ট্রেন দুর্ঘটনা

মধ্যপ্রদেশের সিংরাউলির এই দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত দুটি ট্রেন এনটিপিসি'র । একটি ট্রেন উত্তরপ্রদেশের রিহান্দ নগর কয়লা পৌঁছতে যাচ্ছিল। অপর একটি ট্রেন খালি অবস্থায় কারশেড ফিরছিল।

দুটি ট্রেনের মধ্যে একটি ছিল উদয়ন এক্সপ্রেস। উদয়ন এক্সপ্রেস আখাউড়া রেলওয়ে জংশনে রেললাইন পরিবর্তন করছিল। সেই সময়েই দু’টি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি বলেই সূত্রের খবর।

সোমবার সকালে হায়দরাবাদের কাছেগুদা রেলওয়ে স্টেশনের কাছে দুটি ট্রেনের মধ্যে সংঘর্ষের কয়েক ঘণ্টা পরে মিলল ওই দুর্ঘটনার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ । ওই ফুটেজ (Video Footage) খতিয়ে দেখে মনে হয়েছে "গাফিলতির কারণে" ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ওই দুর্ঘটনায় (Hyderabad Train Accident) কমপক্ষে ১২ জন আহত হয়েছে। তবে দুটি ট্রেনের মধ্যে আটকে পড়া এক লোকো পাইলটকে ধ্বংসস্তূপ কেটে উদ্ধার করতে হয় উদ্ধারকারী দলকে।

বর্ধমান রেল স্টেশনের ওভারব্রিজের (Foot Over Bridge) উপর ধাক্কাধাক্কির ঘটনায় পদপিষ্ট হয়ে আহত হলেন কমপক্ষে ১১ জন ট্রেনযাত্রী। আহতদের সকলকেই ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে খবর। জানা গেছে, শুক্রবার বর্ধমানের রেলস্টেশনের (Barddhaman Station) পাঁচ নম্বর প্লাটফর্মে পূর্বা এক্সপ্রেস ঢুকছে রেলের তরফ থেকে এই ঘোষণা হয়। ফলে পূর্বা এক্সপ্রেস যাঁরা ধরতে চান তাঁরা ওভারব্রিজে ওঠেন ওই প্লাটফর্মে যাওয়ার জন্যে। এদিকে চার নম্বর প্ল্যাটফর্মে সেই সময়েই ঢোকে অন্য একটি লোকাল ট্রেন। সেই ট্রেনের যাত্রীরাও ওঠেন একই ওভারব্রিজে। ফলে বিপুল সংখ্যক যাত্রী একসঙ্গে একটি ওভারব্রিজ (Over Bridge) দিয়ে অন্য প্লাটফর্মে যাওয়ার হুড়োহুড়িতেই ওই দুর্ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিক অনুমান।

সবাই যখন কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখনই এক আপৎকালীন কর্মী নিজের কথা না ভেবেই ঝাঁপ দেন লাইনে। টেনে তুলে নিয়ে আসেন মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়ানো মানুষটিকে।

পাক রেলমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমেদ (Sheikh Rashid Ahmed) জিও টেলিভিশনকে জানিয়েছেন, “দুটি রান্নার স্টোভ ফেটে গিয়েছে। ওরা রান্না করছিনে, তাঁদের কাছে রান্না করার তেল ছিল যার ফলে ওই আগুন আরও ছড়িয়ে পড়ে। বেশিরভাগ মৃত্যুই ঘটেছে আগুন থেকে বাঁচতে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দেওয়ার কারণে।”

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় ৮ জন ঘটনাস্থলেই মারা যায়, মৃতদের মধ্যেই রয়েছে সদ্য বিবাহিত বর ও বধূও। পুলিশ জানিয়েছে, আরও দু’জন আহত হাসপাতালেই মারা যান এবং বাকিরা গুরুতর আহত অবস্থায় এখনও চিকিৎসাধীন।

সোমবার ভোর সাড়ে চারটেয় বাংলাদেশের ঢাকা থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে কালৌড়ায় এক ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল চারজনের। আহতের সংখ্যা একশোরও বেশি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সেতুর ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় আচমকাই ভেঙে পড়ে সেতুটি। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনের পাঁচটি বগি ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। একটি গিয়ে পড়ে জলে।

