ভূমিকম্প

কুণাল ওবেরয় নামে গুরগাঁওয়ের এক আবাসিক এনডিটিভিকে জানিয়েছেন, আমার বিছানা, টেবিল আর সিলিং পাখা মারাত্মক ভাবে দুলছিল। দেওয়াল ও টিভিও কেঁপে উঠেছে। সাত-আট সেকেন্ড স্থায়ী হয়েছিল সেই ভূমিকম্প।" 

একে রামে রক্ষে নেই সুগ্রীব দোসর! এমনিতেই গত কয়েকদিন ধরে আমফানের আতঙ্কে কাঁপছে বাংলার (West Bengal) মানুষজন, তার উপর আবার নতুন করে আতঙ্ক দেখা গেল ভূমিকম্পের (Earthquake) জেরে। বুধবার মৃদু ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলা (Bankura)। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.১ ম্যাগনিটিউড। জানা গেছে, বুধবার সকাল ১১.২৪ নাগাদ ওই ভূমিকম্পটি হয়। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৫ কিমি গভীরতায় অক্ষাংশের ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তরে এবং দ্রাঘিমাংশের ৮৭.১ ডিগ্রি পূর্ব হল ওই ভূমিকম্পের উৎসস্থল। বাঁকুড়ায় ওই ভূমিকম্পটি মাত্র দুই সেকেন্ডের জন্যে স্থায়ী থাকলেও আতঙ্ক ছড়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে।

সূর্যও (Sun) যেন চলে যাচ্ছে লকডাউনে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এর ফলে অনেক স্থানে ঠান্ডার পরিমাণ বাড়বে। হতে পারে ভূমিকম্প।

সোমবার দুপুরে মৃদু কম্পন অনুভূত হল দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে। এই নিয়ে পরপর দু’দিন ভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী ও তার পার্শ্ববর্তী শহরগুলি। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ২.৭। এদিন দুপুর ১.২৬ নাগাদ ৫ কিমি ব্যাপ্তিতে ওই কম্পন হয় বলে ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি’ জানিয়েছে।

দিল্লি (Delhi-NCR) ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ভূমিকম্প (Earthquake) । কম্পনের উৎসস্থল দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমানা, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৩.৫ বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা। কোনও প্রাণহানি বা সম্পত্তির ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

ভূমিকম্পটি মাত্র দুই সেকেন্ড স্থায়ী ছিল। বাঁকুড়া জেলাতেই সবথেকে বেশি অনুভূত হয় এই ভূমিকম্প। তবে বাঁকুড়া ছাড়াও, পুরুলিয়ার একাধিক অঞ্চল, দুর্গাপুর, আসানসোলও ভূমিকম্প হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মৃদু ভূমিকম্পে কাঁপল জলপাইগুড়ি জেলা। এদিন সন্ধ্যা ৮টা বেজে ৭ মিনিটে ৩.২ মাত্রার এই ভূমিকম্প উত্তরবঙ্গের ওই রাজ্যে অনুভূত হয় জানায় আইএমডি।

সূত্রের খবর, নয়াদিল্লি ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় রিখটার স্কেলে ৬.৩ তীব্রতার  ভূমিকম্প (Tremors) অনুভূত হয়েছে। আফগানিস্তনের (Afghanistan) হিন্দুকুশ পর্বত (earthquake in the Hindukush region) এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বলে খবর। প্রায় এক মিনিট স্থায়ী এই কম্পনে NDTV'র স্টুডিও, আলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য কাঁপতে দেখা যায়।

রিখটার স্কেল বলছে মাঝারি কম্পন, মাত্রা ৬.৩। মাত্র কয়েক সেকেন্ড তার অবস্থিতি। তাতেই কেঁপে উঠল দিল্লি ও তার সংলগ্ন অঞ্চল। আতঙ্কিত শহরবাসী। বিকেল চারটে ৩৫ মিনিটে অনুভূত হয় এই কম্পন বলে খবর। 

সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা যাচ্ছে, গৌহাটি, অসমের বিভিন্ন অংশ এবং নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে কম্পন অনুভূত হয়েছে।

বহু বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভূমিকম্পের ফলে। চিড় ধরেছে বহু বাড়ির ভিতে। পাঁচিল ভেঙে পড়েছে কোথাও।

রাত্রি প্রায় পৌনে ২ টো নাগাদ এই ভূমিকম্প টের পান মানুষ। অগভীর ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলটি প্রায় ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল) দক্ষিণ-পূর্ব দিকে এবং রাজধানী ইটানগর থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।

দু'ঘণ্টার মধ্যে ন'টি কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল ৫টা ১৪ মিনিটে প্রথম কম্পনটি অনুভূত হয়। তার মাত্রা ছিল ৪.৯।

IAF Air Strikes: পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বালাকোট শহর ২০০৫ সালে এক ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হয়েছিল এবং সৌদি আরবের সহায়তায় শরহরটি পুনর্গঠিত হয়েছিল। 

সন্ধ্যা ৬.৪৫ নাগাদ প্রথম কম্পন অনুভূত হয়। দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৮.৫৯ নাগাদ।

