Anand Mahindra

আনন্দ মাহিন্দ্রা লিখেছেন, "লকডাউনের মধ্যে ঘরে বসে থেকে নস্টালজিয়ায় ভোগা ছাড়া তেমন কিছুই করার নেই। কারণ আবার সব কিছু স্বাভাবিক হলে আমারা নিজেদের শৈশবকে ভুলে যেতে বসব।" তিনি আরও লেখেন, "পুরনো এই জিনিসের মধ্যে আমার সবচেয়ে বেশি প্রিয় বাদামি মলাটে মোড়া পড়ার বইগুলো। কারণ মায়ের সঙ্গে বসে বইগুলোতে মলাট দিতাম"

ফেসবুকের সর্ববৃহৎ বাজার ভারতেই। দেশের ৪০ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করেন।

সেই পোস্ট দেখে বেশ বিস্ময় প্রকাশ করেছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, বহুমাস আগে একজন টিকটক ইউজার এই ভাবনা সামনে এনেছিলেন। ফের প্রমাণিত ভারতীয়রা জোগারে ওস্তাদ। একজন আবার লেখেন, "আমরা যা খুশি করতে পারি।" একজন নেটিজেন লিখেছেন, "প্রতিষেধকযোগ্য রুমাল দিয়েও আমরা মুখোশ বানাতে পারি।  একজন আবার বিরক্তির সুরে লিখেছেন, এটা কতটা কার্যকরী? এগুলো সৃজনশীলতার জন্য পর্যাপ্ত। কিন্তু রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী না। 

আজ আমরা এক ছেলের গল্প বলবো, যিনি মায়ের শখ পূরণ করলেন নিজের সীমিত সাধ্যের মাধ্যমেই। মাইসুরুর এক ব্যক্তি (D Krishna Kumar) তাঁর ৭০ বছর বয়সী মাকে নিজের স্কুটারের (Scooter) পিছনে বসিয়ে ৪৮,১০০ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে নিয়ে গেলেন মায়ের পছন্দের তীর্থস্থানে। ওই ব্যক্তির এই আজব তীর্থযাত্রার খবর ভাইরাল হয় ইন্টারনেটে। সেখান থেকে ঘটনাটি জানতে পারেন বিখ্যাত ব্যবসায়ী আনন্দ মাহিন্দ্রা (Anand Mahindra) সহ অন্যান্যরা।

যেবছর থেকে আনন্দ ৩০ জন দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রকে আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য বিনা পারিশ্রমিকে পড়ানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সেদিন থেকেই যদিও তিনি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। 

ইতালির নেপলসে অনুষ্ঠিত ১০০ মিটার ড্যাশ ইভেন্ট জিতে নিলেন দ্যুতি চাঁদ। মাত্র ১১.২৪ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ে তিনি নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন। এর আগে তাঁর রেকর্ড ছিল ১১,৩২ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ের। দ্যুতি প্রথম ভারতীয় যিনি  বিশ্ব ইউনিভার্সিটি গেমসে এভাবে রেকর্ড গড়লেন।

বিজনেস টাইকুন আনন্দ মাহিন্দ্রা ফের মজাদার ছবি ট্যুইট করলেন সবাইকে। সঙ্গে ততটাই উইটি ক্যাপশন।

ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, সোনম ওয়াংচুকের হিমালয়ান ইন্সটিটিউট অব অল্টারনেটিভসের ছাদটিকে রিসাইকেল করা হয়েছে একটি সাদা রঙের মহিন্দ্রা জিপ দিয়ে। 

টুইটারে যারা আজকাল কিছুটা সময় কাটান তারা নিশ্চয়ই আনন্দ মহিন্দ্রার #হোয়াটসঅ্যাপওয়ান্ডারবক্স সম্পর্কে অবগত- যেখানে এই বিখ্যাত ব্যবসায়ী বিভিন্ন আশ্চর্যজনক এবং মজাদার ভিডিও ও ছবি শেয়ার করেন। একটা সাম্প্রতিক টুইটে তিনি একটা ভিডিও শেয়ার করেন যেখানে একটা শিশুকে রাস্তায় একটা পুরনো টায়ার নিয়ে খেলতে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওটা দেখতে যতই সুন্দর হোক, তার সঙ্গে মিস্টার মহিন্দ্রার লেখাটা যেন টুইটটার মান আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

ব্যবসার কাজ সামলানোর মাঝেই আনন্দ টুইটারে বিশেষ সক্রিয়।  মাঝে মধ্যেই ছবি বা ভিডিয়ো পোস্ট করেন।  তার অনেককটাই ভাইরাল হয়।  অন্যদের পাঠানো ভিড়িয়ো বা ছবি মন দিয়ে দেখেনও।  সেরকম ভাবেই কয়েকদিন আগে একটি ছোট ছেলের ভিডিয়ো দেখেন আনন্দ।

অন্যান্যদের সাথে শিল্পপতি আনন্দ মহিন্দ্রার মতো মানুষ ও এই ধরনের জোক্স শেয়ার করেছেন।

