স্যানিটাইজার

ভিডিওতে দেখা গিয়েছে লাল এবং সবুজ রঙের শাড়ি পরা একটি রোবট গ্রাহকদের কাছে গিয়ে স্যানিটাইজার বিতরণ করছে। ঘটনাটি তামিলনাড়ুর একটি শোরুমের।

এই সময়ে স্যানিটাইজারের চাহিদা তুঙ্গে। পরিস্থিতির বিচার করেই স্যানিটাইজারকে বাজারজাত করে নিঃসন্দেহে ছক্কা হাঁকালেন সলমন।

পরীক্ষার্থী ও বাকিদের বেশ কিছু শর্ত মেনে চলার কথাও জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা ও মাস্ক পরার মতো সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে সবাইকে। এটা বাধ্যতামূলক।

পরীক্ষার্থীদের একটি স্বচ্ছ বোতলে করে স্যানিটাইজার আনতে হবে। পাশাপাশি সমস্ত পরীক্ষার্থীকে নিজেদের নাক, মুখ মাস্কে ঢেকে আসতে হবে।

সরকারি গুদামে থাকা চালকে হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং পেট্রোল তৈরি কাজে ব্যবহার করার সরকারের সিদ্ধান্তে প্রবল আক্রমণ শানিয়েছে বিরোধীরা, সোমবার এই সম্পর্কিত খবর প্রকাশ করেছিল NDTV.

অতিরিক্ত মজুত চাল থেকে তৈরি করা হবে ইথানল, যা থেকে স্যানিটাইজার তৈরি হবে। এবং পেট্রলের সঙ্গেও মেশানো হবে।

সংস্থার আরও দাবি, এই প্রক্রিয়াটি ২৫ সেকেন্ডে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ হবে। একটি চেম্বারের ধারণ ক্ষমতা ৭০০ লিটার।

প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে বিশেষ ঘোষণা, 'মোমবাতি জ্বালানোর আগে দয়া করে কেউ স্যানিটাইজারে (Sanitizer) হাত পরিষ্কার করবেন না! 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আগেই জানিয়েছে যে মারাত্মক সংক্রামক এই করোনা ভাইরাস (Coronavirus)। অথচ ভারতের অনেক হাসপাতালেই দেখা যাচ্ছে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা অনেকটা "ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার"-এর মতো। অনেক ক্ষেত্রেই উপযুক্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়াই করোনা (COVID-19) আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করতে হচ্ছে তাঁদের। ফলে অনেক সময়ই এই নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন তাঁরা। এবার সামনে এল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) একটি সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যসুরক্ষা ব্যবস্থায় এই গলদের চিত্রটি। অভিযোগ, উত্তরপ্রদেশের বান্দা (Banda) সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মী ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীরা কাজ করছেন করোনা সংক্রান্ত সুরক্ষা ছাড়াই।

এরই মধ্যে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করলেন মিমি। সেফ হ্যান্ড চ্যালেঞ্জ নিয়ে দেখালেন, কীভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখছেন।

ইতিমধ্যেই ভারতে ২৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে করোনা ভাইরাসে। বাড়ছে আরও আক্রান্ত (Coronavirus Outbreak) হওয়ার আশঙ্কা। কিন্তু দেশে এই মহামারী রুখতে সক্রিয় হয়েছে। মানুষজনকে মাস্ক (Mask) এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার (Hand Sanitizer) ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। কিন্তু করোনার বাড়বাড়ন্তের সুযোগে একদল অসাধু ব্যবসায়ী ওই দুটি জিনিস অত্যন্ত চড়া দামে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ। লাগাতার এই অভিযোগ পেয়ে আসরে নামলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান (Ram Vilas Paswan)। স্যানিটাইজার এবং মাস্ক এই দুই পণ্যের দামও বেঁধে দিলেন তিনি। এদিকে আগামী রবিবার সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত জনতা কার্ফুর ডাক দিয়েছেন মোদি।

রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, "হ্যান্ড স্যানিটাইজারে ৬০%-এর ওপরে অ্যালকোহল রাখতেই হবে। আর স্বীকৃতিপ্রাপ্ত রসায়নবিদের তত্ত্বাবধানে সেই তরল তৈরি করতে হবে।" তবে সুরেন্দ্রনাথ কলেজের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে স্বাস্থ্য দফতর বলেছে, "আমরা নমুনা পরীক্ষা করেই সবুজ সঙ্কেত দেব।"

ভারতে লাগাতার বাড়ছে করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে (Coronavirus Outbreak) বিজেপি কর্মীদের মিটিং-মিছিল করতে বারণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সাংসদ মনোজ তিওয়ারি জানিয়েছেন, আপাতত আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত কোনও জনসমাবেশ বা প্রতিবাদ মিছিল এড়ানোর নির্দেশই দিয়েছেন মোদি (PM Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ সম্পর্কে ওই বিজেপি নেতা বলেন, "প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দিয়েছেন যে এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ মিছিল বা সভা সমাবেশ করা এড়িয়ে চলুক দল। প্রয়োজনে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আমরা নিজেদের মধ্যে মত বিনিময় করবো"।

হাতে হাত ঠেকলেই স্পর্শ থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা প্রবল। তাই ভয়ের চোটে কাজল স্যানিটাইজার বাড়িয়ে দিচ্ছেন শাহরুখের দিকে

Coronavirus Live Update: দেশ তথা গোটা দুনিয়ায় আপাতত আতঙ্কের (Coronavirus In India) একটাই নাম, করোনা ভাইরাস। এই মারণ ভাইরাসের (Coronavirus) ভয় এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে বাজার থেকে হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং মাস্কগুলি হু-হু করে বিকিয়ে যাচ্ছে। কোনও কোনও জায়গায় এখন পাওয়াও যাচ্ছে না সেগুলি। সকলের মনেই এখন প্রশ্ন আর কত? আর কতজন মানুষ এই ভয়ঙ্কর ভাইরাসের শিকার হবেন? ৮ থেকে ৮০, সবাই চাইছেন করোনা ভাইরাসের সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব জেনে নিতে। আপনিও জেনে নিতে পারেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের আর কোন কোন দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ (Coronavirus Tracker) মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভিডিওতে দেখা গিয়েছে লাল এবং সবুজ রঙের শাড়ি পরা একটি রোবট গ্রাহকদের কাছে গিয়ে স্যানিটাইজার বিতরণ করছে। ঘটনাটি তামিলনাড়ুর একটি শোরুমের।

এই সময়ে স্যানিটাইজারের চাহিদা তুঙ্গে। পরিস্থিতির বিচার করেই স্যানিটাইজারকে বাজারজাত করে নিঃসন্দেহে ছক্কা হাঁকালেন সলমন।

পরীক্ষার্থী ও বাকিদের বেশ কিছু শর্ত মেনে চলার কথাও জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা ও মাস্ক পরার মতো সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে সবাইকে। এটা বাধ্যতামূলক।

পরীক্ষার্থীদের একটি স্বচ্ছ বোতলে করে স্যানিটাইজার আনতে হবে। পাশাপাশি সমস্ত পরীক্ষার্থীকে নিজেদের নাক, মুখ মাস্কে ঢেকে আসতে হবে।

সরকারি গুদামে থাকা চালকে হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং পেট্রোল তৈরি কাজে ব্যবহার করার সরকারের সিদ্ধান্তে প্রবল আক্রমণ শানিয়েছে বিরোধীরা, সোমবার এই সম্পর্কিত খবর প্রকাশ করেছিল NDTV.

অতিরিক্ত মজুত চাল থেকে তৈরি করা হবে ইথানল, যা থেকে স্যানিটাইজার তৈরি হবে। এবং পেট্রলের সঙ্গেও মেশানো হবে।

সংস্থার আরও দাবি, এই প্রক্রিয়াটি ২৫ সেকেন্ডে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ হবে। একটি চেম্বারের ধারণ ক্ষমতা ৭০০ লিটার।

