ডাকাতি

এই ঘটনার ফুটেজে দেখা গিয়েছে চোরের টুপি, মুখোশ, প্লাস্টিকের জ্যাকেট এবং হাতে গ্লাভস পরে শোকেস থেকে গয়নাগুলি চুরি করছে।

কেবল ডাকাতি বা ইভ টিজিংই নয়, পকেটমারি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনাও হ্রাস পেয়েছে অনেকটাই।

দুষ্কৃতীরা এটিএম কাউন্টারে ঢুকে পড়ে সিসিটিভি ক্যামেরায় এক ধরনের কালো তরল স্প্রে করে দেয়। ওই তরলের প্রভাবে সিসিটিভি অকেজো হয়ে পড়ে।

ভিডিওটি সম্ভবত কোনও একটি ওয়াশরুমের ভিতরে তোলা বলেই মনে হচ্ছে। ভিডিওটিতে ওই মহিলাকে দেখা যাচ্ছে যে তিনি একে একে মোট আটটি ডেনিম খুলছেন। কোনও এক ব্যক্তি আবার জিন্স খোলার সাথে সাথেই তা গুণেও ফেলছেন!

বয়স্ক মহিলাকে দেখেই সব যেন কেমন গুলিয়ে গেল! অস্ত্র দূরঅস্ত, টাকাই নিল না (robber refusing money) তাঁর থেকে।

মঙ্গলবার রাতে দোকানে লুটপাট চালানোর সময় তাদের মুখো ছিল বাঘ ও ষাঁড়ের মুখোশ (Masked Robber)। চুরি যাওয়া গয়নার মোট অর্থমূল্য ১৩ কোটি টাকা।

কেউ তাঁর টিকিটিও ছুঁতে পারেনি। অবশেষে দস্যুরানি ফুলনদেবীর নয়া সংস্করণ রবিবার ধরা পড়লেন নর্থ ক্যারোলিনার সার্লোটি পুলিশের জালে। তবে একা নন, সাগরেদ সমেত। 

এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সচিব প্রিয়ঙ্কা গান্ধি বঢরা। তিনি সে রাজ্যে বাড়তে থাকা অপরাধপ্রবণতাকে দমন করতে না পারা জন্য দায়ী করে বিজেপি সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছেন।

বরুণ জানিয়েছেন,বাড়ি কাছাকাছি এসে যখন তিনি তাঁর গাড়িটি পার্ক করছিলেন সেসময়ই আচমকা একটি বাইকে করে ৩ দুষ্কৃতী তাঁর পথ আটকে দাঁড়ায়। তাঁদের মুখ পুরোপুরি ঢাকা থাকায় তাঁদের চিহ্নিত করা সম্ভব নয় বলেই জানিয়েছেন তিনি।বন্দুক দেখিয়ে ওই দম্পতির সর্বস্ব লুঠ করে পালিয়ে যায় তাঁরা।

তার বিরুদ্ধে চুরি, জালিয়াতি, ডাকাতি এবং খুন সহ ১০০-টি'রও বেশি মামলা রয়েছে। বহু চেষ্টা করেও কিছুতেই তাকে ধরা যাচ্ছিল না এতদিন ধরে। তবু হাল ছাড়েনি দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ।

প্রায় ৫০ গজ (৪৬ মিটার) এক সুড়ঙ্গ চলে গিয়েছে মাটির মধ্য দিয়ে। সোজা ওই সুড়ঙ্গ গিয়ে মিশেছে এস ফ্লেমিংগো রোডে অবস্থিত একটি ব্যাঙ্কে। সুড়ঙ্গটি খুব চওড়া নয় অবশ্য, একজন ব্যক্তিই হামাগুড়ি দিয়ে ঢুকতে পারবে ভিতরে

জেরার মুখে জানা গিয়েছে এই দলটি নিজেদের কাজ চালাত দিল্লি-গুরগাঁও এক্সপ্রসেওয়েতে। রাজীব চক, শঙ্কর চকের মতো জায়গায় যারা গাড়ির জন্য অপেক্ষা করত, তাদেরই মূলত 'পাখির চোখ' করত এই দলটি। 

পুলিশের বিরুদ্ধে  তোলাবাজির অভিযোগ নতুন নয়।  বিভিন্ন সময়ে ওঠে এ ধরনের অভিযোগ। অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে তোলাবাজির কথা  উঠে আসে।

কথা বলতে বলতেই ওই মহিলার গা থেকে তারা সোনার অলঙ্কারগুলো খুলে নিতে থাকে। কানের দুল, গলার হার‍, হাতের আংটি- সবকিছুই। কিন্তু ভদ্রমহিলা কিচ্ছু টের পাননি। 

পুলিশ জানিয়েছে যে, অভিযুক্তরা মোটরসাইকেলে চেপে ঘটনাস্থল থেকে ফেরার হয়ে যায়। তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।

