Amendment Bill

বিখ্যাত ইতিহাসবিদ রামচন্দ্র গুহ (Ramchandra Guha) NDTV-কে বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA)সম্পর্কে বলতে গিয়ে সেটিকে বর্ণনা করলেন ‘অযৌক্তিক, অনৈতিক ও অসময়ের' আইন হিসেবে। এই আইনের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী শুরু হওয়া প্রতিবাদ সম্পর্কেও মুখ খোলেন তিনি। জানান, মানুষকে ঐকবদ্ধ হতে দেখাটা উৎসাহজনক। 

বিজেপি-পন্থী না বিজেপি-বিরোধী? এই প্রশ্নে সমতা বজায় রেখে চলতে চাইছেন কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)  আর জগন্মোহন রেড্ডি। তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ; পড়শি এই দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের রাজ্যে এনআরসি আর সিএএ লাগু করার ব্যাপারে জল মেপে এগোতে চাইছেন। কেন্দ্র এবং মুসলিম সম্প্রদায়; এই দুটো ফ্যাক্টরের ওপর থাকা রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার হিসেবে কষেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তাঁরা, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, তারমধ্যেই বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ হঠাতে কর্নাটকের মেঙ্গালুরুতে (Mangaluru) শূন্যে গুলি ছুঁড়তে দেখা গেল পুলিশকে। পুরো রাজ্যেই বুধবা সন্ধ্যা থেকে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বড় জমায়েতের ওপর, বিতর্কিত আইনটির বিরুদ্ধে পড়ুয়া ও অন্যান্যদের প্রতিবাদ করার অনুমতি দেয়নি বিজেপি সরকার।

প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরোধীদের প্রতি ছোঁড়া চ্যালেঞ্জের জবাব দিলেন কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরম। দেশ জুড়ে চলা নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) ঝাড়খণ্ডের একটি নির্বাচনী জনসভায় এই মন্তব্য করেন যে, বিরোধীরা আসলে প্রতিটি পাকিস্তানিকে ভারতীয় নাগরিকত্ব দিতে ইচ্ছুক। এরই পাল্টা উত্তরে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা চিদাম্বরম (P Chidambaram) প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশেই পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন, "যাঁরা ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের নাগরিক তাঁদের কেন নাগরিকত্ব দেব? এ জাতীয় চ্যালেঞ্জের অর্থ কী?"

নয়া নাগরিকত্ব আইন (New Citizenship Bill) নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, আইনটি প্রত্যাহার করার দাবিতে সোমবার কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধির (Sonia Gandhi) নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের (Ram Nath Kovind) দ্বারস্থ হল বিরোধীরা। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, আইনটি প্রত্যাহার না করলে বিক্ষোভ আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে। পাশাপাশি এও জানানো হয়েছে, তাদের আশ্বস্ত করেছেন রাষ্ট্রপতি।

নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের (Citizenship Amendment Act) প্রতিবাদে বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের কাছে আইনটি “মানিয়ে নেওয়ার’ আবেদন জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) । তিনি বলেন, “কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কোনও আইন নেই”।

রবিবার দুপুরে দিল্লি দক্ষিণে (South Delhi) নয়া আইনের প্রতিবাদ সমাবেশে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল Jamia Millia Islamia-র পড়ুয়ারা। দেখতে দেখতে সেই প্রতিবাদ বড় আকার নেয়।

অসমের ডিজিপি ভাস্করজ্যোতি মহন্ত জানিয়েছেন, শনিবার ৮৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘‘পাথর ছোঁড়া, গাড়িতে আগুন লাগানো এবং সম্পতি নষ্ট বা আক্রমণের ঘটনার ভিডিও তোলা হয়েছে। আমরা অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করব।’’

এখনও পর্যন্ত ইন্টারনেট বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়েছে মালদা, মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুর ও হাওড়া জেলায়। এছাড়া উত্তর ২৪ পরগনার বারাসত ও বসিরহাট মহকুমা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর ও ক্যানিং মহকুমাতেও বন্ধ রাখা হবে ইন্টারনেট।

