Amit Shah In Bengal

দিন কয়েক আগেই হেমতাবাদের বিজেপি বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে পড়েছিল উত্তেজনার পারদ

করিমপুরের বিজেপি প্রার্থী (BJP candidate in Karimpur) জয় প্রকাশ মজুমদারকে (Jay Prakash Majumdar) কোমরে লাথি মেরে রাস্তার পাশে ঝোপে ফেলে দেওয়ার ঘটনাইয় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই আক্রমণের পিছনে তৃণমূল কর্মীদেরই দায়ী করেছেন জয়প্রকাশ মজুমদার। তার কথায়, এই আক্রমণটি “বাংলায় গণতন্ত্রের অবসানের সুস্পষ্ট লক্ষণ।”

বিজেপির এক বরিষ্ঠ নেতার মতে, ২৩ টি পরিবার রাজ্যে ঘটে চলা হিংসা এবং রাজ্যের অগণতান্ত্রিক পরিবেশের বিষয়ে কথা বলবে ‘জনতার দরবার’ নামের একটি অনুষ্ঠানে

বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ-বিহারের ঘটনাকে উপেক্ষা করে পশ্চিমবঙ্গকে নিশানা করছে কেন্দ্র, তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ নস্যাৎ অমিত শাহের, বললেন,কেন্দ্রের "সমস্ত অধিকার আছে"

রাজ্যের রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে গত সপ্তাহেই অ্যাডভাইজারি পাঠায় কেন্দ্রীয় সরকার, এবার রাজ্যের রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের থেকে তা জানতে চাইল কেন্দ্র, সূত্রের খবর এমনই।সূত্রের খবর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের(Home Ministry) তরফে বলা হয়েছে, “কয়েকবছর ধরে লাতাগার ঘটে চলা হিংসার ঘটনা, একটি গভীর উদ্বেগের বিষয়”। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রের খবর, ১০২৬-এ পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক হিংসার ঘটনার সংখ্যা ছিল ৫০৯, সেখানে ২০১৮ এ তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে, ১০৩৫। প্রায় ৮০০ রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেছে ২০১৯-এ।

লোকসভা নির্বাচনের পরেও বাংলায় ক্রমাগত হিংসা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সরকারকে চিঠি দিয়েছে বলে সূত্রের খবর। উত্তর ২৪ পরগনায় তৃণমূল কর্মীদের হাতে তাদের দলের তিন কর্মীর মৃত্যু হয়েছে, এই অভিযোগ তুলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য বিজেপি(BJP। এই নিয়ে গত ১০দিনে তিনটি হিংসার ঘটনা, যার মধ্যে একটিতে তৃণমূল কর্মীরও মৃত্যু হয়।

মঙ্গলবার অভাবনীয় হিংসার মুখ দেখল কলকাতা। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের রোড শোয়ের পর কলেজস্ট্রিটে ভয়ানক নির্বাচনী হিংসা, অগ্নিসংযোগ এবং কলেজে ঢুকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির ভেঙে ফেলল দুষ্কৃতীরা। নির্বাচন কমিশন আজ পশ্চিমবঙ্গে ১১.৩০ টায় নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল ও বিজেপি মূর্তি ধ্বংস করা নিয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করেই চলেছে। বাংলায় নবগরণের সবচেয়ে উদ্দীপক প্রতীকগুলির মধ্যে অন্যতম ঈশ্বরচন্দ্রের মঊর্তি ভাঙা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনেও ব্যাপক ক্ষোভ জন্মেছে। বিজেপি এই লড়াইকে দিল্লি অব্দি টেনে নিয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন এবং প্রতিবাদ কর্মসূচীর পরিকল্পনাও নিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত ঘটনাকে বড় লজ্জা বলেই মনে করছেন, আজ শহরে হাঁটবেন তিনিও। জানিয়েছেন, এর জবাব পাবেই বিজেপি।

Election 2019: মঙ্গলবার শহরে রোড শো করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। আর সেই সভায় উঠল জয় শ্রীরাম ধ্বনি। গেরুয়া পোশাক এবং হনুমান সহ রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রের সাজে রোড শোয় অংশ নিলেন শিল্পীরা।উঠল ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, আর তাতেই মুখরিত হল শহরের রাজপথ।মাইকের সামনে জয় শ্রী রাম স্লোগান দিচ্ছিলেন হনুমানের সাজে এক ব্যক্তি। .

