Ayodhya Dispute

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলা (Ayodhya land dispute case) নিয়ে রায়ের পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে করা ১৮টি মামলাই খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) । সাধারণ রীতি অনুযায়ী, চেম্বারে, খোলা আদালতে নয়, এই মামলার শুনানি হয় প্রধানবিচারপতি এস এ বোবদের বেঞ্চে। মামলাকারীদের মধ্যে রয়েছে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড এবং নির্মোহি আখরা।

অযোধ্যায় মন্দির-মসজিদ (Ayodhya Temple-Mosque Dispute Case) নিয়ে ঐতিহাসিক রায় পুনর্বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানানো হবে, রবিবার এমনটাই জানাল মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড (Muslim Personal Law Board), একমাসের মধ্যে তাদের তরফে রিভিউ পিটিশনন দাখিল করা হবে বলেও জানিয়েছে তারা।

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি (Disputed Land in Ayodhya) পাবে রাম লালা (Ram Lalla), দুদিন আগেই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, তারপর সোমবার, সেই জায়গায় মন্দির নির্মাণের জন্য ট্রাস্ট তৈরির কাজ শুরু করে দিল সরকার। সরকারী সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, শীর্ষস্তরের মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আমলা, স্বরাষ্ট্র ও অর্থমন্ত্রকও থাকবে সেই বোর্ডে। তারাই ট্রাস্ট গঠন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে।

শীর্ষ আদালত শনিবার তাদের রায়ে জানিয়েছে একটি ট্রাস্ট গঠন করে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে। এবং মসজিদ নির্মাণের জন্য বিকল্প পাঁচ একর জমি দেওয়া হবে মুসলিমদের।

অযোধ্যা মামলা (Ayodhya Sitle Suit) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অসন্তুষ্ট মামলার অন্যতম পক্ষ উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড (Sunni Central Waqf Board) । শনিবার অযোধ্যা মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, রামলালার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে মন্দির নির্মাণ হবে, এবং বিকল্প ৫ একর জমি দেওয়া হবে মসজিদ নির্মাণের জন্য। বোর্ডের তরফে বলা হয়েছে, তারা একটি বৈঠক করবে এবং পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হবে কিনা, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি (Disputed Land in Ayodhya) সরকারি ট্রাস্টের হাতে তুলে দিতে মন্দির নির্মাণের জন্য, এবং মুসলিমদের দিতে হবে শহরের “গুরুত্বপূর্ণ” জায়গায় ৫ একর জমি, শনিবার অযোধ্যা রায়ে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কয়েক দশক ধরে এই মামলাটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংগঠনের তরফে শান্তিরক্ষার আবেদন জানানো হয়েছে আগে থেকেই, এবং নিরাপত্তার কড়াকড়িও করা হয়। তারমধ্যে এদিন রায়দান করে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ। অযোধ্যার বিতর্কিত জায়গায় যেখানে বাবরি মসজিদ ছিল, সেই জমিটিকে কেন্দ্র করে বহুদিন ধরে আইনি লড়াই চলছিল। ১৬ শতকের পুরানো এই মসজিদ ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভেঙে দেন হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা, তাঁদের বিশ্বাস ওই জায়গাটি ভগবান রামচন্দ্রের জন্মভূমি।

অযোধ্যায় (Ayodhya) বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে তৈরি হবে মন্দির, এবং তা তৈরির জন্য তিনমাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারকে ট্রাস্টি তৈরি করতে হবে, রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের (Ranjan Gogoi) নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এও জানিয়ে দিল, অযোধ্যার বিকল্প ৫ একর জমি মসজিদের জন্য দিতে হবে।