কুণাল ওবেরয় নামে গুরগাঁওয়ের এক আবাসিক এনডিটিভিকে জানিয়েছেন, আমার বিছানা, টেবিল আর সিলিং পাখা মারাত্মক ভাবে দুলছিল। দেওয়াল ও টিভিও কেঁপে উঠেছে। সাত-আট সেকেন্ড স্থায়ী হয়েছিল সেই ভূমিকম্প।" 

একে রামে রক্ষে নেই সুগ্রীব দোসর! এমনিতেই গত কয়েকদিন ধরে আমফানের আতঙ্কে কাঁপছে বাংলার (West Bengal) মানুষজন, তার উপর আবার নতুন করে আতঙ্ক দেখা গেল ভূমিকম্পের (Earthquake) জেরে। বুধবার মৃদু ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলা (Bankura)। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.১ ম্যাগনিটিউড। জানা গেছে, বুধবার সকাল ১১.২৪ নাগাদ ওই ভূমিকম্পটি হয়। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৫ কিমি গভীরতায় অক্ষাংশের ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তরে এবং দ্রাঘিমাংশের ৮৭.১ ডিগ্রি পূর্ব হল ওই ভূমিকম্পের উৎসস্থল। বাঁকুড়ায় ওই ভূমিকম্পটি মাত্র দুই সেকেন্ডের জন্যে স্থায়ী থাকলেও আতঙ্ক ছড়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে।

সূর্যও (Sun) যেন চলে যাচ্ছে লকডাউনে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এর ফলে অনেক স্থানে ঠান্ডার পরিমাণ বাড়বে। হতে পারে ভূমিকম্প।

সোমবার দুপুরে মৃদু কম্পন অনুভূত হল দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে। এই নিয়ে পরপর দু’দিন ভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী ও তার পার্শ্ববর্তী শহরগুলি। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ২.৭। এদিন দুপুর ১.২৬ নাগাদ ৫ কিমি ব্যাপ্তিতে ওই কম্পন হয় বলে ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি’ জানিয়েছে।

দিল্লি (Delhi-NCR) ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ভূমিকম্প (Earthquake) । কম্পনের উৎসস্থল দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমানা, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৩.৫ বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা। কোনও প্রাণহানি বা সম্পত্তির ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

ভূমিকম্পটি মাত্র দুই সেকেন্ড স্থায়ী ছিল। বাঁকুড়া জেলাতেই সবথেকে বেশি অনুভূত হয় এই ভূমিকম্প। তবে বাঁকুড়া ছাড়াও, পুরুলিয়ার একাধিক অঞ্চল, দুর্গাপুর, আসানসোলও ভূমিকম্প হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মৃদু ভূমিকম্পে কাঁপল জলপাইগুড়ি জেলা। এদিন সন্ধ্যা ৮টা বেজে ৭ মিনিটে ৩.২ মাত্রার এই ভূমিকম্প উত্তরবঙ্গের ওই রাজ্যে অনুভূত হয় জানায় আইএমডি।

সূত্রের খবর, নয়াদিল্লি ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় রিখটার স্কেলে ৬.৩ তীব্রতার  ভূমিকম্প (Tremors) অনুভূত হয়েছে। আফগানিস্তনের (Afghanistan) হিন্দুকুশ পর্বত (earthquake in the Hindukush region) এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বলে খবর। প্রায় এক মিনিট স্থায়ী এই কম্পনে NDTV'র স্টুডিও, আলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য কাঁপতে দেখা যায়।

রিখটার স্কেল বলছে মাঝারি কম্পন, মাত্রা ৬.৩। মাত্র কয়েক সেকেন্ড তার অবস্থিতি। তাতেই কেঁপে উঠল দিল্লি ও তার সংলগ্ন অঞ্চল। আতঙ্কিত শহরবাসী। বিকেল চারটে ৩৫ মিনিটে অনুভূত হয় এই কম্পন বলে খবর। 

সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা যাচ্ছে, গৌহাটি, অসমের বিভিন্ন অংশ এবং নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে কম্পন অনুভূত হয়েছে।

বহু বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভূমিকম্পের ফলে। চিড় ধরেছে বহু বাড়ির ভিতে। পাঁচিল ভেঙে পড়েছে কোথাও।

রাত্রি প্রায় পৌনে ২ টো নাগাদ এই ভূমিকম্প টের পান মানুষ। অগভীর ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলটি প্রায় ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল) দক্ষিণ-পূর্ব দিকে এবং রাজধানী ইটানগর থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।

দু'ঘণ্টার মধ্যে ন'টি কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল ৫টা ১৪ মিনিটে প্রথম কম্পনটি অনুভূত হয়। তার মাত্রা ছিল ৪.৯।

IAF Air Strikes: পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের বালাকোট শহর ২০০৫ সালে এক ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হয়েছিল এবং সৌদি আরবের সহায়তায় শরহরটি পুনর্গঠিত হয়েছিল। 

সন্ধ্যা ৬.৪৫ নাগাদ প্রথম কম্পন অনুভূত হয়। দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৮.৫৯ নাগাদ।