Armed Forces

আটের দশকের  শেষ ভাগে নতুন করে  অশান্ত হয়ে ওঠে শ্রীলঙ্কা। ভারত মহাসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্রে তৈরি হওয়া অরাজকতাকে নিয়ন্ত্রণে আনতে শান্তি সেনা পাঠায় ভারত। দীর্ঘ দিন স্রীলঙ্কাতেই থাকে শান্তি সেনা। সেই দলে ছিলেন মেজর জেনারেল এ কে ধিনগ্রা।

Lok Sabha Elections 2019: ভারতীয় রাজনীতিতে একে অপরের প্রতি আক্রমণের সময় শালীনতার ন্যূনতম সীমাটিও অতিক্রম করে ফেলেন নেতা বা নেত্রীরা, এমনটা প্রায়শই দেখা যায়। কিন্তু, সোমবার বিজেপি নেত্রী পঙ্কজা মুন্ডে (Pankaja Munde) কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে আক্রমণ করার সময় যে কথা বললেন, তা বোধহয় অতিক্রম করে গেল শালীনতার সমস্ত সীমা। সংবাদসংস্থা এএনআই পঙ্কজা মুন্ডেকে(Pankaja Munde) উদ্ধৃত করে জানায়, "আমাদের সেনাদের ওপর কাপুরুষোচিত আক্রমণের পরই আমরা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছিলাম। কয়েকজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ঠিক কীসের জন্য, এছাড়া, এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক আদৌ হয়েছিল কি না, তারও প্রমাণ চেয়েছেন তাঁরা। আমি বলছি, আমি মনে করি, আমাদের উচিত ছিল, রাহুল গান্ধীর গায়ে বোমা বেঁধে তাঁকে অন্য দেশে পাঠিয়ে দেওয়া। তাহলে ওরা বুঝতে পারত"!

লোকসভা নির্বাচনের(Loksabha Elections 2019) আগে সেনাবাহিনীকে নিয়ে অযথা টানাটানি করা হচ্ছে এবং 'সেনার সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে রাজনীতিকরণ করা হচ্ছে' বলে শুক্রবারই রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে নিজেদের আশঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন চারজন সেনাকর্তা। একদিনও পুরোপুরি হয়নি, তার মধ্যেই ওই চারজনের মধ্যে তিনজনই ওই চিঠির দায় নিতে অস্বীকার করলেন! বাকি যিনি রয়ে গেলেন একা, তিনি জানালেন, এতে তিনি বিন্দুমাত্র ভেঙে পড়ছেন না। কারণ, ওই তিনজন যে সহমত ছিলেন এই ব্যাপারে, তার প্রমাণ রয়ে গিয়েছে তাঁদের চালাচালি করা ই-মেলে। তবে, এই ঘটনাপ্রবাহে রীতিমত হতভম্ব হয়ে গিয়েছেন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল সুনীল বম্বাটকেরে। সেই হতভম্ব হয়ে যাওয়া মনোভাবটা স্পষ্ট ধরা পড়ল এনডিটিভির কাছে।

Lok Sabha Elections 2019: চিঠিতে লেখা হয়েছে সেনাবাহিনীর সর্বময় কর্তা রাষ্ট্রপতি। তাই তাঁর দ্বারস্থ হয়েছেন প্রাক্তনীরা।  রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে সশস্ত্র বাহিনীর অপারেশনের কৃতিত্ব নিচ্ছেন তা একদিকে অস্বাভাবিক অন্যদিকে এসব মেনে নেওয়ার কোন প্রশ্ন ওঠে না। এসব বন্ধ  হওয়া আবশ্যক। 

Lok Sabha elections 2019: আগামীকাল শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্ব (Lok Sabha elections 2019)। রাজ্যে (West Bengal) থাকবে ৮৩ কোম্পানি সশস্ত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী (Armed Central Forces)। তার সঙ্গেই থাকবে রাজ্য পুলিশের বাহিনীও। এছাড়াও থাকছে মোবাইল প্যাট্রোলিং ইউনিট এবং কুইক রেসপন্স টিমও। আগামীকাল যে দুই লোকসভা কেন্দ্রে ভোট রয়েছে এই রাজ্যে, সেই কোচবিহার (Cooch Behar) ও আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) ভোটারের সংখ্যা যথাক্রমে ১ কোটি ৮০ লক্ষ এবং ১ কোটি ৬৪ লক্ষ। কোচবিহারে বুথের সংখ্যা ২,০১০'টি। আলিপুরদুয়ারে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র ১,৮৩৪'টি। এই দুই জেলাকেই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সীমান্তও। স্বচ্ছ নির্বাচন করার জন্য যথাযথ ‘ব্যবস্থা' নেওয়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন, তার ছাপ এই দুই লোকসভা কেন্দ্রের সর্বত্র।

তিনি বলেন, “আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েই সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত হয়ে গিয়েছিলাম। তাই, আমার প্রথম লক্ষ্য হল, সেনাবাহিনীকে আরও মজবুত করা এবং দুর্নীতিমুক্ত করা”।  

