Amritsar Train

এ ধরনের অনুষ্ঠান করতে যে সমস্ত  সতর্কতা প্রয়োজন তাও নেওয়া  হয়নি। এমন বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং কঠোর ব্যবস্থা  নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

সেই ঘটনার পর থেকেই অনুষ্ঠানের আয়োজকদের বিরুদ্ধে নিয়ম ভেঙে, অনুমতি না নিয়ে অনুষ্ঠান করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর থেকেই  খোঁজ মিলছে না তাঁদের। ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের বাড়িতে হামলাও চালিয়েছে। এবার সেই আয়োজকদের মধ্যে থাকা  স্থানীয় কাউন্সিলরের পুত্র সৌরভ একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এনেছেন। তাতে  তিনি বলেছেন, ‘এটা  খুন দুঃখের ঘটনা। এত গুলো মানুষের মৃত্যুতে  আমি গভীর শোকাহত

তিনদিন হয়ে গেল পাঞ্জাবের ওই মর্মান্তিক দশেরা-সন্ধ্যার। গোটা অমৃতসর এখন ফুঁসছে।  এখনও পর্যন্ত ওই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে 61 জন। স্থানীয় মানুষরা ওই ট্রেন চালকের দাবি সম্পূর্ণ খারিজ করে দিয়েছে।

অমৃতসরের ট্রেন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল।

জ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে  মামলা  দায়ের হয়েছে। অন্যদিকে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজকদের কেউ কেউ ইতিমধ্যে গা ঢাকা দিয়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলর বিজয় মদন এবং তাঁর ছেলে মিঠুর খোঁজ মিলছে না।

এই ঘটনাটি যে আয়োজকদের চূড়ান্ত অবহেলার প্রত্যক্ষ ফল, এই ভিডিওটি তা সামনে এনে দিল।

দশেরাতে রাবণ সেজে ময়দান মাতিয়ে রেখেছিলেন দলবীর সিং। শুক্রবার সন্ধে সাতটার পর রাবণের কুশপুতুল পোড়ানো দেখবেন বলে প্রস্তুত হচ্ছিলেন।

সূত্রের খবর, ট্রেন চালক দাবি করেছেন যে তাঁকে সব ক্লিয়ার আছে জানিয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছিল। ক্রিসিংয়ের কাছে রেললাইনের উপর শতাধিক মানুষ আছে বলে তাঁর কোনও ধারনাই ছিল না।

দশেরা পালনের সময় ট্রেনে কাটা পড়ে অমৃতসরে মৃত্যু হল অন্তত 60 জনের। গতকাল সন্ধেয় জৌরা ফটক এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। অনেকেই রেললাইন থেকে রাবন বধের অনুষ্ঠান দেখছিল। তখন ট্রেন এসে যায়। বাজির শব্দে ট্রেন আসার বিষয়টি জানতে পারেনি কেউ। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে স্থানীয় বিধায়ক নভজোত কৌর সিধুর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে শুরু করে ক্ষুব্ধ জনতা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি। দুর্ঘটনা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং।

দশেরার দিনে রাবণের কুশপুতুল পোড়ানো দেখার সময় ডিএমইউ জলন্ধর-অমৃতসর প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি 60 জন লোককে চাপা দেওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই ট্রেনের চালক পরবর্তী স্টেশনের স্টেশন মাস্টারকে খবরটা দেন।

অতগুলো মানুষ ট্রেনের তলায় চাপা পড়ার পরেও অন্যরা নিজেদের মোবাইল থেকে দশেরার রাবণ বধের ভিডিও করতে ব্যস্ত।

বিজয়া দশমী ও দশেরার সন্ধেতে গোটা দেশ সাক্ষী হয়ে রইল এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনার। ঘটনাটি পাঞ্জাবের অমৃতসরের জোধা ফাটকের।

অমৃতসরের মর্মান্তিক রেল দুর্ঘটনায়  60 জনের মৃত্যুর পর দশেরার যে অনুষ্ঠানমঞ্চের সামনে ঘটনাটি ঘটেছে, সেই মঞ্চটিতে  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার ও বর্তমানে পাঞ্জাবের মন্ত্রী নভজ্যোত সিং সিধুর স্ত্রী।

অমৄতসরের যোডা ফটকে রাবন বধ দেখতে ভিড় এতটাই বেশি ছিল যে অনেকে রেল লাইনের উপরে উঠে পড়ে ৷ এদিকে তখন রেললাইনের দু'দিক থেকে ছুটে আসছে দু'টি ট্রেন ৷ রাবন বধের সময় বাজির শব্দে কেউ ট্রেন আসার কথা টেরই পায়নি ৷ ট্রেনে কেটে কম করে ৫০ জনের মৄত্যু হয় ৷

ট্রেন দুর্ঘটনায় অমৃতসরে বহুজনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। অমৃতসরের য়োধা ফটকের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে উদ্ধারকাজ চলছে বলে পুলিশের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন।