এই ঘটনার ফুটেজে দেখা গিয়েছে চোরের টুপি, মুখোশ, প্লাস্টিকের জ্যাকেট এবং হাতে গ্লাভস পরে শোকেস থেকে গয়নাগুলি চুরি করছে।

কেবল ডাকাতি বা ইভ টিজিংই নয়, পকেটমারি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনাও হ্রাস পেয়েছে অনেকটাই।

দুষ্কৃতীরা এটিএম কাউন্টারে ঢুকে পড়ে সিসিটিভি ক্যামেরায় এক ধরনের কালো তরল স্প্রে করে দেয়। ওই তরলের প্রভাবে সিসিটিভি অকেজো হয়ে পড়ে।

ভিডিওটি সম্ভবত কোনও একটি ওয়াশরুমের ভিতরে তোলা বলেই মনে হচ্ছে। ভিডিওটিতে ওই মহিলাকে দেখা যাচ্ছে যে তিনি একে একে মোট আটটি ডেনিম খুলছেন। কোনও এক ব্যক্তি আবার জিন্স খোলার সাথে সাথেই তা গুণেও ফেলছেন!

বয়স্ক মহিলাকে দেখেই সব যেন কেমন গুলিয়ে গেল! অস্ত্র দূরঅস্ত, টাকাই নিল না (robber refusing money) তাঁর থেকে।

মঙ্গলবার রাতে দোকানে লুটপাট চালানোর সময় তাদের মুখো ছিল বাঘ ও ষাঁড়ের মুখোশ (Masked Robber)। চুরি যাওয়া গয়নার মোট অর্থমূল্য ১৩ কোটি টাকা।

কেউ তাঁর টিকিটিও ছুঁতে পারেনি। অবশেষে দস্যুরানি ফুলনদেবীর নয়া সংস্করণ রবিবার ধরা পড়লেন নর্থ ক্যারোলিনার সার্লোটি পুলিশের জালে। তবে একা নন, সাগরেদ সমেত। 

এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সচিব প্রিয়ঙ্কা গান্ধি বঢরা। তিনি সে রাজ্যে বাড়তে থাকা অপরাধপ্রবণতাকে দমন করতে না পারা জন্য দায়ী করে বিজেপি সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছেন।

বরুণ জানিয়েছেন,বাড়ি কাছাকাছি এসে যখন তিনি তাঁর গাড়িটি পার্ক করছিলেন সেসময়ই আচমকা একটি বাইকে করে ৩ দুষ্কৃতী তাঁর পথ আটকে দাঁড়ায়। তাঁদের মুখ পুরোপুরি ঢাকা থাকায় তাঁদের চিহ্নিত করা সম্ভব নয় বলেই জানিয়েছেন তিনি।বন্দুক দেখিয়ে ওই দম্পতির সর্বস্ব লুঠ করে পালিয়ে যায় তাঁরা।

তার বিরুদ্ধে চুরি, জালিয়াতি, ডাকাতি এবং খুন সহ ১০০-টি'রও বেশি মামলা রয়েছে। বহু চেষ্টা করেও কিছুতেই তাকে ধরা যাচ্ছিল না এতদিন ধরে। তবু হাল ছাড়েনি দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ।

প্রায় ৫০ গজ (৪৬ মিটার) এক সুড়ঙ্গ চলে গিয়েছে মাটির মধ্য দিয়ে। সোজা ওই সুড়ঙ্গ গিয়ে মিশেছে এস ফ্লেমিংগো রোডে অবস্থিত একটি ব্যাঙ্কে। সুড়ঙ্গটি খুব চওড়া নয় অবশ্য, একজন ব্যক্তিই হামাগুড়ি দিয়ে ঢুকতে পারবে ভিতরে

জেরার মুখে জানা গিয়েছে এই দলটি নিজেদের কাজ চালাত দিল্লি-গুরগাঁও এক্সপ্রসেওয়েতে। রাজীব চক, শঙ্কর চকের মতো জায়গায় যারা গাড়ির জন্য অপেক্ষা করত, তাদেরই মূলত 'পাখির চোখ' করত এই দলটি। 

পুলিশের বিরুদ্ধে  তোলাবাজির অভিযোগ নতুন নয়।  বিভিন্ন সময়ে ওঠে এ ধরনের অভিযোগ। অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে তোলাবাজির কথা  উঠে আসে।

কথা বলতে বলতেই ওই মহিলার গা থেকে তারা সোনার অলঙ্কারগুলো খুলে নিতে থাকে। কানের দুল, গলার হার‍, হাতের আংটি- সবকিছুই। কিন্তু ভদ্রমহিলা কিচ্ছু টের পাননি। 

পুলিশ জানিয়েছে যে, অভিযুক্তরা মোটরসাইকেলে চেপে ঘটনাস্থল থেকে ফেরার হয়ে যায়। তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।