শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান

রামলীলা ময়দানে রবিবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বার শপথ গ্রহণ করলেন অরবিন্দ কেজরিয়াল, দিল্লির লালকেল্লার বাইরের এলাকায় শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এদিন শপথগ্রহণের ভাষণে, দিল্লির জনতাকে জয় উৎসর্গ করেন এবং বলেন, “নির্বাচন শেষ হয়ে গিয়েছে, আপনি যাকেই ভোট দিন না কেন, সেটা কোনও ব্যাপার নয়, আপনি আমার পরিবারের সদস্য। দলীয় বিষয় কখনই আমায় কাজ থেকে বিরত রাখেনি”। তাঁর বিরুদ্ধে যেসমস্ত মন্তব্য করা হয়েছিল, তার জন্য বিরোধীদের ক্ষমা করে দিয়েছেন বলেও জানান কেজরিওয়াল, পাশাপাশি বলেন, দিল্লির উন্নয়নে সবার সঙ্গে কাজ করতে চান তিনি।

দিল্লি নির্মাণের কারিগররা (Special Invitee As Delhi Ke Nirmata) রবিবার রামলীলা ময়দানে উপস্থিত হয়েছিলেন। আম আদমি পার্টির (AAP) তরফে বিশেষ আমন্ত্রণ পাঠিয়ে এই ৫০ জন 'কারিগর'কে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আসার আহ্বান জানানো হয়েছিল। সেই তালিকায় ছিলেন; শিক্ষক, চিকিৎসক, পরীক্ষায় প্রথম স্থানাধিকারী পড়ুয়া, অটো চালক, কেয়ার টেকার এবং স্যানিটেশন কর্মীরা। রাজ্য তথা সমাজ গঠনের কারিগর হিসেবে এঁরা বিশেষ আমন্ত্রিত ছিলেন।

রবিবার তৃতীয়বারের জন্যে দিল্লির (Delhi) মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে চলেছেন অরবিন্দ কেজরওয়াল। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) আমন্ত্রণ জানালেন আপ প্রধান (Arvind Kejriwal)। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আপের জয় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরেই টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, “দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের জন্য আম আদমি পার্টি এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালজিকে অভিনন্দন, দিল্লির মানুষের প্রত্যাশা পূরণে তাঁদের শুভ কামনা জানাই"। মঙ্গলবার দিল্লি নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, ফের একবার দিল্লির মানুষ আপের পক্ষেই রায় দিয়েছেন। দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে ৭০ টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৬২ টি আসনেই জয় লাভ করেছে আম আদমি পার্টি।

'একসপ্তাহ আগের ঘটনা। এখনও যেন অলৌকিক আমাদের কাছে।

এবার তবে উদ্ধব ঠাকরের দলের সঙ্গে তলে তলে রফা সেরে ফেলেছে বিজেপি, এমন জল্পনাই ঘুরছে মহারাষ্ট্রের বাতাসে। সেই বাতাস আরও তীব্র হল যখন বিজেপির (BJP) এক প্রবীণ নেতা বললেন যে শিবসেনাকে ছাড়া মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) কোনও শপথ অনুষ্ঠান হবে না। এর ফলে দেবেন্দ্র ফড়নবিসের নেতৃত্বে আরও একবার সরকার গঠনের সম্ভাবনা আরও নিশ্চিত হল বলে মনে করা হচ্ছে।

আগামিকাল (রবিবার) হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন মনোহর লাল খাট্টার এবং উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন জননায়ক জনতা পার্টির নেতা দুশ্যন্ত চৌতালা (Dushyant Chautala)। "হরিয়ানায় সরকার গঠনের জন্যে আমরা দাবী জানিয়েছি। রাজ্যপাল আমাদের সেই প্রস্তাব গ্রহণও করেছেন এবং রবিবার আমাদেরকে সরকার গঠনের জন্যে আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। রবিবার দুপুর সোয়া ২ টো নাগাদ রাজভবনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে। উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন দুশ্যন্ত চৌতালা", রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বলেন খাট্টার (Manohar Lal Khattar) ।

দিন কয়েক আগে অভিনেতা অক্ষয় কুমারকে একটি সাক্ষাৎকার দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সেই সাক্ষাৎকারে মোদী জানান কেন তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকেন না।