দেশরক্ষার নামে চাণক্যের ভেদনীতি অবলম্বন করছেন বিজেপি সভাপতি।

অসম গণ পরিষদ (Asom Gana Parishad) সংসদে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিল কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে ক্ষমতাসীন জোটে মতবিরোধ দেখা গিয়েছে এবং অনেক দলীয় কর্মীই পদত্যাগও করছেন। সকলেরই অভিযোগ যে রাজ্য নেতৃত্ব নতুন আইনের বিরুদ্ধে জনগণের অনুভূতির বিচার করতে ব্যর্থ। বিজেপির প্রবীণ নেতা জগদীশ ভূঁইয়া, যিনি অসম পেট্রোকেমিকেলস লিমিটেডের চেয়ারম্যানও ছিলেন, শুক্রবার দল এবং তার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং পরের সপ্তাহেই ওয়াশিংটন ডিসিতে আমেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মাইক পম্পেও এবং প্রতিরক্ষা সম্পাদক মার্ক এস্পারের সঙ্গে ১৮ ডিসেম্বর বৈঠকে বসবেন।

বাংলাদেশের যুগ্ম কমিশনারের গাড়িতে ভাঙচুর চালানোর খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই শেষ মুহুর্তে ভারত সফর বাতিল করেন দু'জন বাংলাদেশি নাগরিক।

নাগরিক আইনের বিরুদ্ধাচারীদের বাইরের দেশে চলে যেতে বলার নিদান দিয়েছেন তিনি। শুক্রবার তথাগত বলেন যারা ‘বিভাজনমূলক গণতন্ত্র’ (divisive democracy) চান না তাদের উত্তর কোরিয়ায় চলে যাওয়া উচিৎ।

দিল্লি পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লেন জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jamia Millia Islamia) পড়ুয়ারা, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Amended Citizenship Act) প্রতিবাদে সংসদভবনের দিকে মিছিল এগিয়ে নিয়ে যেতে তাঁদের বাধা দেয় পুলিশ, তাতেই সংঘর্ষ বেঁধে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় ৫০ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করে পুলিশ, এবং এলাকায় বড় জমায়েতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা পিটিআই।

বিখ্যাত ইতিহাসবিদ রামচন্দ্র গুহ (Ramchandra Guha) NDTV-কে বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA)সম্পর্কে বলতে গিয়ে সেটিকে বর্ণনা করলেন ‘অযৌক্তিক, অনৈতিক ও অসময়ের' আইন হিসেবে। এই আইনের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী শুরু হওয়া প্রতিবাদ সম্পর্কেও মুখ খোলেন তিনি। জানান, মানুষকে ঐকবদ্ধ হতে দেখাটা উৎসাহজনক। 

বিজেপি-পন্থী না বিজেপি-বিরোধী? এই প্রশ্নে সমতা বজায় রেখে চলতে চাইছেন কে চন্দ্রশেখর রাও (কেসিআর)  আর জগন্মোহন রেড্ডি। তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ; পড়শি এই দুই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, তাঁদের রাজ্যে এনআরসি আর সিএএ লাগু করার ব্যাপারে জল মেপে এগোতে চাইছেন। কেন্দ্র এবং মুসলিম সম্প্রদায়; এই দুটো ফ্যাক্টরের ওপর থাকা রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার হিসেবে কষেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তাঁরা, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, তারমধ্যেই বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ হঠাতে কর্নাটকের মেঙ্গালুরুতে (Mangaluru) শূন্যে গুলি ছুঁড়তে দেখা গেল পুলিশকে। পুরো রাজ্যেই বুধবা সন্ধ্যা থেকে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বড় জমায়েতের ওপর, বিতর্কিত আইনটির বিরুদ্ধে পড়ুয়া ও অন্যান্যদের প্রতিবাদ করার অনুমতি দেয়নি বিজেপি সরকার।

প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরোধীদের প্রতি ছোঁড়া চ্যালেঞ্জের জবাব দিলেন কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরম। দেশ জুড়ে চলা নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) ঝাড়খণ্ডের একটি নির্বাচনী জনসভায় এই মন্তব্য করেন যে, বিরোধীরা আসলে প্রতিটি পাকিস্তানিকে ভারতীয় নাগরিকত্ব দিতে ইচ্ছুক। এরই পাল্টা উত্তরে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা চিদাম্বরম (P Chidambaram) প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশেই পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন, "যাঁরা ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের নাগরিক তাঁদের কেন নাগরিকত্ব দেব? এ জাতীয় চ্যালেঞ্জের অর্থ কী?"