ছুটির দিনেও চরম ভোগান্তিতে পড়লেন ১২ হাজার যাত্রী। আটকে গেল এক ডজন ট্রেন। ভাবছেন, দুর্ঘটনা না, মিটিং-মিছিল! কী কারণে রবিবারের নাস্তানাবুদ হলেন নিত্যযাত্রীরা? আগে বলা কোনও কারণেই এমন ঘটনা ঘটেনি। একটা ছোট্ট স্লাগ বা শামুক জাতীয় পোকা ঘটিয়েছে যাবতীয় কাণ্ড। ঘটনাস্থল জাপান। 

সাঁতরাগাছি স্টেশনে পদপিষ্ট হয়ে মৃত দুই  আহত  14। ঘটনাস্থলে গিয়ে  রেলের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর মতে রেলের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে।

অমৃতসরের মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের পাশে এবার দাঁড়ালেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা পাঞ্জাব সরকারের মন্ত্রী নভজ্যোত সিং সিধু।

তিনদিন হয়ে গেল পাঞ্জাবের ওই মর্মান্তিক দশেরা-সন্ধ্যার। গোটা অমৃতসর এখন ফুঁসছে।  এখনও পর্যন্ত ওই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে 61 জন। স্থানীয় মানুষরা ওই ট্রেন চালকের দাবি সম্পূর্ণ খারিজ করে দিয়েছে।

অমৃতসরের ট্রেন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল।

জ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে  মামলা  দায়ের হয়েছে। অন্যদিকে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজকদের কেউ কেউ ইতিমধ্যে গা ঢাকা দিয়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলর বিজয় মদন এবং তাঁর ছেলে মিঠুর খোঁজ মিলছে না।

এই ঘটনাটি যে আয়োজকদের চূড়ান্ত অবহেলার প্রত্যক্ষ ফল, এই ভিডিওটি তা সামনে এনে দিল।

মধ্যপ্রদেশের সিংরাউলির এই দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত দুটি ট্রেন এনটিপিসি'র । একটি ট্রেন উত্তরপ্রদেশের রিহান্দ নগর কয়লা পৌঁছতে যাচ্ছিল। অপর একটি ট্রেন খালি অবস্থায় কারশেড ফিরছিল।

দুটি ট্রেনের মধ্যে একটি ছিল উদয়ন এক্সপ্রেস। উদয়ন এক্সপ্রেস আখাউড়া রেলওয়ে জংশনে রেললাইন পরিবর্তন করছিল। সেই সময়েই দু’টি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি বলেই সূত্রের খবর।

সোমবার সকালে হায়দরাবাদের কাছেগুদা রেলওয়ে স্টেশনের কাছে দুটি ট্রেনের মধ্যে সংঘর্ষের কয়েক ঘণ্টা পরে মিলল ওই দুর্ঘটনার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ । ওই ফুটেজ (Video Footage) খতিয়ে দেখে মনে হয়েছে "গাফিলতির কারণে" ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ওই দুর্ঘটনায় (Hyderabad Train Accident) কমপক্ষে ১২ জন আহত হয়েছে। তবে দুটি ট্রেনের মধ্যে আটকে পড়া এক লোকো পাইলটকে ধ্বংসস্তূপ কেটে উদ্ধার করতে হয় উদ্ধারকারী দলকে।