Oath Taking Ceremony Of PM Modi: যে সমস্ত নাম মন্ত্রী হিসেবে উঠে এসেছে তার মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রথমবার মন্ত্রী (First Time Ministers) হচ্ছেন।

শেষমেশ  প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে গড়হাজির থাকছেন পশ্চিমবঙ্গের  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Election Results 2019: গতবারের থেকে এবার আরও বেশি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন তিনি। আগামী সপ্তাহেই তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হতে চলেছে। এরই মধ্যে আজ সকালে টুইট করে তিনি জানালেন কাল মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গুজরাট যাচ্ছেন। পরশু যাবেন বারাণসী।

তৃতীয়বার রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হলেন অশোক গেহলৌত। আজ জয়পুরের অ্যালবার্ট হলে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করলেন তিনি। উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন শচীন পাইলট।

11 অগাস্টের শপথ গ্রহণে বিদেশের কয়েকজন নাগরিক হাজির থাকবেন ঠিকিই  কিন্তু তাঁরা কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। ব্যক্তিগত পরিচয়ের সুবাদে তাঁদের আমন্ত্রণ করেছেন ইমরান। তাঁর দল তেহেরিক ই ইনসাফের মুখপাত্র ফাওয়াদ চৌধুরি জানিয়েছেন, বিদেশের রাষ্ট্র প্রধানদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে  থাকা নিয়ে যে চর্চা হচ্ছে তা ঠিক নয়। তিনি বলেন সেদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে শপথ নেবেন ইমরান । সেটি  সব দিক থেকেই জাতীয় অনুষ্ঠান হতে চলেছে। সেখানে ইমরানের কয়েকজন বন্ধু ছাড়া অন্য কোনও বিদেশের নাগরিক থাকবেন না।

 সরকার গঠনের সম্ভবনা তৈরি হওয়ার পর থেকেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয়। এক সময় শোনা যাচ্ছিল অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন নরেন্দ্র মোদী। তবে তা অস্বীকার করেছে ইমরানের দল।

রামলীলা ময়দানে রবিবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বার শপথ গ্রহণ করলেন অরবিন্দ কেজরিয়াল, দিল্লির লালকেল্লার বাইরের এলাকায় শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এদিন শপথগ্রহণের ভাষণে, দিল্লির জনতাকে জয় উৎসর্গ করেন এবং বলেন, “নির্বাচন শেষ হয়ে গিয়েছে, আপনি যাকেই ভোট দিন না কেন, সেটা কোনও ব্যাপার নয়, আপনি আমার পরিবারের সদস্য। দলীয় বিষয় কখনই আমায় কাজ থেকে বিরত রাখেনি”। তাঁর বিরুদ্ধে যেসমস্ত মন্তব্য করা হয়েছিল, তার জন্য বিরোধীদের ক্ষমা করে দিয়েছেন বলেও জানান কেজরিওয়াল, পাশাপাশি বলেন, দিল্লির উন্নয়নে সবার সঙ্গে কাজ করতে চান তিনি।

দিল্লি নির্মাণের কারিগররা (Special Invitee As Delhi Ke Nirmata) রবিবার রামলীলা ময়দানে উপস্থিত হয়েছিলেন। আম আদমি পার্টির (AAP) তরফে বিশেষ আমন্ত্রণ পাঠিয়ে এই ৫০ জন 'কারিগর'কে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আসার আহ্বান জানানো হয়েছিল। সেই তালিকায় ছিলেন; শিক্ষক, চিকিৎসক, পরীক্ষায় প্রথম স্থানাধিকারী পড়ুয়া, অটো চালক, কেয়ার টেকার এবং স্যানিটেশন কর্মীরা। রাজ্য তথা সমাজ গঠনের কারিগর হিসেবে এঁরা বিশেষ আমন্ত্রিত ছিলেন।

