Bjp In West Bengal

উদ্বাস্তুদের কাছে টানতে এবার তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) বিরোধিতায় পথে নামছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, অনবরত সিএএ নিয়ে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। এই রাজনৌতিক কৌশলের বিরোধিতা করে আগামী দিনে একাধিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সে রাজ্যে আয়োজন করা হবে, জানিয়েছে বিজেপি।

মঙ্গলবার বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে হাওড়ায় একটি মিছিল বের করে বিজেপি। সেই মিছিলকে মাঝপথে আটকে দেয় পুলিশ।

দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে রাহুল সিনহা বলেন যে তিনি নিজেই নিজের বক্তব্যের মাধ্যমে জনতাকে উদ্বুদ্ধ করছেন। রাহুল সিনহা বলেন, “হিংসার পিছনে বাংলাদেশি মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা রয়েছেন, এখানকার শান্তিকামী মুসলিম সম্প্রদায় নয়। বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়ের সতর্ক হওয়া উচিৎ যে তাদের নাম দাঙ্গাবাজরা যেন কলঙ্কিত না করে।”

উপ ন‌ির্বাচন হওয়ার কথা পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর সদর, নদিয়ার করিমপুর এবং উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে। বর্তমানে ওই তিন কেন্দ্রে যথাক্রমে বিজেপি, তৃণমূল ও কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে।

মুর্শিদাবাদের তিনজন খুনের (Triple Murder in Murshidabad) ঘটনায় রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে, কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তের দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। রবিবার একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপথনের সময়, বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি অভিযোগ করেন, এই ধরণের ঘটনা নিয়ে অপ্রয়োজনীয় রাজনীতি করছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress)।

সোমবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বললেন, এনআরসি (NRC) নিয়ে হিন্দু এবং ভারতীয় মুসলিমদের চিন্তার কোনও কারণ নেই, শুধুমাত্র অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াতেই এই পদক্ষেপ।

Cha Chakrey Dilip Da: মঙ্গলবার কলকাতা থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে কৃষ্ণনগরে “চা চক্রে দিলীপ দা” করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল রাজ্য বিজেপির তরফে। চায়ের সঙ্গে স্থানীয়দের থেকে তাঁদের সমস্যার কথা শুনবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, এই ছিল আয়োজন। তবে একটি রাজ্য সরকারি সংস্থা বিজেপিকে জানায় ওই অনুষ্ঠানের জন্যে নির্ধারিত স্থানটির বুকিং বাতিল করা হয়েছে।

বিজেপি নেতাদের মতে, নতুন সদস্যদের একটা বড় অংশই ২৫-৪০ বছরের। এর থেকে প্রমাণ হয় তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বিজেপির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।

বিজেপির এক বরিষ্ঠ নেতার মতে, ২৩ টি পরিবার রাজ্যে ঘটে চলা হিংসা এবং রাজ্যের অগণতান্ত্রিক পরিবেশের বিষয়ে কথা বলবে ‘জনতার দরবার’ নামের একটি অনুষ্ঠানে

আস্থা ভোটকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র হয়ে উঠল উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ। বিজেপি, তৃণমূল ও পুলিশের সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিস্থিতি। এলাকা শান্ত করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। বনগাঁ পুরসভার সামনে জমায়েত করেছেন বহু মানুষ। হাতে হাত দিয় মানবশৃ্ঙ্খল তৈরি করা হয়েছে। কে তৃণমূল, কে বিজেপি সমর্থক, তা বোঝা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২২ আসনের বনগাঁ পুরসভা কার দখলে থাকবে, তা নিয়ে অশান্তির সূত্রপাত। বনগাঁ পুরসভায় তৃণমূলে দখলে ছিল ১৯টি আসন। তবে গতমাসে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন ১২জন কাউন্সিলর। এর ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় রাজ্যের শাসকদল।

বরিষ্ঠ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌরীশংকর দত্ত অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।” তাঁর কথায়, “এটি একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। জয় শ্রী রাম বলার জন্য মোটেও মারা হয়নি। মদ খেয়ে মহিলাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করার জন্যই এই ঘটনা ঘটে। আমাদের দলের কর্মীরা ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।”

অভিযোগ, বিজেপি কর্মীরা ওই অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি মারে। যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকা ছ’মাসের ওই মহিলাকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ-বিহারের ঘটনাকে উপেক্ষা করে পশ্চিমবঙ্গকে নিশানা করছে কেন্দ্র, তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ নস্যাৎ অমিত শাহের, বললেন,কেন্দ্রের "সমস্ত অধিকার আছে"