স্বাধীনতার ৭০ বছর পর, প্রথম মামলা দায়ের করা পর, আজ বাবরি মসজিদ রাম জন্মভূমি মামলার রায়দান করবে সুপ্রিম কোর্ট। কয়েকদশক ধরে, অযোধ্যা মামলার রাজনৈতিক ক্ষেত্রে জায়গা পেয়েছে, এই মামলায় রয়েছে বহু মোচড়, অনেক মোড়, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যার জায়গা নিয়ে একাধিক সংগঠনের আদালতে আইনি লড়াই রয়েছে এই মামলাটিকে কেন্দ্র করে। ১৯৯২-এ পুরানো মসজিদটি ভেঙে দেন হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা, তাঁদের বিশ্বাস ওই জায়গাটি ভগবান রামচন্দ্রের জন্মভূমি, দেশজুড়ে সেই হিংসায় প্রায় ২,০০০ জনের মৃত্যু হয়। প্রধানবিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চে আর কিছুক্ষণ পরেই রায় ঘোষণা হবে।

Supreme Court Ayodhya Verdict Today Updates: আজ সকাল ১০.৩০-এ অযোধ্যা মামলার(Ayodhya Dispute Case) রায়দান করবে সুপ্রিম কোর্ট। প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ, ৪০ দিনের শুনানির পর, ১৬ অক্টোবর রায়দান স্থগিত করে দেয়। এর আগে, গতকাল, উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানবিচারপতি।

আজ অযোধ্যা মামলার (Ayodhya Dispute Case) রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট, এরমধ্যে দিয়েই বিষয়টি নিয়ে অনিশ্চয়তার অবসান ঘটবে। শুক্রবার সন্ধ্যায়, প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈসহ বাকি চার বিচারপতি সিদ্ধান্ত নেন, রায়দান করা হবে শনিবার। ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তারজন্য কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল ১০.৩০টায় রায় দান করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রীদের সঙ্গে অযোধ্যা মামলার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি সকলকে এই বিষয়ে অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে এবং দেশে সম্প্রীতি বজায় রাখতেই বলেছেন বলে সূত্রের খবর। মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী দেশে এই মুহুর্তে মৈত্রী ও সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেই এই মন্তব্য করেন।

অযোধ্যায় (Ayodhya) মন্দির-মসজিদ নিয়ে বিতর্কিত এলাকার জমির দাবি ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড (Sunni Waqf Board), এবং রাম মন্দিরের ( Ram Temple) জন্য সরকার জমিটি নিসে, তাদের কোনও আপত্তি নেই, সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত একটি মধ্যস্থকারী প্যানেল তাদের রিপোর্টে এমনটাই জানিয়েছে বলে সূত্রের খবর।

ঘটনাচক্রে, ১৯৯২ সালে অযোধ্যাতে বাবরি মসজিদ যেদিন ভেঙে ফেলা হয়, সেই তারিখটি ছিল ৬ ডিসেম্বর। সাক্ষী মহারাজ বলেন, “যেদিন এই কাঠামোটিকে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল সেই তারিখেই মন্দির নির্মাণ শুরু করা উচিত। বিষয়টা একেবারেই যুক্তিগ্রাহ্য।”

সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) অযোধ্যা মামলার (Ayodhya case) দৈনিক শুনানির ৪০ তম দিনে নাটকীয় মোড়। ভরা আদালতে বিচারকদের সামনেই রাম জন্মভূমির চিহ্নিতকারী (Ram Temple) মানচিত্রটি ছিঁড়ে ফেললেন মুসলিম পক্ষের আইনজাবী।

ভগবান রামের জন্মস্থান হিসাবে অযোধ্যা সম্পর্কে হিন্দুদের বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলা মুশকিল হবে, এমনটাই মনে করছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত (Supreme Court) । সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, অযোধ্যা জমি সমস্যা (Ayodhya Case) নিয়ে বিচার চলাকালীন মুসলিম সাক্ষীরাও বলেছেন যে তাঁদের কাছে যেমন মক্কা পবিত্র তেমনি হিন্দুদের কাছেও অযোধ্যা একই রকম পবিত্র।

