Bjp Rally In Bengal

মঙ্গলবার বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে হাওড়ায় একটি মিছিল বের করে বিজেপি। সেই মিছিলকে মাঝপথে আটকে দেয় পুলিশ।

খাস কলকাতার বুকে হতে চলা একটি নির্বাচনী সমাবেশ বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি দুষ্কৃতীরা সমাবেশের মঞ্চটি ভেঙ্গে দেয় এবং ডেকোরেটরকেও মারধর করে

মঙ্গলবার অভাবনীয় হিংসার মুখ দেখল কলকাতা। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের রোড শোয়ের পর কলেজস্ট্রিটে ভয়ানক নির্বাচনী হিংসা, অগ্নিসংযোগ এবং কলেজে ঢুকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির ভেঙে ফেলল দুষ্কৃতীরা। নির্বাচন কমিশন আজ পশ্চিমবঙ্গে ১১.৩০ টায় নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল ও বিজেপি মূর্তি ধ্বংস করা নিয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করেই চলেছে। বাংলায় নবগরণের সবচেয়ে উদ্দীপক প্রতীকগুলির মধ্যে অন্যতম ঈশ্বরচন্দ্রের মঊর্তি ভাঙা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনেও ব্যাপক ক্ষোভ জন্মেছে। বিজেপি এই লড়াইকে দিল্লি অব্দি টেনে নিয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন এবং প্রতিবাদ কর্মসূচীর পরিকল্পনাও নিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত ঘটনাকে বড় লজ্জা বলেই মনে করছেন, আজ শহরে হাঁটবেন তিনিও। জানিয়েছেন, এর জবাব পাবেই বিজেপি।

Election 2019: মঙ্গলবার শহরে রোড শো করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। আর সেই সভায় উঠল জয় শ্রীরাম ধ্বনি। গেরুয়া পোশাক এবং হনুমান সহ রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রের সাজে রোড শোয় অংশ নিলেন শিল্পীরা।উঠল ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, আর তাতেই মুখরিত হল শহরের রাজপথ।মাইকের সামনে জয় শ্রী রাম স্লোগান দিচ্ছিলেন হনুমানের সাজে এক ব্যক্তি। .

১৩ ও ১৪ এপ্রিল এই রাজ্যে রাম নবমীর মিছিল বেরোনর কথা। ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, বিজেপি নির্বাচনের সময় শান্তির পরিবেশ খারাপ করার চেষ্টা করছে।

চুপ করে থাকেননি মমতাও। তিনি ফেটে পড়েন ফোনেই। রাজনাথকে কড়াভাবে জানান, আপনারা দয়া করে আগে নিজের দলের নেতা ও সমর্থকদের সামলান।

ওই সময় শিলিগুড়িতেই থাকবে  বিজেপির উত্তরবঙ্গের রথ। শুধু একটি নয়  রাজ্যের আরও কয়েকটি জায়গায় সভা  করবেন প্রধানমন্ত্রী।

ডিসেম্বর মাসের যে সময়  রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির রথযাত্রা হবে  ঠিক তখনই মিছিল  থেকে শুরু করে  জন সম্পর্ক অভিযান  করবে সিপিএম এবং কংগ্রেস।  তবে এই তিন বিরোধী দলের কর্মসূচিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল। তাদের দাবি রাজ্যে মানুষ এখনও তৃণমূলের সঙ্গে  আছে। অন্যদিকে রথযাত্রাকে  কাজে  লাগিয়ে সংগঠন মজবুত করতে চাইছে বিজেপি। কয়েক মাস আগে হয়ে যাওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে দ্বিতীয়  স্থানে উঠে এসেছে বিজেপি। এবার সেটাকে  আরও বাড়াতে চাইছে তারা।

মঙ্গলবার বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে হাওড়ায় একটি মিছিল বের করে বিজেপি। সেই মিছিলকে মাঝপথে আটকে দেয় পুলিশ।

খাস কলকাতার বুকে হতে চলা একটি নির্বাচনী সমাবেশ বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি দুষ্কৃতীরা সমাবেশের মঞ্চটি ভেঙ্গে দেয় এবং ডেকোরেটরকেও মারধর করে

মঙ্গলবার অভাবনীয় হিংসার মুখ দেখল কলকাতা। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের রোড শোয়ের পর কলেজস্ট্রিটে ভয়ানক নির্বাচনী হিংসা, অগ্নিসংযোগ এবং কলেজে ঢুকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আবক্ষ মূর্তির ভেঙে ফেলল দুষ্কৃতীরা। নির্বাচন কমিশন আজ পশ্চিমবঙ্গে ১১.৩০ টায় নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল ও বিজেপি মূর্তি ধ্বংস করা নিয়ে একে অপরকে অভিযুক্ত করেই চলেছে। বাংলায় নবগরণের সবচেয়ে উদ্দীপক প্রতীকগুলির মধ্যে অন্যতম ঈশ্বরচন্দ্রের মঊর্তি ভাঙা নিয়ে সাধারণ মানুষের মনেও ব্যাপক ক্ষোভ জন্মেছে। বিজেপি এই লড়াইকে দিল্লি অব্দি টেনে নিয়ে গিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন এবং প্রতিবাদ কর্মসূচীর পরিকল্পনাও নিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত ঘটনাকে বড় লজ্জা বলেই মনে করছেন, আজ শহরে হাঁটবেন তিনিও। জানিয়েছেন, এর জবাব পাবেই বিজেপি।

Election 2019: মঙ্গলবার শহরে রোড শো করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। আর সেই সভায় উঠল জয় শ্রীরাম ধ্বনি। গেরুয়া পোশাক এবং হনুমান সহ রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রের সাজে রোড শোয় অংশ নিলেন শিল্পীরা।উঠল ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, আর তাতেই মুখরিত হল শহরের রাজপথ।মাইকের সামনে জয় শ্রী রাম স্লোগান দিচ্ছিলেন হনুমানের সাজে এক ব্যক্তি। .

১৩ ও ১৪ এপ্রিল এই রাজ্যে রাম নবমীর মিছিল বেরোনর কথা। ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, বিজেপি নির্বাচনের সময় শান্তির পরিবেশ খারাপ করার চেষ্টা করছে।

চুপ করে থাকেননি মমতাও। তিনি ফেটে পড়েন ফোনেই। রাজনাথকে কড়াভাবে জানান, আপনারা দয়া করে আগে নিজের দলের নেতা ও সমর্থকদের সামলান।

ওই সময় শিলিগুড়িতেই থাকবে  বিজেপির উত্তরবঙ্গের রথ। শুধু একটি নয়  রাজ্যের আরও কয়েকটি জায়গায় সভা  করবেন প্রধানমন্ত্রী।

ডিসেম্বর মাসের যে সময়  রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির রথযাত্রা হবে  ঠিক তখনই মিছিল  থেকে শুরু করে  জন সম্পর্ক অভিযান  করবে সিপিএম এবং কংগ্রেস।  তবে এই তিন বিরোধী দলের কর্মসূচিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল। তাদের দাবি রাজ্যে মানুষ এখনও তৃণমূলের সঙ্গে  আছে। অন্যদিকে রথযাত্রাকে  কাজে  লাগিয়ে সংগঠন মজবুত করতে চাইছে বিজেপি। কয়েক মাস আগে হয়ে যাওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে দ্বিতীয়  স্থানে উঠে এসেছে বিজেপি। এবার সেটাকে  আরও বাড়াতে চাইছে তারা।