বাংলার রাজনৈতিক হিংসা এক নাটকীয় মোড় নিল আজ। রাজ্য বিজেপি গতকালের সংঘর্ষে নিহত কর্মীদের দেহ বাসন্তী হাইওয়েতেই দাহ করতে চাইলে তাদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। শয়ে শয়ে বিক্ষুব্ধ কর্মীরা ওই স্থানে জমায়েত হয়ে দাহকার্যের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। কিন্তু মাঝপথে দল সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে ঘোষণা করে একগুচ্ছ প্রতিবাদের কর্মসূচির। যার মধ্যে অন্যতম রাজ্যব্যাপী ‘কালা দিবস’ পালন। বিজেপি চেয়েছিল মৃতদেহগুলি কলকাতায় নিয়ে এসে তাঁদের সম্মা‌ন প্রদর্শনে শোভাযাত্রা করতে। কিন্তু মাঝপথে পুলিশ তাদের আটকায়। তখন তারা বলে রাস্তার উপরেই তারা দেহগুলির দাহ করবে। পরে দলের তরফে বলা হয়, স্থানীয় বনধ পালিত হবে। পাশাপাশি রাজ্যব্যাপী ‘কালা দিবস’ পালন করা হবে আগামী ১০ জুন। লালবাজার অভিমুখে মিছিল ১২ জুন।

মঙ্গলবার অভাবনীয় হিংসার মুখ দেখল কলকাতা। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের রোড শোয়ের পর কলেজস্ট্রিটে ভয়ানক নির্বাচনী হিংসা, অগ্নিসংযোগ এবং কলেজে ঢুকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির ভেঙে ফেলল দুষ্কৃতীরা। নির্বাচন কমিশন আজ পশ্চিমবঙ্গে ১১.৩০ টায় নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল ও বিজেপি মূর্তি ধ্বংস করা নিয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করেই চলেছে। বাংলায় নবগরণের সবচেয়ে উদ্দীপক প্রতীকগুলির মধ্যে অন্যতম ঈশ্বরচন্দ্রের মঊর্তি ভাঙা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনেও ব্যাপক ক্ষোভ জন্মেছে। বিজেপি এই লড়াইকে দিল্লি অব্দি টেনে নিয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন এবং প্রতিবাদ কর্মসূচীর পরিকল্পনাও নিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত ঘটনাকে বড় লজ্জা বলেই মনে করছেন, আজ শহরে হাঁটবেন তিনিও। জানিয়েছেন, এর জবাব পাবেই বিজেপি।

উদ্বাস্তুদের কাছে টানতে এবার তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) বিরোধিতায় পথে নামছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, অনবরত সিএএ নিয়ে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। এই রাজনৌতিক কৌশলের বিরোধিতা করে আগামী দিনে একাধিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সে রাজ্যে আয়োজন করা হবে, জানিয়েছে বিজেপি।

মঙ্গলবার বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে হাওড়ায় একটি মিছিল বের করে বিজেপি। সেই মিছিলকে মাঝপথে আটকে দেয় পুলিশ।

দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করে রাহুল সিনহা বলেন যে তিনি নিজেই নিজের বক্তব্যের মাধ্যমে জনতাকে উদ্বুদ্ধ করছেন। রাহুল সিনহা বলেন, “হিংসার পিছনে বাংলাদেশি মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা রয়েছেন, এখানকার শান্তিকামী মুসলিম সম্প্রদায় নয়। বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়ের সতর্ক হওয়া উচিৎ যে তাদের নাম দাঙ্গাবাজরা যেন কলঙ্কিত না করে।”

উপ ন‌ির্বাচন হওয়ার কথা পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর সদর, নদিয়ার করিমপুর এবং উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে। বর্তমানে ওই তিন কেন্দ্রে যথাক্রমে বিজেপি, তৃণমূল ও কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে।

মুর্শিদাবাদের তিনজন খুনের (Triple Murder in Murshidabad) ঘটনায় রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে, কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তের দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। রবিবার একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপথনের সময়, বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি অভিযোগ করেন, এই ধরণের ঘটনা নিয়ে অপ্রয়োজনীয় রাজনীতি করছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress)।

সোমবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বললেন, এনআরসি (NRC) নিয়ে হিন্দু এবং ভারতীয় মুসলিমদের চিন্তার কোনও কারণ নেই, শুধুমাত্র অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াতেই এই পদক্ষেপ।

Cha Chakrey Dilip Da: মঙ্গলবার কলকাতা থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে কৃষ্ণনগরে “চা চক্রে দিলীপ দা” করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল রাজ্য বিজেপির তরফে। চায়ের সঙ্গে স্থানীয়দের থেকে তাঁদের সমস্যার কথা শুনবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, এই ছিল আয়োজন। তবে একটি রাজ্য সরকারি সংস্থা বিজেপিকে জানায় ওই অনুষ্ঠানের জন্যে নির্ধারিত স্থানটির বুকিং বাতিল করা হয়েছে।

