Aap Congress

নাম না করে তাঁর সমালোচনা করে কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সুরযেওয়ালা বলেন, ‘‘রাজ্যের বাইরে নিজেদের ভূমিকা এবং নিজেদের কার্যকলাপ খতিয়ে দেখা উচিত কংগ্রেস নেতাদের।

কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, দলের উচিত প্রাসঙ্গিক থাকার জন্য নির্মম ভাবে নিজেদের পুনর্নবীকরণ করা। এবং তিনি আরও বলেন, দলের কোনও কোনও নেতা এখনও এমন ভাব করছেন যেন তাঁরা এখনও মন্ত্রী রয়েছেন।

২০১৪ সালের পর দেশ জুড়ে আছড়ে পড়েছিল মোদি ঢেউ, কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সেই ঢেউয়েও বোধহয় ভাটা পড়তে চলেছে। কেননা দেখা যাচ্ছে গত গত দু'বছরে ৭ রাজ্যে হার হয়েছে বিজেপির। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন (Delhi Election Results 2020) ঘিরে তাও স্বপ্ন দেখছিল পদ্ম শিবির, কিন্তু মঙ্গলবার যত এগিয়েছে ভোটগণনা, ততই সেই আশা ফিকে হয়েছে। গতবার অর্থাৎ ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দিল্লিতে ৩টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। এবারে দিল্লি বিজেপির (BJP) সভাপতি মনোজ তিওয়ারি ৪৮ টি আসনে জয়ের প্রত্যাশা করেছিলেন এবং শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ক্ষমতায় আসবেন বলে আশাবাদী ছিলেন। কিন্তু ক্রমশই দেখা যায়, দিল্লিতে বিজেপির মন ভেঙে দিয়ে ফের অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে আম আদমি পার্টির (AAP) বিজয়রথ।

দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে (Delhi Results) ফের একবার সরকার গড়ার পথে আম আদমি পার্টি। মঙ্গলবার ভোট গণনা যত এগিয়েছে ততই আপের প্রতি রাজধানীর মানুষের সমর্থন স্পষ্ট হয়েছে, আর ততই নির্বাচনী (Delhi Election Results 2020) দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে বিজেপি। আর এই সব দেখে শুনে বেশ খুশিই হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। ওই দলের (Trinamool Congress) নেতা সৌগত রায় গেরুয়া দলকে (BJP) রীতিমতো কটাক্ষ করে বলেন, ''হাই ভোল্টেজ'' প্রচার করেও দিল্লিতে সুবিধা করতে পারেনি বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া সরকারি হিসাব অনুযায়ী মঙ্গলবার দুপুর ১২ টা ১০ পর্যন্ত অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আপ (AAP) ৫৮ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে এবং বিজেপি মাত্র ১২ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।

৭০টি আসনে নির্বাচন হচ্ছে দিল্লিতে। প্রার্থী সংখ্যা ৬৭২। তার মধ্যেই জোর টক্কর মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির মধ্যে। 

খবর প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক মহল থেকে দিল্লিবাসীর মন্তব্য, স্ত্রী সুনীতার জন্মদিনে জয় উপহার দিলেন কেজরিওয়াল

Delhi Assembly Elections 2020: ধনঞ্জয় ফোন করেন তাঁর হবু স্ত্রীকেও। সাত পাকে বাঁধা পড়ার আগে ভোটটা দিয়ে যাওয়ার আবেদন জানান তাঁকে।

দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলার পর আম আদমি পার্টির সঙ্গে জোটগঠন করা নিয়ে তাঁদের মতামত কী, সেটি দিল্লির কংগ্রেস কর্মীদের কাছে শক্তি অ্যাপের মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন রাহুল গান্ধী।

নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী জোট গঠন নিয়ে  আলোচনা  শুরু হওয়ার পর কংগ্রেস এবং আপের মধ্যে জোট গঠন  নিয়ে  কথা হয়। তবে আসন রফা নিয়ে  জটিলতা থাকায় ভেস্তে গেল জোট প্রক্রিয়া।    

ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF) পাকিস্তানের বালাকোটাতে যে সার্জিকাল স্ট্রাইক (Balakot Air strike) চালিয়েছিল, তাতে কতজন জঙ্গি মারা গেছে তা নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন কংগ্রেসের নওজোত সিংহ সিধু (Navjot Singh sidhu), বিজেপির অধ্যক্ষ অমিত শাহের (Amit Shah) বয়ানের পরে এই নিয়ে আরও বেশি জলঘোলা হতে শুরু করেছে। আসলে রবিবার তিনি জানিয়েছেন যে, জঙ্গি হামলায় ভারতীয় বায়ুসেনা ২৫০ জন জঙ্গিকে মারতে সক্ষম হয়েছে।

পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জানিয়ে দিলেন, শান্তিপ্রক্রিয়া বজায় রাখতে ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কম্যান্ডার অভিনন্দন বর্তমানকে শুক্রবার ছেড়ে দেবে পাকিস্তান। ইমরান খানের এই ঘোষণার পর সারা দেশেই খুশির হাওয়া।

তিনি বলেন, "জোট করার ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে কংগ্রেস। তারা অত্যন্ত কঠোরভাবে নাকচ করেছে এই প্রস্তাব"।

দিনভর যন্তরমন্তরে ধরনা, সমাবেশের পর শরদ পাওয়ারের বাড়িতে বৈঠক করলেন বিরোধী নেতারা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বিজেপিকে হারাতে নিজেদের মতবিরোধ ভুলে তিন দলের নেতারা একসঙ্গে লড়বেন বলে আশা করা যায়।

গত বছর, 2017 সালে, বিজেপির তহবিলে সরকারি হিসাব অনুযায়ী জমা পড়েছিল 1.3 বিলিয়ন টাকা। কংগ্রেসের তহবিলে জমা পড়েছিল তার চার ভাগের এক ভাগ।

নাম না করে তাঁর সমালোচনা করে কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সুরযেওয়ালা বলেন, ‘‘রাজ্যের বাইরে নিজেদের ভূমিকা এবং নিজেদের কার্যকলাপ খতিয়ে দেখা উচিত কংগ্রেস নেতাদের।

কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, দলের উচিত প্রাসঙ্গিক থাকার জন্য নির্মম ভাবে নিজেদের পুনর্নবীকরণ করা। এবং তিনি আরও বলেন, দলের কোনও কোনও নেতা এখনও এমন ভাব করছেন যেন তাঁরা এখনও মন্ত্রী রয়েছেন।

২০১৪ সালের পর দেশ জুড়ে আছড়ে পড়েছিল মোদি ঢেউ, কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সেই ঢেউয়েও বোধহয় ভাটা পড়তে চলেছে। কেননা দেখা যাচ্ছে গত গত দু'বছরে ৭ রাজ্যে হার হয়েছে বিজেপির। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন (Delhi Election Results 2020) ঘিরে তাও স্বপ্ন দেখছিল পদ্ম শিবির, কিন্তু মঙ্গলবার যত এগিয়েছে ভোটগণনা, ততই সেই আশা ফিকে হয়েছে। গতবার অর্থাৎ ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দিল্লিতে ৩টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। এবারে দিল্লি বিজেপির (BJP) সভাপতি মনোজ তিওয়ারি ৪৮ টি আসনে জয়ের প্রত্যাশা করেছিলেন এবং শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ক্ষমতায় আসবেন বলে আশাবাদী ছিলেন। কিন্তু ক্রমশই দেখা যায়, দিল্লিতে বিজেপির মন ভেঙে দিয়ে ফের অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে আম আদমি পার্টির (AAP) বিজয়রথ।

দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে (Delhi Results) ফের একবার সরকার গড়ার পথে আম আদমি পার্টি। মঙ্গলবার ভোট গণনা যত এগিয়েছে ততই আপের প্রতি রাজধানীর মানুষের সমর্থন স্পষ্ট হয়েছে, আর ততই নির্বাচনী (Delhi Election Results 2020) দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে বিজেপি। আর এই সব দেখে শুনে বেশ খুশিই হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। ওই দলের (Trinamool Congress) নেতা সৌগত রায় গেরুয়া দলকে (BJP) রীতিমতো কটাক্ষ করে বলেন, ''হাই ভোল্টেজ'' প্রচার করেও দিল্লিতে সুবিধা করতে পারেনি বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া সরকারি হিসাব অনুযায়ী মঙ্গলবার দুপুর ১২ টা ১০ পর্যন্ত অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আপ (AAP) ৫৮ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে এবং বিজেপি মাত্র ১২ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।

৭০টি আসনে নির্বাচন হচ্ছে দিল্লিতে। প্রার্থী সংখ্যা ৬৭২। তার মধ্যেই জোর টক্কর মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির মধ্যে। 

খবর প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক মহল থেকে দিল্লিবাসীর মন্তব্য, স্ত্রী সুনীতার জন্মদিনে জয় উপহার দিলেন কেজরিওয়াল

Delhi Assembly Elections 2020: ধনঞ্জয় ফোন করেন তাঁর হবু স্ত্রীকেও। সাত পাকে বাঁধা পড়ার আগে ভোটটা দিয়ে যাওয়ার আবেদন জানান তাঁকে।

দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলার পর আম আদমি পার্টির সঙ্গে জোটগঠন করা নিয়ে তাঁদের মতামত কী, সেটি দিল্লির কংগ্রেস কর্মীদের কাছে শক্তি অ্যাপের মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন রাহুল গান্ধী।

নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী জোট গঠন নিয়ে  আলোচনা  শুরু হওয়ার পর কংগ্রেস এবং আপের মধ্যে জোট গঠন  নিয়ে  কথা হয়। তবে আসন রফা নিয়ে  জটিলতা থাকায় ভেস্তে গেল জোট প্রক্রিয়া।    

ভারতীয় বায়ুসেনা (IAF) পাকিস্তানের বালাকোটাতে যে সার্জিকাল স্ট্রাইক (Balakot Air strike) চালিয়েছিল, তাতে কতজন জঙ্গি মারা গেছে তা নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন কংগ্রেসের নওজোত সিংহ সিধু (Navjot Singh sidhu), বিজেপির অধ্যক্ষ অমিত শাহের (Amit Shah) বয়ানের পরে এই নিয়ে আরও বেশি জলঘোলা হতে শুরু করেছে। আসলে রবিবার তিনি জানিয়েছেন যে, জঙ্গি হামলায় ভারতীয় বায়ুসেনা ২৫০ জন জঙ্গিকে মারতে সক্ষম হয়েছে।

পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জানিয়ে দিলেন, শান্তিপ্রক্রিয়া বজায় রাখতে ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কম্যান্ডার অভিনন্দন বর্তমানকে শুক্রবার ছেড়ে দেবে পাকিস্তান। ইমরান খানের এই ঘোষণার পর সারা দেশেই খুশির হাওয়া।

তিনি বলেন, "জোট করার ব্যাপারে সমস্ত প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে কংগ্রেস। তারা অত্যন্ত কঠোরভাবে নাকচ করেছে এই প্রস্তাব"।

দিনভর যন্তরমন্তরে ধরনা, সমাবেশের পর শরদ পাওয়ারের বাড়িতে বৈঠক করলেন বিরোধী নেতারা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বিজেপিকে হারাতে নিজেদের মতবিরোধ ভুলে তিন দলের নেতারা একসঙ্গে লড়বেন বলে আশা করা যায়।

গত বছর, 2017 সালে, বিজেপির তহবিলে সরকারি হিসাব অনুযায়ী জমা পড়েছিল 1.3 বিলিয়ন টাকা। কংগ্রেসের তহবিলে জমা পড়েছিল তার চার ভাগের এক ভাগ।