আটের দশকের  শেষ ভাগে নতুন করে  অশান্ত হয়ে ওঠে শ্রীলঙ্কা। ভারত মহাসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্রে তৈরি হওয়া অরাজকতাকে নিয়ন্ত্রণে আনতে শান্তি সেনা পাঠায় ভারত। দীর্ঘ দিন স্রীলঙ্কাতেই থাকে শান্তি সেনা। সেই দলে ছিলেন মেজর জেনারেল এ কে ধিনগ্রা।

Lok Sabha Elections 2019: ভারতীয় রাজনীতিতে একে অপরের প্রতি আক্রমণের সময় শালীনতার ন্যূনতম সীমাটিও অতিক্রম করে ফেলেন নেতা বা নেত্রীরা, এমনটা প্রায়শই দেখা যায়। কিন্তু, সোমবার বিজেপি নেত্রী পঙ্কজা মুন্ডে (Pankaja Munde) কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে আক্রমণ করার সময় যে কথা বললেন, তা বোধহয় অতিক্রম করে গেল শালীনতার সমস্ত সীমা। সংবাদসংস্থা এএনআই পঙ্কজা মুন্ডেকে(Pankaja Munde) উদ্ধৃত করে জানায়, "আমাদের সেনাদের ওপর কাপুরুষোচিত আক্রমণের পরই আমরা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছিলাম। কয়েকজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ঠিক কীসের জন্য, এছাড়া, এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক আদৌ হয়েছিল কি না, তারও প্রমাণ চেয়েছেন তাঁরা। আমি বলছি, আমি মনে করি, আমাদের উচিত ছিল, রাহুল গান্ধীর গায়ে বোমা বেঁধে তাঁকে অন্য দেশে পাঠিয়ে দেওয়া। তাহলে ওরা বুঝতে পারত"!

লোকসভা নির্বাচনের(Loksabha Elections 2019) আগে সেনাবাহিনীকে নিয়ে অযথা টানাটানি করা হচ্ছে এবং 'সেনার সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে রাজনীতিকরণ করা হচ্ছে' বলে শুক্রবারই রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে নিজেদের আশঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন চারজন সেনাকর্তা। একদিনও পুরোপুরি হয়নি, তার মধ্যেই ওই চারজনের মধ্যে তিনজনই ওই চিঠির দায় নিতে অস্বীকার করলেন! বাকি যিনি রয়ে গেলেন একা, তিনি জানালেন, এতে তিনি বিন্দুমাত্র ভেঙে পড়ছেন না। কারণ, ওই তিনজন যে সহমত ছিলেন এই ব্যাপারে, তার প্রমাণ রয়ে গিয়েছে তাঁদের চালাচালি করা ই-মেলে। তবে, এই ঘটনাপ্রবাহে রীতিমত হতভম্ব হয়ে গিয়েছেন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল সুনীল বম্বাটকেরে। সেই হতভম্ব হয়ে যাওয়া মনোভাবটা স্পষ্ট ধরা পড়ল এনডিটিভির কাছে।

Lok Sabha Elections 2019: চিঠিতে লেখা হয়েছে সেনাবাহিনীর সর্বময় কর্তা রাষ্ট্রপতি। তাই তাঁর দ্বারস্থ হয়েছেন প্রাক্তনীরা।  রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে সশস্ত্র বাহিনীর অপারেশনের কৃতিত্ব নিচ্ছেন তা একদিকে অস্বাভাবিক অন্যদিকে এসব মেনে নেওয়ার কোন প্রশ্ন ওঠে না। এসব বন্ধ  হওয়া আবশ্যক। 

Lok Sabha elections 2019: আগামীকাল শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্ব (Lok Sabha elections 2019)। রাজ্যে (West Bengal) থাকবে ৮৩ কোম্পানি সশস্ত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী (Armed Central Forces)। তার সঙ্গেই থাকবে রাজ্য পুলিশের বাহিনীও। এছাড়াও থাকছে মোবাইল প্যাট্রোলিং ইউনিট এবং কুইক রেসপন্স টিমও। আগামীকাল যে দুই লোকসভা কেন্দ্রে ভোট রয়েছে এই রাজ্যে, সেই কোচবিহার (Cooch Behar) ও আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) ভোটারের সংখ্যা যথাক্রমে ১ কোটি ৮০ লক্ষ এবং ১ কোটি ৬৪ লক্ষ। কোচবিহারে বুথের সংখ্যা ২,০১০'টি। আলিপুরদুয়ারে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র ১,৮৩৪'টি। এই দুই জেলাকেই নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সীমান্তও। স্বচ্ছ নির্বাচন করার জন্য যথাযথ ‘ব্যবস্থা' নেওয়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন, তার ছাপ এই দুই লোকসভা কেন্দ্রের সর্বত্র।

তিনি বলেন, “আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েই সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত হয়ে গিয়েছিলাম। তাই, আমার প্রথম লক্ষ্য হল, সেনাবাহিনীকে আরও মজবুত করা এবং দুর্নীতিমুক্ত করা”।