আনন্দ মাহিন্দ্রা লিখেছেন, "লকডাউনের মধ্যে ঘরে বসে থেকে নস্টালজিয়ায় ভোগা ছাড়া তেমন কিছুই করার নেই। কারণ আবার সব কিছু স্বাভাবিক হলে আমারা নিজেদের শৈশবকে ভুলে যেতে বসব।" তিনি আরও লেখেন, "পুরনো এই জিনিসের মধ্যে আমার সবচেয়ে বেশি প্রিয় বাদামি মলাটে মোড়া পড়ার বইগুলো। কারণ মায়ের সঙ্গে বসে বইগুলোতে মলাট দিতাম"

ফেসবুকের সর্ববৃহৎ বাজার ভারতেই। দেশের ৪০ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করেন।

সেই পোস্ট দেখে বেশ বিস্ময় প্রকাশ করেছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, বহুমাস আগে একজন টিকটক ইউজার এই ভাবনা সামনে এনেছিলেন। ফের প্রমাণিত ভারতীয়রা জোগারে ওস্তাদ। একজন আবার লেখেন, "আমরা যা খুশি করতে পারি।" একজন নেটিজেন লিখেছেন, "প্রতিষেধকযোগ্য রুমাল দিয়েও আমরা মুখোশ বানাতে পারি।  একজন আবার বিরক্তির সুরে লিখেছেন, এটা কতটা কার্যকরী? এগুলো সৃজনশীলতার জন্য পর্যাপ্ত। কিন্তু রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী না। 

আজ আমরা এক ছেলের গল্প বলবো, যিনি মায়ের শখ পূরণ করলেন নিজের সীমিত সাধ্যের মাধ্যমেই। মাইসুরুর এক ব্যক্তি (D Krishna Kumar) তাঁর ৭০ বছর বয়সী মাকে নিজের স্কুটারের (Scooter) পিছনে বসিয়ে ৪৮,১০০ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে নিয়ে গেলেন মায়ের পছন্দের তীর্থস্থানে। ওই ব্যক্তির এই আজব তীর্থযাত্রার খবর ভাইরাল হয় ইন্টারনেটে। সেখান থেকে ঘটনাটি জানতে পারেন বিখ্যাত ব্যবসায়ী আনন্দ মাহিন্দ্রা (Anand Mahindra) সহ অন্যান্যরা।

যেবছর থেকে আনন্দ ৩০ জন দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রকে আইআইটি প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য বিনা পারিশ্রমিকে পড়ানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সেদিন থেকেই যদিও তিনি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। 

ইতালির নেপলসে অনুষ্ঠিত ১০০ মিটার ড্যাশ ইভেন্ট জিতে নিলেন দ্যুতি চাঁদ। মাত্র ১১.২৪ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ে তিনি নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন। এর আগে তাঁর রেকর্ড ছিল ১১,৩২ সেকেন্ডে ১০০ মিটার দৌড়ের। দ্যুতি প্রথম ভারতীয় যিনি  বিশ্ব ইউনিভার্সিটি গেমসে এভাবে রেকর্ড গড়লেন।

বিজনেস টাইকুন আনন্দ মাহিন্দ্রা ফের মজাদার ছবি ট্যুইট করলেন সবাইকে। সঙ্গে ততটাই উইটি ক্যাপশন।

ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, সোনম ওয়াংচুকের হিমালয়ান ইন্সটিটিউট অব অল্টারনেটিভসের ছাদটিকে রিসাইকেল করা হয়েছে একটি সাদা রঙের মহিন্দ্রা জিপ দিয়ে। 

টুইটারে যারা আজকাল কিছুটা সময় কাটান তারা নিশ্চয়ই আনন্দ মহিন্দ্রার #হোয়াটসঅ্যাপওয়ান্ডারবক্স সম্পর্কে অবগত- যেখানে এই বিখ্যাত ব্যবসায়ী বিভিন্ন আশ্চর্যজনক এবং মজাদার ভিডিও ও ছবি শেয়ার করেন। একটা সাম্প্রতিক টুইটে তিনি একটা ভিডিও শেয়ার করেন যেখানে একটা শিশুকে রাস্তায় একটা পুরনো টায়ার নিয়ে খেলতে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওটা দেখতে যতই সুন্দর হোক, তার সঙ্গে মিস্টার মহিন্দ্রার লেখাটা যেন টুইটটার মান আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

ব্যবসার কাজ সামলানোর মাঝেই আনন্দ টুইটারে বিশেষ সক্রিয়।  মাঝে মধ্যেই ছবি বা ভিডিয়ো পোস্ট করেন।  তার অনেককটাই ভাইরাল হয়।  অন্যদের পাঠানো ভিড়িয়ো বা ছবি মন দিয়ে দেখেনও।  সেরকম ভাবেই কয়েকদিন আগে একটি ছোট ছেলের ভিডিয়ো দেখেন আনন্দ।

অন্যান্যদের সাথে শিল্পপতি আনন্দ মহিন্দ্রার মতো মানুষ ও এই ধরনের জোক্স শেয়ার করেছেন।