বিজেপি নেতাদের মতে, নতুন সদস্যদের একটা বড় অংশই ২৫-৪০ বছরের। এর থেকে প্রমাণ হয় তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বিজেপির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।

বিজেপির এক বরিষ্ঠ নেতার মতে, ২৩ টি পরিবার রাজ্যে ঘটে চলা হিংসা এবং রাজ্যের অগণতান্ত্রিক পরিবেশের বিষয়ে কথা বলবে ‘জনতার দরবার’ নামের একটি অনুষ্ঠানে

আস্থা ভোটকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র হয়ে উঠল উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ। বিজেপি, তৃণমূল ও পুলিশের সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিস্থিতি। এলাকা শান্ত করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। বনগাঁ পুরসভার সামনে জমায়েত করেছেন বহু মানুষ। হাতে হাত দিয় মানবশৃ্ঙ্খল তৈরি করা হয়েছে। কে তৃণমূল, কে বিজেপি সমর্থক, তা বোঝা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২২ আসনের বনগাঁ পুরসভা কার দখলে থাকবে, তা নিয়ে অশান্তির সূত্রপাত। বনগাঁ পুরসভায় তৃণমূলে দখলে ছিল ১৯টি আসন। তবে গতমাসে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন ১২জন কাউন্সিলর। এর ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় রাজ্যের শাসকদল।

বরিষ্ঠ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌরীশংকর দত্ত অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।” তাঁর কথায়, “এটি একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। জয় শ্রী রাম বলার জন্য মোটেও মারা হয়নি। মদ খেয়ে মহিলাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করার জন্যই এই ঘটনা ঘটে। আমাদের দলের কর্মীরা ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।”

অভিযোগ, বিজেপি কর্মীরা ওই অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি মারে। যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকা ছ’মাসের ওই মহিলাকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ-বিহারের ঘটনাকে উপেক্ষা করে পশ্চিমবঙ্গকে নিশানা করছে কেন্দ্র, তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ নস্যাৎ অমিত শাহের, বললেন,কেন্দ্রের "সমস্ত অধিকার আছে"

বাংলার রাজনৈতিক হিংসা এক নাটকীয় মোড় নিল আজ। রাজ্য বিজেপি গতকালের সংঘর্ষে নিহত কর্মীদের দেহ বাসন্তী হাইওয়েতেই দাহ করতে চাইলে তাদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। শয়ে শয়ে বিক্ষুব্ধ কর্মীরা ওই স্থানে জমায়েত হয়ে দাহকার্যের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। কিন্তু মাঝপথে দল সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে ঘোষণা করে একগুচ্ছ প্রতিবাদের কর্মসূচির। যার মধ্যে অন্যতম রাজ্যব্যাপী ‘কালা দিবস’ পালন। বিজেপি চেয়েছিল মৃতদেহগুলি কলকাতায় নিয়ে এসে তাঁদের সম্মা‌ন প্রদর্শনে শোভাযাত্রা করতে। কিন্তু মাঝপথে পুলিশ তাদের আটকায়। তখন তারা বলে রাস্তার উপরেই তারা দেহগুলির দাহ করবে। পরে দলের তরফে বলা হয়, স্থানীয় বনধ পালিত হবে। পাশাপাশি রাজ্যব্যাপী ‘কালা দিবস’ পালন করা হবে আগামী ১০ জুন। লালবাজার অভিমুখে মিছিল ১২ জুন।

মঙ্গলবার অভাবনীয় হিংসার মুখ দেখল কলকাতা। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের রোড শোয়ের পর কলেজস্ট্রিটে ভয়ানক নির্বাচনী হিংসা, অগ্নিসংযোগ এবং কলেজে ঢুকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির ভেঙে ফেলল দুষ্কৃতীরা। নির্বাচন কমিশন আজ পশ্চিমবঙ্গে ১১.৩০ টায় নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল ও বিজেপি মূর্তি ধ্বংস করা নিয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করেই চলেছে। বাংলায় নবগরণের সবচেয়ে উদ্দীপক প্রতীকগুলির মধ্যে অন্যতম ঈশ্বরচন্দ্রের মঊর্তি ভাঙা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনেও ব্যাপক ক্ষোভ জন্মেছে। বিজেপি এই লড়াইকে দিল্লি অব্দি টেনে নিয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন এবং প্রতিবাদ কর্মসূচীর পরিকল্পনাও নিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত ঘটনাকে বড় লজ্জা বলেই মনে করছেন, আজ শহরে হাঁটবেন তিনিও। জানিয়েছেন, এর জবাব পাবেই বিজেপি।