Bjp Ratha Yatra

প্রস্তাব অনুযায়ী, যে চারটি স্থান থেকে এই রথযাত্রা শুরু করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলি হল- কোচবিহার, কাকদ্বীপ, কৃষ্ণনগর এবং বীরভূম জেলা।

রাজ্যে রথযাত্রা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে যে আবেদন করেছিল, সেই ব্যাপারে সরকারকে সাড়া দেওয়ার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট৷

রথযাত্রা নিয়ে প্রবল দোলাচলের মধ্যেই রাজ্য বিজেপি সিদ্ধান্ত নিল জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে এই রাজ্যে দুই থেকে তিনটি সভার প্রধান বক্তা হিসেবে নিয়ে আসা হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে।

ফের রথযাত্রা নিয়ে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  শুক্রবার গঙ্গাসাগরে গিয়ে তিনি বলেন, ঈশ্বরের নামে হয় রথযাত্রা। দাঙ্গার নামে নয়।

তৃণমূল মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন যে তাঁদের দল গঠনমূলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। বিজেপি'র মতো ভাঙন এবং মানুষে মানুষে ভেদাভেদের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না তৃণমূল কংগ্রেস।

বাংলায় রথযাত্রা করার জন্য বিজেপির আগাম শুনানির আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কলকাতা হাইকোর্ট পশ্চিমবঙ্গে তাদের রথযাত্রা করার অনুমতি না দেওয়ায় সুপ্রিম কোর্টের দারস্থ হয়েছিল গেরুয়া শিবির।

বাংলায় রথযাত্রা করতে হলে তা করতে হবে কোন তিনটে দিন তা করা হবে, তা আদালতকে আগে থেকে জানানে হবে। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্ট এ কথা সাফ জানিয়ে দিল বিজেপি নেতৃত্বকে।

পশ্চিমবঙ্গ সরকার বুধবার বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের কাছে মুখ্যসচিব ও ডিজিপির সঙ্গে লালবাজারে দেখা করে তাদের দলের 'রথযাত্রা'র অনুষ্ঠান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার নির্দেশ দিল।

ভারতীয় জনতা পার্টির এক প্রতিনিধিদল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে একটি চিঠি জমা দিল। কলকাতা হাইকোর্ট বিজেপির 'রথযাত্রা'য় যে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে, তা নিয়ে তৃণমূল সরকারের সঙ্গে আলোচনায় উৎসুক বিজেপি।

রথযাত্রার জন্য এখনও কলকাতা হাইকোর্ট থেকে দল প্রয়োজনীয় নির্দেশ পায়নি বলে বুধবার জানালেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির প্রস্তাবিত 'রথযাত্রা'কে 'রাবণ যাত্রা' বলে অভিহিত করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির প্রস্তাবিত 'রথযাত্রা' অনুষ্ঠানের  তালিকায় তাঁর নাম থাকায় বিরক্তিপ্রকাশ করলেন বিখ্যাত গায়ক কুমার শানু। তিনি বললেন, এটা স্রেফ 'চক্রান্ত' ছাড়া আর কিছুই নয়।

রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ সোমবার বললেন এই রাজ্যজুড়ে আগামী ডিসেম্বর মাসে বিজেপির যে 'রথযাত্রা' হতে চলেছে, তাতে অংশ নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্বয়ং।

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার স্বার্থে যে কোনও উপায়ে রুখে দিতেই হবে এই রথযাত্রাকে। শুক্রবার এই দাবি জানায় রাজ্যের এক সংখ্যালঘু সংগঠন।

দলের পরিকল্পিত ‘রথযাত্রা’ যারা রুখে দেওয়ার চেষ্টা করবে, তাদের রথের চাকার তলায় পিষে দেওয়া হবে। শনিবার এই কথা বলেন বিজেপির নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়।

প্রস্তাব অনুযায়ী, যে চারটি স্থান থেকে এই রথযাত্রা শুরু করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলি হল- কোচবিহার, কাকদ্বীপ, কৃষ্ণনগর এবং বীরভূম জেলা।

রাজ্যে রথযাত্রা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে যে আবেদন করেছিল, সেই ব্যাপারে সরকারকে সাড়া দেওয়ার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট৷

রথযাত্রা নিয়ে প্রবল দোলাচলের মধ্যেই রাজ্য বিজেপি সিদ্ধান্ত নিল জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে এই রাজ্যে দুই থেকে তিনটি সভার প্রধান বক্তা হিসেবে নিয়ে আসা হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে।

ফের রথযাত্রা নিয়ে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  শুক্রবার গঙ্গাসাগরে গিয়ে তিনি বলেন, ঈশ্বরের নামে হয় রথযাত্রা। দাঙ্গার নামে নয়।

তৃণমূল মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন যে তাঁদের দল গঠনমূলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। বিজেপি'র মতো ভাঙন এবং মানুষে মানুষে ভেদাভেদের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না তৃণমূল কংগ্রেস।

বাংলায় রথযাত্রা করার জন্য বিজেপির আগাম শুনানির আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কলকাতা হাইকোর্ট পশ্চিমবঙ্গে তাদের রথযাত্রা করার অনুমতি না দেওয়ায় সুপ্রিম কোর্টের দারস্থ হয়েছিল গেরুয়া শিবির।

বাংলায় রথযাত্রা করতে হলে তা করতে হবে কোন তিনটে দিন তা করা হবে, তা আদালতকে আগে থেকে জানানে হবে। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্ট এ কথা সাফ জানিয়ে দিল বিজেপি নেতৃত্বকে।

পশ্চিমবঙ্গ সরকার বুধবার বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের কাছে মুখ্যসচিব ও ডিজিপির সঙ্গে লালবাজারে দেখা করে তাদের দলের 'রথযাত্রা'র অনুষ্ঠান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার নির্দেশ দিল।

ভারতীয় জনতা পার্টির এক প্রতিনিধিদল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে একটি চিঠি জমা দিল। কলকাতা হাইকোর্ট বিজেপির 'রথযাত্রা'য় যে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে, তা নিয়ে তৃণমূল সরকারের সঙ্গে আলোচনায় উৎসুক বিজেপি।

রথযাত্রার জন্য এখনও কলকাতা হাইকোর্ট থেকে দল প্রয়োজনীয় নির্দেশ পায়নি বলে বুধবার জানালেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির প্রস্তাবিত 'রথযাত্রা'কে 'রাবণ যাত্রা' বলে অভিহিত করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির প্রস্তাবিত 'রথযাত্রা' অনুষ্ঠানের  তালিকায় তাঁর নাম থাকায় বিরক্তিপ্রকাশ করলেন বিখ্যাত গায়ক কুমার শানু। তিনি বললেন, এটা স্রেফ 'চক্রান্ত' ছাড়া আর কিছুই নয়।

রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ সোমবার বললেন এই রাজ্যজুড়ে আগামী ডিসেম্বর মাসে বিজেপির যে 'রথযাত্রা' হতে চলেছে, তাতে অংশ নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্বয়ং।

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার স্বার্থে যে কোনও উপায়ে রুখে দিতেই হবে এই রথযাত্রাকে। শুক্রবার এই দাবি জানায় রাজ্যের এক সংখ্যালঘু সংগঠন।

দলের পরিকল্পিত ‘রথযাত্রা’ যারা রুখে দেওয়ার চেষ্টা করবে, তাদের রথের চাকার তলায় পিষে দেওয়া হবে। শনিবার এই কথা বলেন বিজেপির নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়।