Assam Killings

সেই সময় ডাঃ দেবেন দত্ত হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন না এবং ফার্মাসিস্টও ছুটিতে ছিলেন। কর্তব্যরত নার্স স্যালাইনের ব্যবস্থা করলেও ওই শ্রমিক মারা যান। ডাঃ দেবেন দত্ত বেলা সাড়ে তিনটের দিকে এলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা তাকে মারধর করে এবং হাসপাতালের একটি কক্ষে প্রবীণ চিকিৎসককে আটকে রেখে দেয়।

অত্যাচারের সীমা ছাড়ানোয় গতকাল গভীর রাতে শ্বাসরোধ করে স্বামীকে খুন করে সে। তারপর ধারালো দা দিয়ে স্বামীর দেহ থেকে মুণ্ডু আলাদা করে প্লাস্টিকে মুড়ে ধলপুর থানায় আত্মসমর্পণ করেছে মাঝগাঁওয়ের ওই বাসিন্দা। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। প্রশ্ন উঠেছে, কতটা অত্যাচার সহ্য করলে এত নৃশংস হতে পারে একজন মানবী?

সাম্প্রতিক অতীতে বেশ কয়েকবার অসমে আক্রমণের মুখে পড়েছেন বাঙালিরা। অতি সম্প্রতি খুন হয়েছেন দু’জন। তার আগে তিন সুকিয়ায় প্রাণ যায় পাঁচ বাঙালির। সেই ঘটনার প্রতিবাদে সরব ছিল তৃণমূল।

 ঘটনাস্থল থেকে 50 কিলোমিটার দূরেই শহর। সেখানে  অনেকেই মনে  করেন ওই পাঁচ জনকে বেছে বেছে  খুন করা হয়নি। তাঁদের কেউ কেউ 2016 আর 2003 সালের দুটি ঘটনার কথা  মনে  করিয়ে দিলেন। 2003 সালে  এক সঙ্গে  দশজন বিহারীকে গুলি করে খুন করা হয়েছিল।   2016 সালেও একই ঘটনা ঘটেছিল।      

তিনসুকিয়া গণহত্যাকাণ্ডে  বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ তথা মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার তাঁকে আইনি নোটিস পাঠাল বিজেপি।

আজ অসমে  গিয়ে  নিহতদের পরিবারের সঙ্গে  দেখা  করেবন তৃণমূল নেতারা। রাজ্যসভায় তৃণমূলের দলনেতা ও জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও ব্রায়েনের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে যাচ্ছে। তাতে রয়ছেন দুই সাংসদ নাদিমূল হক এবং মমতাবালা ঠাকুর। থাকছেন বিধায়ক মহুয়া মৈত্রও।

অসমের তিনসুকিয়াতে নৃশংসভাবে বাঙালিদের হত্যা করার প্রতিবাদস্বরূপ নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারটি আজ কালো করে দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সেই সময় ডাঃ দেবেন দত্ত হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন না এবং ফার্মাসিস্টও ছুটিতে ছিলেন। কর্তব্যরত নার্স স্যালাইনের ব্যবস্থা করলেও ওই শ্রমিক মারা যান। ডাঃ দেবেন দত্ত বেলা সাড়ে তিনটের দিকে এলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা তাকে মারধর করে এবং হাসপাতালের একটি কক্ষে প্রবীণ চিকিৎসককে আটকে রেখে দেয়।

অত্যাচারের সীমা ছাড়ানোয় গতকাল গভীর রাতে শ্বাসরোধ করে স্বামীকে খুন করে সে। তারপর ধারালো দা দিয়ে স্বামীর দেহ থেকে মুণ্ডু আলাদা করে প্লাস্টিকে মুড়ে ধলপুর থানায় আত্মসমর্পণ করেছে মাঝগাঁওয়ের ওই বাসিন্দা। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। প্রশ্ন উঠেছে, কতটা অত্যাচার সহ্য করলে এত নৃশংস হতে পারে একজন মানবী?

সাম্প্রতিক অতীতে বেশ কয়েকবার অসমে আক্রমণের মুখে পড়েছেন বাঙালিরা। অতি সম্প্রতি খুন হয়েছেন দু’জন। তার আগে তিন সুকিয়ায় প্রাণ যায় পাঁচ বাঙালির। সেই ঘটনার প্রতিবাদে সরব ছিল তৃণমূল।

 ঘটনাস্থল থেকে 50 কিলোমিটার দূরেই শহর। সেখানে  অনেকেই মনে  করেন ওই পাঁচ জনকে বেছে বেছে  খুন করা হয়নি। তাঁদের কেউ কেউ 2016 আর 2003 সালের দুটি ঘটনার কথা  মনে  করিয়ে দিলেন। 2003 সালে  এক সঙ্গে  দশজন বিহারীকে গুলি করে খুন করা হয়েছিল।   2016 সালেও একই ঘটনা ঘটেছিল।      

তিনসুকিয়া গণহত্যাকাণ্ডে  বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ তথা মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার তাঁকে আইনি নোটিস পাঠাল বিজেপি।

আজ অসমে  গিয়ে  নিহতদের পরিবারের সঙ্গে  দেখা  করেবন তৃণমূল নেতারা। রাজ্যসভায় তৃণমূলের দলনেতা ও জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও ব্রায়েনের নেতৃত্বে একটি দল সেখানে যাচ্ছে। তাতে রয়ছেন দুই সাংসদ নাদিমূল হক এবং মমতাবালা ঠাকুর। থাকছেন বিধায়ক মহুয়া মৈত্রও।

অসমের তিনসুকিয়াতে নৃশংসভাবে বাঙালিদের হত্যা করার প্রতিবাদস্বরূপ নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচারটি আজ কালো করে দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।