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলা (Ayodhya land dispute case) নিয়ে রায়ের পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে করা ১৮টি মামলাই খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) । সাধারণ রীতি অনুযায়ী, চেম্বারে, খোলা আদালতে নয়, এই মামলার শুনানি হয় প্রধানবিচারপতি এস এ বোবদের বেঞ্চে। মামলাকারীদের মধ্যে রয়েছে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড এবং নির্মোহি আখরা।

অযোধ্যায় মন্দির-মসজিদ (Ayodhya Temple-Mosque Dispute Case) নিয়ে ঐতিহাসিক রায় পুনর্বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানানো হবে, রবিবার এমনটাই জানাল মুসলিম পার্সোনেল ল বোর্ড (Muslim Personal Law Board), একমাসের মধ্যে তাদের তরফে রিভিউ পিটিশনন দাখিল করা হবে বলেও জানিয়েছে তারা।

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি (Disputed Land in Ayodhya) পাবে রাম লালা (Ram Lalla), দুদিন আগেই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, তারপর সোমবার, সেই জায়গায় মন্দির নির্মাণের জন্য ট্রাস্ট তৈরির কাজ শুরু করে দিল সরকার। সরকারী সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, শীর্ষস্তরের মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আমলা, স্বরাষ্ট্র ও অর্থমন্ত্রকও থাকবে সেই বোর্ডে। তারাই ট্রাস্ট গঠন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে।

শীর্ষ আদালত শনিবার তাদের রায়ে জানিয়েছে একটি ট্রাস্ট গঠন করে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে। এবং মসজিদ নির্মাণের জন্য বিকল্প পাঁচ একর জমি দেওয়া হবে মুসলিমদের।

অযোধ্যা মামলা (Ayodhya Sitle Suit) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অসন্তুষ্ট মামলার অন্যতম পক্ষ উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড (Sunni Central Waqf Board) । শনিবার অযোধ্যা মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, রামলালার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে মন্দির নির্মাণ হবে, এবং বিকল্প ৫ একর জমি দেওয়া হবে মসজিদ নির্মাণের জন্য। বোর্ডের তরফে বলা হয়েছে, তারা একটি বৈঠক করবে এবং পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হবে কিনা, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

অযোধ্যার বিতর্কিত জমি (Disputed Land in Ayodhya) সরকারি ট্রাস্টের হাতে তুলে দিতে মন্দির নির্মাণের জন্য, এবং মুসলিমদের দিতে হবে শহরের “গুরুত্বপূর্ণ” জায়গায় ৫ একর জমি, শনিবার অযোধ্যা রায়ে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কয়েক দশক ধরে এই মামলাটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংগঠনের তরফে শান্তিরক্ষার আবেদন জানানো হয়েছে আগে থেকেই, এবং নিরাপত্তার কড়াকড়িও করা হয়। তারমধ্যে এদিন রায়দান করে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ। অযোধ্যার বিতর্কিত জায়গায় যেখানে বাবরি মসজিদ ছিল, সেই জমিটিকে কেন্দ্র করে বহুদিন ধরে আইনি লড়াই চলছিল। ১৬ শতকের পুরানো এই মসজিদ ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভেঙে দেন হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা, তাঁদের বিশ্বাস ওই জায়গাটি ভগবান রামচন্দ্রের জন্মভূমি।

অযোধ্যায় (Ayodhya) বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে তৈরি হবে মন্দির, এবং তা তৈরির জন্য তিনমাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারকে ট্রাস্টি তৈরি করতে হবে, রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের (Ranjan Gogoi) নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এও জানিয়ে দিল, অযোধ্যার বিকল্প ৫ একর জমি মসজিদের জন্য দিতে হবে।