বর্ধমান রেল স্টেশনের ওভারব্রিজের (Foot Over Bridge) উপর ধাক্কাধাক্কির ঘটনায় পদপিষ্ট হয়ে আহত হলেন কমপক্ষে ১১ জন ট্রেনযাত্রী। আহতদের সকলকেই ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে খবর। জানা গেছে, শুক্রবার বর্ধমানের রেলস্টেশনের (Barddhaman Station) পাঁচ নম্বর প্লাটফর্মে পূর্বা এক্সপ্রেস ঢুকছে রেলের তরফ থেকে এই ঘোষণা হয়। ফলে পূর্বা এক্সপ্রেস যাঁরা ধরতে চান তাঁরা ওভারব্রিজে ওঠেন ওই প্লাটফর্মে যাওয়ার জন্যে। এদিকে চার নম্বর প্ল্যাটফর্মে সেই সময়েই ঢোকে অন্য একটি লোকাল ট্রেন। সেই ট্রেনের যাত্রীরাও ওঠেন একই ওভারব্রিজে। ফলে বিপুল সংখ্যক যাত্রী একসঙ্গে একটি ওভারব্রিজ (Over Bridge) দিয়ে অন্য প্লাটফর্মে যাওয়ার হুড়োহুড়িতেই ওই দুর্ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিক অনুমান।

সবাই যখন কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখনই এক আপৎকালীন কর্মী নিজের কথা না ভেবেই ঝাঁপ দেন লাইনে। টেনে তুলে নিয়ে আসেন মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়ানো মানুষটিকে।

পাক রেলমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমেদ (Sheikh Rashid Ahmed) জিও টেলিভিশনকে জানিয়েছেন, “দুটি রান্নার স্টোভ ফেটে গিয়েছে। ওরা রান্না করছিনে, তাঁদের কাছে রান্না করার তেল ছিল যার ফলে ওই আগুন আরও ছড়িয়ে পড়ে। বেশিরভাগ মৃত্যুই ঘটেছে আগুন থেকে বাঁচতে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দেওয়ার কারণে।”

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় ৮ জন ঘটনাস্থলেই মারা যায়, মৃতদের মধ্যেই রয়েছে সদ্য বিবাহিত বর ও বধূও। পুলিশ জানিয়েছে, আরও দু’জন আহত হাসপাতালেই মারা যান এবং বাকিরা গুরুতর আহত অবস্থায় এখনও চিকিৎসাধীন।

সোমবার ভোর সাড়ে চারটেয় বাংলাদেশের ঢাকা থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে কালৌড়ায় এক ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল চারজনের। আহতের সংখ্যা একশোরও বেশি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সেতুর ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় আচমকাই ভেঙে পড়ে সেতুটি। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনের পাঁচটি বগি ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। একটি গিয়ে পড়ে জলে।

ছুটির দিনেও চরম ভোগান্তিতে পড়লেন ১২ হাজার যাত্রী। আটকে গেল এক ডজন ট্রেন। ভাবছেন, দুর্ঘটনা না, মিটিং-মিছিল! কী কারণে রবিবারের নাস্তানাবুদ হলেন নিত্যযাত্রীরা? আগে বলা কোনও কারণেই এমন ঘটনা ঘটেনি। একটা ছোট্ট স্লাগ বা শামুক জাতীয় পোকা ঘটিয়েছে যাবতীয় কাণ্ড। ঘটনাস্থল জাপান। 

সাঁতরাগাছি স্টেশনে পদপিষ্ট হয়ে মৃত দুই  আহত  14। ঘটনাস্থলে গিয়ে  রেলের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর মতে রেলের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে।

অমৃতসরের মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের পাশে এবার দাঁড়ালেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা পাঞ্জাব সরকারের মন্ত্রী নভজ্যোত সিং সিধু।

তিনদিন হয়ে গেল পাঞ্জাবের ওই মর্মান্তিক দশেরা-সন্ধ্যার। গোটা অমৃতসর এখন ফুঁসছে।  এখনও পর্যন্ত ওই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে 61 জন। স্থানীয় মানুষরা ওই ট্রেন চালকের দাবি সম্পূর্ণ খারিজ করে দিয়েছে।

অমৃতসরের ট্রেন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল।

জ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে  মামলা  দায়ের হয়েছে। অন্যদিকে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজকদের কেউ কেউ ইতিমধ্যে গা ঢাকা দিয়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলর বিজয় মদন এবং তাঁর ছেলে মিঠুর খোঁজ মিলছে না।

এই ঘটনাটি যে আয়োজকদের চূড়ান্ত অবহেলার প্রত্যক্ষ ফল, এই ভিডিওটি তা সামনে এনে দিল।