রবিবার তৃতীয়বারের জন্যে দিল্লির (Delhi) মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে চলেছেন অরবিন্দ কেজরওয়াল। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) আমন্ত্রণ জানালেন আপ প্রধান (Arvind Kejriwal)। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আপের জয় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরেই টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, “দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের জন্য আম আদমি পার্টি এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালজিকে অভিনন্দন, দিল্লির মানুষের প্রত্যাশা পূরণে তাঁদের শুভ কামনা জানাই"। মঙ্গলবার দিল্লি নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, ফের একবার দিল্লির মানুষ আপের পক্ষেই রায় দিয়েছেন। দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে ৭০ টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৬২ টি আসনেই জয় লাভ করেছে আম আদমি পার্টি।

'একসপ্তাহ আগের ঘটনা। এখনও যেন অলৌকিক আমাদের কাছে।

এবার তবে উদ্ধব ঠাকরের দলের সঙ্গে তলে তলে রফা সেরে ফেলেছে বিজেপি, এমন জল্পনাই ঘুরছে মহারাষ্ট্রের বাতাসে। সেই বাতাস আরও তীব্র হল যখন বিজেপির (BJP) এক প্রবীণ নেতা বললেন যে শিবসেনাকে ছাড়া মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) কোনও শপথ অনুষ্ঠান হবে না। এর ফলে দেবেন্দ্র ফড়নবিসের নেতৃত্বে আরও একবার সরকার গঠনের সম্ভাবনা আরও নিশ্চিত হল বলে মনে করা হচ্ছে।

আগামিকাল (রবিবার) হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন মনোহর লাল খাট্টার এবং উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন জননায়ক জনতা পার্টির নেতা দুশ্যন্ত চৌতালা (Dushyant Chautala)। "হরিয়ানায় সরকার গঠনের জন্যে আমরা দাবী জানিয়েছি। রাজ্যপাল আমাদের সেই প্রস্তাব গ্রহণও করেছেন এবং রবিবার আমাদেরকে সরকার গঠনের জন্যে আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। রবিবার দুপুর সোয়া ২ টো নাগাদ রাজভবনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে। উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন দুশ্যন্ত চৌতালা", রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বলেন খাট্টার (Manohar Lal Khattar) ।

দিন কয়েক আগে অভিনেতা অক্ষয় কুমারকে একটি সাক্ষাৎকার দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সেই সাক্ষাৎকারে মোদী জানান কেন তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকেন না।

Oath Taking Ceremony Of PM Modi: যে সমস্ত নাম মন্ত্রী হিসেবে উঠে এসেছে তার মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রথমবার মন্ত্রী (First Time Ministers) হচ্ছেন।

শেষমেশ  প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে গড়হাজির থাকছেন পশ্চিমবঙ্গের  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Election Results 2019: গতবারের থেকে এবার আরও বেশি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন তিনি। আগামী সপ্তাহেই তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হতে চলেছে। এরই মধ্যে আজ সকালে টুইট করে তিনি জানালেন কাল মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গুজরাট যাচ্ছেন। পরশু যাবেন বারাণসী।

তৃতীয়বার রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হলেন অশোক গেহলৌত। আজ জয়পুরের অ্যালবার্ট হলে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করলেন তিনি। উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন শচীন পাইলট।

11 অগাস্টের শপথ গ্রহণে বিদেশের কয়েকজন নাগরিক হাজির থাকবেন ঠিকিই  কিন্তু তাঁরা কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। ব্যক্তিগত পরিচয়ের সুবাদে তাঁদের আমন্ত্রণ করেছেন ইমরান। তাঁর দল তেহেরিক ই ইনসাফের মুখপাত্র ফাওয়াদ চৌধুরি জানিয়েছেন, বিদেশের রাষ্ট্র প্রধানদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে  থাকা নিয়ে যে চর্চা হচ্ছে তা ঠিক নয়। তিনি বলেন সেদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে শপথ নেবেন ইমরান । সেটি  সব দিক থেকেই জাতীয় অনুষ্ঠান হতে চলেছে। সেখানে ইমরানের কয়েকজন বন্ধু ছাড়া অন্য কোনও বিদেশের নাগরিক থাকবেন না।

 সরকার গঠনের সম্ভবনা তৈরি হওয়ার পর থেকেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয়। এক সময় শোনা যাচ্ছিল অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন নরেন্দ্র মোদী। তবে তা অস্বীকার করেছে ইমরানের দল।