প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে বিশেষ ঘোষণা, 'মোমবাতি জ্বালানোর আগে দয়া করে কেউ স্যানিটাইজারে (Sanitizer) হাত পরিষ্কার করবেন না! 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আগেই জানিয়েছে যে মারাত্মক সংক্রামক এই করোনা ভাইরাস (Coronavirus)। অথচ ভারতের অনেক হাসপাতালেই দেখা যাচ্ছে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থা অনেকটা "ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার"-এর মতো। অনেক ক্ষেত্রেই উপযুক্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়াই করোনা (COVID-19) আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করতে হচ্ছে তাঁদের। ফলে অনেক সময়ই এই নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন তাঁরা। এবার সামনে এল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) একটি সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যসুরক্ষা ব্যবস্থায় এই গলদের চিত্রটি। অভিযোগ, উত্তরপ্রদেশের বান্দা (Banda) সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মী ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীরা কাজ করছেন করোনা সংক্রান্ত সুরক্ষা ছাড়াই।

এরই মধ্যে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করলেন মিমি। সেফ হ্যান্ড চ্যালেঞ্জ নিয়ে দেখালেন, কীভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখছেন।

ইতিমধ্যেই ভারতে ২৩০ জন আক্রান্ত হয়েছে করোনা ভাইরাসে। বাড়ছে আরও আক্রান্ত (Coronavirus Outbreak) হওয়ার আশঙ্কা। কিন্তু দেশে এই মহামারী রুখতে সক্রিয় হয়েছে। মানুষজনকে মাস্ক (Mask) এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার (Hand Sanitizer) ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। কিন্তু করোনার বাড়বাড়ন্তের সুযোগে একদল অসাধু ব্যবসায়ী ওই দুটি জিনিস অত্যন্ত চড়া দামে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ। লাগাতার এই অভিযোগ পেয়ে আসরে নামলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান (Ram Vilas Paswan)। স্যানিটাইজার এবং মাস্ক এই দুই পণ্যের দামও বেঁধে দিলেন তিনি। এদিকে আগামী রবিবার সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত জনতা কার্ফুর ডাক দিয়েছেন মোদি।

রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, "হ্যান্ড স্যানিটাইজারে ৬০%-এর ওপরে অ্যালকোহল রাখতেই হবে। আর স্বীকৃতিপ্রাপ্ত রসায়নবিদের তত্ত্বাবধানে সেই তরল তৈরি করতে হবে।" তবে সুরেন্দ্রনাথ কলেজের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে স্বাস্থ্য দফতর বলেছে, "আমরা নমুনা পরীক্ষা করেই সবুজ সঙ্কেত দেব।"

ভারতে লাগাতার বাড়ছে করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে (Coronavirus Outbreak) বিজেপি কর্মীদের মিটিং-মিছিল করতে বারণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সাংসদ মনোজ তিওয়ারি জানিয়েছেন, আপাতত আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত কোনও জনসমাবেশ বা প্রতিবাদ মিছিল এড়ানোর নির্দেশই দিয়েছেন মোদি (PM Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ সম্পর্কে ওই বিজেপি নেতা বলেন, "প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দিয়েছেন যে এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ মিছিল বা সভা সমাবেশ করা এড়িয়ে চলুক দল। প্রয়োজনে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আমরা নিজেদের মধ্যে মত বিনিময় করবো"।

হাতে হাত ঠেকলেই স্পর্শ থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা প্রবল। তাই ভয়ের চোটে কাজল স্যানিটাইজার বাড়িয়ে দিচ্ছেন শাহরুখের দিকে

Coronavirus Live Update: দেশ তথা গোটা দুনিয়ায় আপাতত আতঙ্কের (Coronavirus In India) একটাই নাম, করোনা ভাইরাস। এই মারণ ভাইরাসের (Coronavirus) ভয় এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে বাজার থেকে হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং মাস্কগুলি হু-হু করে বিকিয়ে যাচ্ছে। কোনও কোনও জায়গায় এখন পাওয়াও যাচ্ছে না সেগুলি। সকলের মনেই এখন প্রশ্ন আর কত? আর কতজন মানুষ এই ভয়ঙ্কর ভাইরাসের শিকার হবেন? ৮ থেকে ৮০, সবাই চাইছেন করোনা ভাইরাসের সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব জেনে নিতে। আপনিও জেনে নিতে পারেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের আর কোন কোন দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ (Coronavirus Tracker) মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।