নয়া নাগরিকত্ব আইন (New Citizenship Bill) নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, আইনটি প্রত্যাহার করার দাবিতে সোমবার কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধির (Sonia Gandhi) নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের (Ram Nath Kovind) দ্বারস্থ হল বিরোধীরা। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, আইনটি প্রত্যাহার না করলে বিক্ষোভ আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে। পাশাপাশি এও জানানো হয়েছে, তাদের আশ্বস্ত করেছেন রাষ্ট্রপতি।

নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের (Citizenship Amendment Act) প্রতিবাদে বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের কাছে আইনটি “মানিয়ে নেওয়ার’ আবেদন জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) । তিনি বলেন, “কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কোনও আইন নেই”।

রবিবার দুপুরে দিল্লি দক্ষিণে (South Delhi) নয়া আইনের প্রতিবাদ সমাবেশে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল Jamia Millia Islamia-র পড়ুয়ারা। দেখতে দেখতে সেই প্রতিবাদ বড় আকার নেয়।

অসমের ডিজিপি ভাস্করজ্যোতি মহন্ত জানিয়েছেন, শনিবার ৮৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘‘পাথর ছোঁড়া, গাড়িতে আগুন লাগানো এবং সম্পতি নষ্ট বা আক্রমণের ঘটনার ভিডিও তোলা হয়েছে। আমরা অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করব।’’

এখনও পর্যন্ত ইন্টারনেট বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়েছে মালদা, মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুর ও হাওড়া জেলায়। এছাড়া উত্তর ২৪ পরগনার বারাসত ও বসিরহাট মহকুমা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর ও ক্যানিং মহকুমাতেও বন্ধ রাখা হবে ইন্টারনেট।

দেশরক্ষার নামে চাণক্যের ভেদনীতি অবলম্বন করছেন বিজেপি সভাপতি।

অসম গণ পরিষদ (Asom Gana Parishad) সংসদে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিল কিন্তু এই পদক্ষেপের ফলে ক্ষমতাসীন জোটে মতবিরোধ দেখা গিয়েছে এবং অনেক দলীয় কর্মীই পদত্যাগও করছেন। সকলেরই অভিযোগ যে রাজ্য নেতৃত্ব নতুন আইনের বিরুদ্ধে জনগণের অনুভূতির বিচার করতে ব্যর্থ। বিজেপির প্রবীণ নেতা জগদীশ ভূঁইয়া, যিনি অসম পেট্রোকেমিকেলস লিমিটেডের চেয়ারম্যানও ছিলেন, শুক্রবার দল এবং তার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং পরের সপ্তাহেই ওয়াশিংটন ডিসিতে আমেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মাইক পম্পেও এবং প্রতিরক্ষা সম্পাদক মার্ক এস্পারের সঙ্গে ১৮ ডিসেম্বর বৈঠকে বসবেন।

বাংলাদেশের যুগ্ম কমিশনারের গাড়িতে ভাঙচুর চালানোর খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই শেষ মুহুর্তে ভারত সফর বাতিল করেন দু'জন বাংলাদেশি নাগরিক।

নাগরিক আইনের বিরুদ্ধাচারীদের বাইরের দেশে চলে যেতে বলার নিদান দিয়েছেন তিনি। শুক্রবার তথাগত বলেন যারা ‘বিভাজনমূলক গণতন্ত্র’ (divisive democracy) চান না তাদের উত্তর কোরিয়ায় চলে যাওয়া উচিৎ।

দিল্লি পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লেন জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jamia Millia Islamia) পড়ুয়ারা, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Amended Citizenship Act) প্রতিবাদে সংসদভবনের দিকে মিছিল এগিয়ে নিয়ে যেতে তাঁদের বাধা দেয় পুলিশ, তাতেই সংঘর্ষ বেঁধে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় ৫০ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করে পুলিশ, এবং এলাকায় বড় জমায়েতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা পিটিআই।