স্বাধীনতার ৭০ বছর পর, প্রথম মামলা দায়ের করা পর, আজ বাবরি মসজিদ রাম জন্মভূমি মামলার রায়দান করবে সুপ্রিম কোর্ট। কয়েকদশক ধরে, অযোধ্যা মামলার রাজনৈতিক ক্ষেত্রে জায়গা পেয়েছে, এই মামলায় রয়েছে বহু মোচড়, অনেক মোড়, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যার জায়গা নিয়ে একাধিক সংগঠনের আদালতে আইনি লড়াই রয়েছে এই মামলাটিকে কেন্দ্র করে। ১৯৯২-এ পুরানো মসজিদটি ভেঙে দেন হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা, তাঁদের বিশ্বাস ওই জায়গাটি ভগবান রামচন্দ্রের জন্মভূমি, দেশজুড়ে সেই হিংসায় প্রায় ২,০০০ জনের মৃত্যু হয়। প্রধানবিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চে আর কিছুক্ষণ পরেই রায় ঘোষণা হবে।

Supreme Court Ayodhya Verdict Today Updates: আজ সকাল ১০.৩০-এ অযোধ্যা মামলার(Ayodhya Dispute Case) রায়দান করবে সুপ্রিম কোর্ট। প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ, ৪০ দিনের শুনানির পর, ১৬ অক্টোবর রায়দান স্থগিত করে দেয়। এর আগে, গতকাল, উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানবিচারপতি।

আজ অযোধ্যা মামলার (Ayodhya Dispute Case) রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট, এরমধ্যে দিয়েই বিষয়টি নিয়ে অনিশ্চয়তার অবসান ঘটবে। শুক্রবার সন্ধ্যায়, প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈসহ বাকি চার বিচারপতি সিদ্ধান্ত নেন, রায়দান করা হবে শনিবার। ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তারজন্য কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল ১০.৩০টায় রায় দান করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রীদের সঙ্গে অযোধ্যা মামলার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি সকলকে এই বিষয়ে অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে এবং দেশে সম্প্রীতি বজায় রাখতেই বলেছেন বলে সূত্রের খবর। মন্ত্রিপরিষদের এক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী দেশে এই মুহুর্তে মৈত্রী ও সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেই এই মন্তব্য করেন।

অযোধ্যায় (Ayodhya) মন্দির-মসজিদ নিয়ে বিতর্কিত এলাকার জমির দাবি ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড (Sunni Waqf Board), এবং রাম মন্দিরের ( Ram Temple) জন্য সরকার জমিটি নিসে, তাদের কোনও আপত্তি নেই, সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত একটি মধ্যস্থকারী প্যানেল তাদের রিপোর্টে এমনটাই জানিয়েছে বলে সূত্রের খবর।

ঘটনাচক্রে, ১৯৯২ সালে অযোধ্যাতে বাবরি মসজিদ যেদিন ভেঙে ফেলা হয়, সেই তারিখটি ছিল ৬ ডিসেম্বর। সাক্ষী মহারাজ বলেন, “যেদিন এই কাঠামোটিকে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল সেই তারিখেই মন্দির নির্মাণ শুরু করা উচিত। বিষয়টা একেবারেই যুক্তিগ্রাহ্য।”

সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) অযোধ্যা মামলার (Ayodhya case) দৈনিক শুনানির ৪০ তম দিনে নাটকীয় মোড়। ভরা আদালতে বিচারকদের সামনেই রাম জন্মভূমির চিহ্নিতকারী (Ram Temple) মানচিত্রটি ছিঁড়ে ফেললেন মুসলিম পক্ষের আইনজাবী।

ভগবান রামের জন্মস্থান হিসাবে অযোধ্যা সম্পর্কে হিন্দুদের বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তোলা মুশকিল হবে, এমনটাই মনে করছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত (Supreme Court) । সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, অযোধ্যা জমি সমস্যা (Ayodhya Case) নিয়ে বিচার চলাকালীন মুসলিম সাক্ষীরাও বলেছেন যে তাঁদের কাছে যেমন মক্কা পবিত্র তেমনি হিন্দুদের কাছেও অযোধ্যা একই রকম পবিত্র।