চুপ করে থাকেননি মমতাও। তিনি ফেটে পড়েন ফোনেই। রাজনাথকে কড়াভাবে জানান, আপনারা দয়া করে আগে নিজের দলের নেতা ও সমর্থকদের সামলান।

কয়েকদিনের ব্যবধানে রাজ্যে এসে আবার তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। তিনি বলেন, রাজ্যে কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু বোমের কারখানা খোলা হচ্ছে।

দিন কয়েক আগেই হেমতাবাদের বিজেপি বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে পড়েছিল উত্তেজনার পারদ

করিমপুরের বিজেপি প্রার্থী (BJP candidate in Karimpur) জয় প্রকাশ মজুমদারকে (Jay Prakash Majumdar) কোমরে লাথি মেরে রাস্তার পাশে ঝোপে ফেলে দেওয়ার ঘটনাইয় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই আক্রমণের পিছনে তৃণমূল কর্মীদেরই দায়ী করেছেন জয়প্রকাশ মজুমদার। তার কথায়, এই আক্রমণটি “বাংলায় গণতন্ত্রের অবসানের সুস্পষ্ট লক্ষণ।”

বিজেপির এক বরিষ্ঠ নেতার মতে, ২৩ টি পরিবার রাজ্যে ঘটে চলা হিংসা এবং রাজ্যের অগণতান্ত্রিক পরিবেশের বিষয়ে কথা বলবে ‘জনতার দরবার’ নামের একটি অনুষ্ঠানে

বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ-বিহারের ঘটনাকে উপেক্ষা করে পশ্চিমবঙ্গকে নিশানা করছে কেন্দ্র, তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ নস্যাৎ অমিত শাহের, বললেন,কেন্দ্রের "সমস্ত অধিকার আছে"

রাজ্যের রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে গত সপ্তাহেই অ্যাডভাইজারি পাঠায় কেন্দ্রীয় সরকার, এবার রাজ্যের রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের থেকে তা জানতে চাইল কেন্দ্র, সূত্রের খবর এমনই।সূত্রের খবর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের(Home Ministry) তরফে বলা হয়েছে, “কয়েকবছর ধরে লাতাগার ঘটে চলা হিংসার ঘটনা, একটি গভীর উদ্বেগের বিষয়”। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রের খবর, ১০২৬-এ পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক হিংসার ঘটনার সংখ্যা ছিল ৫০৯, সেখানে ২০১৮ এ তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে, ১০৩৫। প্রায় ৮০০ রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেছে ২০১৯-এ।

লোকসভা নির্বাচনের পরেও বাংলায় ক্রমাগত হিংসা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সরকারকে চিঠি দিয়েছে বলে সূত্রের খবর। উত্তর ২৪ পরগনায় তৃণমূল কর্মীদের হাতে তাদের দলের তিন কর্মীর মৃত্যু হয়েছে, এই অভিযোগ তুলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য বিজেপি(BJP। এই নিয়ে গত ১০দিনে তিনটি হিংসার ঘটনা, যার মধ্যে একটিতে তৃণমূল কর্মীরও মৃত্যু হয়।

মঙ্গলবার অভাবনীয় হিংসার মুখ দেখল কলকাতা। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের রোড শোয়ের পর কলেজস্ট্রিটে ভয়ানক নির্বাচনী হিংসা, অগ্নিসংযোগ এবং কলেজে ঢুকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির ভেঙে ফেলল দুষ্কৃতীরা। নির্বাচন কমিশন আজ পশ্চিমবঙ্গে ১১.৩০ টায় নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল ও বিজেপি মূর্তি ধ্বংস করা নিয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করেই চলেছে। বাংলায় নবগরণের সবচেয়ে উদ্দীপক প্রতীকগুলির মধ্যে অন্যতম ঈশ্বরচন্দ্রের মঊর্তি ভাঙা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনেও ব্যাপক ক্ষোভ জন্মেছে। বিজেপি এই লড়াইকে দিল্লি অব্দি টেনে নিয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন এবং প্রতিবাদ কর্মসূচীর পরিকল্পনাও নিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত ঘটনাকে বড় লজ্জা বলেই মনে করছেন, আজ শহরে হাঁটবেন তিনিও। জানিয়েছেন, এর জবাব পাবেই বিজেপি।

Election 2019: মঙ্গলবার শহরে রোড শো করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। আর সেই সভায় উঠল জয় শ্রীরাম ধ্বনি। গেরুয়া পোশাক এবং হনুমান সহ রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রের সাজে রোড শোয় অংশ নিলেন শিল্পীরা।উঠল ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, আর তাতেই মুখরিত হল শহরের রাজপথ।মাইকের সামনে জয় শ্রী রাম স্লোগান দিচ্ছিলেন হনুমানের সাজে এক ব্যক্তি। .

চুপ করে থাকেননি মমতাও। তিনি ফেটে পড়েন ফোনেই। রাজনাথকে কড়াভাবে জানান, আপনারা দয়া করে আগে নিজের দলের নেতা ও সমর্থকদের সামলান।

কয়েকদিনের ব্যবধানে রাজ্যে এসে আবার তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। তিনি বলেন, রাজ্যে কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু বোমের কারখানা খোলা হচ্ছে।