। বীরভূমের সাদাইপুর থানার সাহাপুর গ্রামের সংঘর্ষে দুপক্ষের তরফে ব্যাপক বোমাবাজি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দুষ্কৃতীরা শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির সমর্থক।

“কাটমানি” ফেরতের দাবিতে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ, অশান্তি অব্যাহত। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যবাসীকে আইন নিজের হাতে না নিয়ে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি পথে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানালেন রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। বিধানসভায় পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, “কাটমানি” চাইলে, তাঁর বিরুদ্ধে, গ্রামপঞ্চায়েতের নির্দিষ্ট বিভাগে অভিযোগ জানালে, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যেত। তিনি বলেন, “তাঁদের থেকে নেওয়া টাকা ফেরতের দাবিতে পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধিদের ঘিরে বিক্ষোভের বিভিন্ন খবর পাওয়া যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে”।

“কাটমানি” ইস্যুতে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদে সামিল সাধারণ মানুষ। তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে “কাটমানি” নেওয়ার অভিযোগ তুলে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদও হয়েছে। সোমবার সরকারি সুবিধা পাওয়া ৩২ জনকে ১.৫ লক্ষ টাকা ফেরালেন পূর্ব বর্ধমানের তৃণমূল নেতা। স্থানীয় গ্রামবাসীদের অভিযোগ, নবগ্রাম পঞ্চায়েতের শিবলুন গ্রামবাসীদের থেকে বাড়ি তৈরির প্রকল্পের টাকা থেকে ৪৫ জনের থেকে অবৈধভাবে কমিশন নিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূলনেতারা।

বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের (Locket Chatterjee) মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার বেঁধে যায়। লোকসভায় লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য রেকর্ড থেকে বাদ দেওয়ার দাবি তোলেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। জিরো আওয়ারে “কাটমানি” (cut money) নিয়ে প্রবল বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের শাসকদল।

মঙ্গলবার কাটমানি ইস্যুতে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগল বিজেপি। পাশাপাশি তাদের প্রতিশ্রুতি, ক্ষমতায় এলে কাটমানি নেওয়ায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে, সেই টাকা সাধারণ মানুষকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। এদিন দক্ষিণ কলকাতার হাজরা রোড ক্রসিং-এ সভা করে গেরুয়া শিবির। ওই এলাকায় বাড়ি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেখানেই সভা থেকে কয়েকজন তৃণমূল নেতাদের সম্পত্তির বাড়বাড়ন্তের অভিযোগ হল গেরুয়া ব্রিগেড।

তৃণমূল নেতাদের থেকে প্রদত্ত ‘কাটমানি’র টাকা ফেরত চেয়ে বেশ কিছু মানুষ প্রতিহিংসামূলক ক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেছেন।

৯৯.৯ শতাংশ দলীয় কর্মীই কঠোর পরিশ্রমী ও জনতার সেবা করতে দায়বদ্ধ। ‘কাটমানি’র খবর মিডিয়ার বিকৃত খবর পরিবেশনেরই ফল। এমনই দাবি তৃণমূলের।

রাজ্য জুড়ে প্রতিবাদ এবং মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে এই নির্দেশ পাওয়ার পরেই দেলর বেশ কিছু নেতা কাট মানি ফেরত দিয়েছেন বলে খবর। প্রসঙ্গত, এই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন বীরভূম, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, বর্ধমান, মালদা, পুরুলিয়া, নদিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ার গ্রাম পঞ্চায়েতে নব নিপ্বাচিত প্রতিনিধিরা। এবং এই জেলাগুলিতেই জোরালো বিক্ষোভ দেখা গেছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, আমি আমার দলে চোরদের রাখতে চাই না। যদি আমি ব্যবস্থা গ্রহণ করি তবে তাঁরা অন্য কোনও দলে গিয়ে যোগ দেবে। কিছু কিছু নেতারা গরিবদের হাউজিং অনুদান পাইয়ে দেওয়ার জন্য ২৫% করে কমিশন চাইছেন! এসব অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত।

রবিবার রাতে মালদহের বৈষ্ণবনগরে ভেঙে পড়ে একটা নির্মীয়মাণ সেতু (An UnderConstruction Brudge Collapsed in Maldah)। ফারাক্কা ব্যারেজের (Farraka Barrage) সঙ্গে সংযোগ তৈরিতে নির্মিত ওই সেতু ভেঙে তিনজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহত আরও ৭। দু'জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রবিবার সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আক্রমণের নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), টাকা তছরূপ করতে না পারার জন্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি লাগু হতে দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ তুললেন তিনি।

অসন্তোষ এমন জায়গায় যে তাদের দেখেও রেয়াত করছেন না মানুষ। গ্রামবাসীরা বলছেন অভিযুক্তদের কেন সরিয়ে দেওয়া (throw out) হচ্ছে না? ভোটারদের অভাব অভিযোগ সরাসরি শুনতে পাওয়াকে অবশ্য সত্যের মুখোমুখি হওয়া বলেই মনে করছেন তাঁরা। জানাচ্ছেন, রিপোর্ট জমা দেবেন সুপ্রিমোর কাছে। সিদ্ধান্ত তাঁর।