এ ধরনের অনুষ্ঠান করতে যে সমস্ত  সতর্কতা প্রয়োজন তাও নেওয়া  হয়নি। এমন বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং কঠোর ব্যবস্থা  নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

সেই ঘটনার পর থেকেই অনুষ্ঠানের আয়োজকদের বিরুদ্ধে নিয়ম ভেঙে, অনুমতি না নিয়ে অনুষ্ঠান করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর থেকেই  খোঁজ মিলছে না তাঁদের। ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের বাড়িতে হামলাও চালিয়েছে। এবার সেই আয়োজকদের মধ্যে থাকা  স্থানীয় কাউন্সিলরের পুত্র সৌরভ একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এনেছেন। তাতে  তিনি বলেছেন, ‘এটা  খুন দুঃখের ঘটনা। এত গুলো মানুষের মৃত্যুতে  আমি গভীর শোকাহত

তিনদিন হয়ে গেল পাঞ্জাবের ওই মর্মান্তিক দশেরা-সন্ধ্যার। গোটা অমৃতসর এখন ফুঁসছে।  এখনও পর্যন্ত ওই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে 61 জন। স্থানীয় মানুষরা ওই ট্রেন চালকের দাবি সম্পূর্ণ খারিজ করে দিয়েছে।

অমৃতসরের ট্রেন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল।

জ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে  মামলা  দায়ের হয়েছে। অন্যদিকে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজকদের কেউ কেউ ইতিমধ্যে গা ঢাকা দিয়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলর বিজয় মদন এবং তাঁর ছেলে মিঠুর খোঁজ মিলছে না।

এই ঘটনাটি যে আয়োজকদের চূড়ান্ত অবহেলার প্রত্যক্ষ ফল, এই ভিডিওটি তা সামনে এনে দিল।

দশেরাতে রাবণ সেজে ময়দান মাতিয়ে রেখেছিলেন দলবীর সিং। শুক্রবার সন্ধে সাতটার পর রাবণের কুশপুতুল পোড়ানো দেখবেন বলে প্রস্তুত হচ্ছিলেন।

সূত্রের খবর, ট্রেন চালক দাবি করেছেন যে তাঁকে সব ক্লিয়ার আছে জানিয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছিল। ক্রিসিংয়ের কাছে রেললাইনের উপর শতাধিক মানুষ আছে বলে তাঁর কোনও ধারনাই ছিল না।

দশেরা পালনের সময় ট্রেনে কাটা পড়ে অমৃতসরে মৃত্যু হল অন্তত 60 জনের। গতকাল সন্ধেয় জৌরা ফটক এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। অনেকেই রেললাইন থেকে রাবন বধের অনুষ্ঠান দেখছিল। তখন ট্রেন এসে যায়। বাজির শব্দে ট্রেন আসার বিষয়টি জানতে পারেনি কেউ। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে স্থানীয় বিধায়ক নভজোত কৌর সিধুর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে শুরু করে ক্ষুব্ধ জনতা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি। দুর্ঘটনা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং।

দশেরার দিনে রাবণের কুশপুতুল পোড়ানো দেখার সময় ডিএমইউ জলন্ধর-অমৃতসর প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি 60 জন লোককে চাপা দেওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই ট্রেনের চালক পরবর্তী স্টেশনের স্টেশন মাস্টারকে খবরটা দেন।

অতগুলো মানুষ ট্রেনের তলায় চাপা পড়ার পরেও অন্যরা নিজেদের মোবাইল থেকে দশেরার রাবণ বধের ভিডিও করতে ব্যস্ত।

বিজয়া দশমী ও দশেরার সন্ধেতে গোটা দেশ সাক্ষী হয়ে রইল এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনার। ঘটনাটি পাঞ্জাবের অমৃতসরের জোধা ফাটকের।

অমৃতসরের মর্মান্তিক রেল দুর্ঘটনায়  60 জনের মৃত্যুর পর দশেরার যে অনুষ্ঠানমঞ্চের সামনে ঘটনাটি ঘটেছে, সেই মঞ্চটিতে  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার ও বর্তমানে পাঞ্জাবের মন্ত্রী নভজ্যোত সিং সিধুর স্ত্রী।

অমৄতসরের যোডা ফটকে রাবন বধ দেখতে ভিড় এতটাই বেশি ছিল যে অনেকে রেল লাইনের উপরে উঠে পড়ে ৷ এদিকে তখন রেললাইনের দু'দিক থেকে ছুটে আসছে দু'টি ট্রেন ৷ রাবন বধের সময় বাজির শব্দে কেউ ট্রেন আসার কথা টেরই পায়নি ৷ ট্রেনে কেটে কম করে ৫০ জনের মৄত্যু হয় ৷

ট্রেন দুর্ঘটনায় অমৃতসরে বহুজনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। অমৃতসরের য়োধা ফটকের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে উদ্ধারকাজ চলছে বলে পুলিশের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন।