Bimal Gurung

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা বিমল গুরুং (Bimal Gurung), যিনি বর্তমানে আত্মগোপন করে রয়েছেন, তিনি শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (Narendra Modi) বিজেপির (BJP) দুরন্ত জয়ের জন্য অভিনন্দন জানালেন। পাশাপাশি আশা প্রকাশ করলেন, মোদীর নতুন সরকার গোর্খাল্যান্ডের দীর্ঘ দিনের দাবিটির ব্যাপারে নজর দেবেন।

Lok Sabha Elections 2019: বিজেপি ক্ষমতায় এলে গোর্খাল্যান্ড (Gorkhaland) গঠনের দাবি  খতিয়ে দেখবে। এমনই দাবি বিমল গুরুঙের (Bimal Gurung)। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার (GJMM) প্রাক্তন সুপ্রিমো এখন পাহাড়ের রাজনীতিতে অনুপস্থিত। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2019) আগে সক্রিয় হতে চাইছেন তিনি। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে টেলিফোনে  তিনি জানিয়েছেন, লোকসভা নির্বাচনের ইস্তেহারে গোর্খাল্যান্ড গঠন নিয়ে কোনও কথা না বললেও স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধানের (permanent political Solutions )  প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিজেপি। দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে আমাদের দাবি জানিয়েছি। আমার দেখে ভাল লাগছে যে বিজেপি নিজেদের ইস্তেহারে (Manifesto)  দার্জিলিঙের রাজনৈতিক সমাধানের কথা বলেছে। তিনি মনে করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ  দার্জিলিঙের রাজনৈতিক সমাধান করতে আগ্রহী।        

Lok Sabha Elections 2019: এবার ভোটে  দার্জিলিং থেকে শুরু করে তরাই বুঝিয়ে দেবে তারা আলাদা রাজ্যের দাবি থেকে সরে আসেনি।  এই নির্বাচন জিতে আমরা  সবাইকে বুঝিয়ে দেব আমরা ভয় পাই না, আমাদের দেখান যায় না। ২০১৭ সালের জুন মাস থেকেই পাহাড়  ছাড়া গুরং।

গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা নেতা বিমল গুরুং (Bimal Gurung), যিনি বর্তমানে আত্মগোপন করে রয়েছেন, তিনি শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (Narendra Modi) বিজেপির (BJP) দুরন্ত জয়ের জন্য অভিনন্দন জানালেন। পাশাপাশি আশা প্রকাশ করলেন, মোদীর নতুন সরকার গোর্খাল্যান্ডের দীর্ঘ দিনের দাবিটির ব্যাপারে নজর দেবেন।

Lok Sabha Elections 2019: বিজেপি ক্ষমতায় এলে গোর্খাল্যান্ড (Gorkhaland) গঠনের দাবি  খতিয়ে দেখবে। এমনই দাবি বিমল গুরুঙের (Bimal Gurung)। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার (GJMM) প্রাক্তন সুপ্রিমো এখন পাহাড়ের রাজনীতিতে অনুপস্থিত। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2019) আগে সক্রিয় হতে চাইছেন তিনি। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে টেলিফোনে  তিনি জানিয়েছেন, লোকসভা নির্বাচনের ইস্তেহারে গোর্খাল্যান্ড গঠন নিয়ে কোনও কথা না বললেও স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধানের (permanent political Solutions )  প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিজেপি। দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে আমাদের দাবি জানিয়েছি। আমার দেখে ভাল লাগছে যে বিজেপি নিজেদের ইস্তেহারে (Manifesto)  দার্জিলিঙের রাজনৈতিক সমাধানের কথা বলেছে। তিনি মনে করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ  দার্জিলিঙের রাজনৈতিক সমাধান করতে আগ্রহী।        

Lok Sabha Elections 2019: এবার ভোটে  দার্জিলিং থেকে শুরু করে তরাই বুঝিয়ে দেবে তারা আলাদা রাজ্যের দাবি থেকে সরে আসেনি।  এই নির্বাচন জিতে আমরা  সবাইকে বুঝিয়ে দেব আমরা ভয় পাই না, আমাদের দেখান যায় না। ২০১৭ সালের জুন মাস থেকেই পাহাড়  ছাড়া গুরং।