“কাটমানি” নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অশান্তি ছড়িয়েছে। তৃণমূল নেতাদের একাংশের বিরুদ্ধে সরকারি প্রকল্পের সুবিদা দেওয়ার বিনিময়ে, উপভোক্তার থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, পঞ্চায়েত ও পুর প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে। “কাটমানি”কে হাতিয়ার করে জোড়াফুলে কাটা ফোটানোর কাজও শুরু দিয়েছে বিরোধীরা। এই পরিস্থিতিতে রবিবার শহিদ সমাবেশের মঞ্চে কাটমানি নিয়ে মুখ খুললেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। “কাটমানি”-র বিরুদ্ধে বিজেপিকে ব্ল্যাকমানি ফেরানোর দাবি তুললেন তৃণমূলেনেত্রী। তারসঙ্গেই জুড়ে দিলেন নরেন্দ্র মোদির দেওয়া ১৫ লক্ষ করে টাকা প্রত্যেকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে শাসক দলের পক্ষ থেকে। অভিযোগ, দিলীপ ঘোষ হুমকি দিয়ে বলেছেন সমাবেশে যাওয়ার বাস থেকে তাঁরা তৃণমূল নেতাদের টেনে নামাবেন যদি তাঁরা জনতার কাছ থেকে নেওয়া ‘কাটমানি’ ফেরত না দেন‌।

“কাটমানি” (Cut Money) ইস্যুতে বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচী পালন করল বিজেপি (BJP)। নবান্নসহ রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখায় গেরুয়া শিবির। নয়াদিল্লিতে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বলেন, “তৃণমূলের “কাটমানি”র প্রতিবাদে আমরা পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষোভ পালন করেছি। এই কর্মসূচী শান্তিপূর্ণ ছিল”।

বীরভূমে কাটমানিকে কেন্দ্র গ্রামের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, ঘটনায় এলাকায় টহলদারী পুলিশের। ইতিমধ্যেই ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। বীরভূমের সাদাইপুর থানার সাহাপুর গ্রামের সংঘর্ষে দুপক্ষের তরফে ব্যাপক বোমাবাজি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দুষ্কৃতীরা শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির সমর্থক।

“কাটমানি” ফেরতের দাবিতে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ, অশান্তি অব্যাহত। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যবাসীকে আইন নিজের হাতে না নিয়ে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি পথে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানালেন রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। বিধানসভায় পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, “কাটমানি” চাইলে, তাঁর বিরুদ্ধে, গ্রামপঞ্চায়েতের নির্দিষ্ট বিভাগে অভিযোগ জানালে, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যেত। তিনি বলেন, “তাঁদের থেকে নেওয়া টাকা ফেরতের দাবিতে পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধিদের ঘিরে বিক্ষোভের বিভিন্ন খবর পাওয়া যাচ্ছে সংবাদমাধ্যমে”।

“কাটমানি” ইস্যুতে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদে সামিল সাধারণ মানুষ। তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে “কাটমানি” নেওয়ার অভিযোগ তুলে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদও হয়েছে। সোমবার সরকারি সুবিধা পাওয়া ৩২ জনকে ১.৫ লক্ষ টাকা ফেরালেন পূর্ব বর্ধমানের তৃণমূল নেতা। স্থানীয় গ্রামবাসীদের অভিযোগ, নবগ্রাম পঞ্চায়েতের শিবলুন গ্রামবাসীদের থেকে বাড়ি তৈরির প্রকল্পের টাকা থেকে ৪৫ জনের থেকে অবৈধভাবে কমিশন নিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূলনেতারা।

বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের (Locket Chatterjee) মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার বেঁধে যায়। লোকসভায় লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য রেকর্ড থেকে বাদ দেওয়ার দাবি তোলেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। জিরো আওয়ারে “কাটমানি” (cut money) নিয়ে প্রবল বাকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের শাসকদল।

মঙ্গলবার কাটমানি ইস্যুতে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগল বিজেপি। পাশাপাশি তাদের প্রতিশ্রুতি, ক্ষমতায় এলে কাটমানি নেওয়ায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে, সেই টাকা সাধারণ মানুষকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। এদিন দক্ষিণ কলকাতার হাজরা রোড ক্রসিং-এ সভা করে গেরুয়া শিবির। ওই এলাকায় বাড়ি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেখানেই সভা থেকে কয়েকজন তৃণমূল নেতাদের সম্পত্তির বাড়বাড়ন্তের অভিযোগ হল গেরুয়া ব্রিগেড।

তৃণমূল নেতাদের থেকে প্রদত্ত ‘কাটমানি’র টাকা ফেরত চেয়ে বেশ কিছু মানুষ প্রতিহিংসামূলক ক্ষোভ প্রদর্শন শুরু করেছেন।

৯৯.৯ শতাংশ দলীয় কর্মীই কঠোর পরিশ্রমী ও জনতার সেবা করতে দায়বদ্ধ। ‘কাটমানি’র খবর মিডিয়ার বিকৃত খবর পরিবেশনেরই ফল। এমনই দাবি তৃণমূলের।

রাজ্য জুড়ে প্রতিবাদ এবং মুখ্যমন্ত্রীর তরফ থেকে এই নির্দেশ পাওয়ার পরেই দেলর বেশ কিছু নেতা কাট মানি ফেরত দিয়েছেন বলে খবর। প্রসঙ্গত, এই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন বীরভূম, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, বর্ধমান, মালদা, পুরুলিয়া, নদিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ার গ্রাম পঞ্চায়েতে নব নিপ্বাচিত প্রতিনিধিরা। এবং এই জেলাগুলিতেই জোরালো বিক্ষোভ দেখা গেছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, আমি আমার দলে চোরদের রাখতে চাই না। যদি আমি ব্যবস্থা গ্রহণ করি তবে তাঁরা অন্য কোনও দলে গিয়ে যোগ দেবে। কিছু কিছু নেতারা গরিবদের হাউজিং অনুদান পাইয়ে দেওয়ার জন্য ২৫% করে কমিশন চাইছেন! এসব অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত।