Bulandshahr Violence

দু’জন মুসলিম ব্যক্তিকে নিষ্ঠুর ভাবে নিগ্রহ করার অভিযোগ উঠল দক্ষিণপন্থী সংগঠনের বিরুদ্ধে। গত সপ্তাহে দিল্লির হিংসার বদলা নিতেই এই আক্রমণ বলে জানা গিয়েছে। সোমবার পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। নিগৃহীত দুই ব্যক্তির একজন দাবি করেন, আক্রমণকারীরা তাঁদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় প্রতিহিংসা থেকে আক্রমণ করে এবং তাঁদের গো-হত্যাকারীর অপবাদ দেয়। তারা অ্যাসিড হামলারও হুমকি দিয়েছিল বলে অভিযোগ জানান ওই নিগৃহীত ব্যক্তি।

বিক্ষোভের নামে ভাঙচুর রুখতে উত্তরপ্রদেশ সরকারের (Uttar Pradesh) কড়া পদক্ষেপে হাতেনাতে মিলল ফল। যোগী সরকারের তরফ থেকে একটি ভিডিও এবং লিখিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের মুসলিম সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট নাগরিকরা গত সপ্তাহে ওই শহরে ভাঙচুরের ঘটনার ক্ষতিপূরণ হিসাবে ৬ লক্ষ টাকার একটি চেক তুলে দিয়েছেন সরকারে হাতে। গত সপ্তাহে শুক্রবারের নমাজের পর সেখানে (Bulandshahr) সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিক্ষোভের নামে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর চলে।

ডিসেম্বরে উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে হিংসার ঘটনায় এক পুলিশ আধিকারিকের মৃত্যু হয়। সেই ঘটনায় বুধবার এক মূল অভিযুক্তের জামিন মঞ্জুর করলল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। মাহব গ্রামে গরুর মৃতদেহ পাওয়া নিয়ে অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে, সেই ঘটনায় প্রায় ৪০০ লোককে হিংসায় মদত দেওয়ার অভিযোগ উঠে স্থানীয় বজরং দলের নেতা যোগেজ রাজের বিরুদ্ধে।

গো হত্যাকে কেন্দ্র করে ৩ ডিসেম্বর উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে হিংসার সৃষ্টি হয়। প্রায় ৪০০ জন উন্মত্ত জনতা ইনস্পেকটর সুবোধ কুমার সিংহকে তাড়া করে ঘিরে ধরে গুলি করে মেরে ফেলেছিল ওইদিন।

বুলন্দশহরের সংঘর্ষের ঘটনায় তিন জনের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হল বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা পিটিআই।                         

ডিসেম্বর মাসের শুরুর দিকে হয়ে যাওয়া বুলন্দশহর কাণ্ড ঘিরে সারা দেশ জুড়ে হৈ চৈ পড়ে গিয়েছিল। সেই ঘটনায় এলাকার বাসিন্দাদের উত্তেজিত করার অভিযোগ উঠেছিল বজরং দলের স্থানীয় নেতা যগেশ রাজের বিরুদ্ধে।

বুলন্দশহরে পুলিশ আধিকারিকের মৃত্যুর ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।শিখর আগরওয়াল নামে বিজেপি যুব মোর্চার এক নেতাকে বুলন্দশহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার দূরে হাপুর শাহর থেকে গ্রেফতার করা হয়।.

ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ওই কনস্টেবলের পরিবারকে ৪০ লক্ষ টাকা এবং তাঁর অভিভাবকদের ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে দিয়েছেন। 

তিন সপ্তাহ পর উত্তরপ্রদেশ পুলিশের হাতে গ্রেফতার বুলন্দশহরের পুলিশ আধিকারিক সুবোধ কুমার সিং-এর হত্যাকারী। বৃহস্পতিবার বিকেলে বুলন্দশহর-নয়ডা সীমানা থেকে প্রশান্ত নাট নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। জেরায় ধৃত ব্যক্তি খুনের কথা কবুল করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বুলন্দশহরে পুলিশ খুনের ঘটনার ছ’দিন পর সরানো হল জেলা পুলিশের সুপারিন্টেডেন্ট কৃষ্ণ বাহাদুর সিংকে।

উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে পুলিশ ইনস্পেক্টর সুবোধ কুমার সিং-এর মৃত্যুকাণ্ডে এবার নাম জড়িয়ে গেল এক সেনার।

"এখনও পর্যন্ত এটা স্পষ্ট নয় যে, কে গুলি করেছিল পুলিশ অফিসারকে। কে সুমিত (এই ঘটনায় মৃত দ্বিতীয় ব্যক্তি)'কে গুলি করেছিল, স্পষ্ট নয় সেটাও", এনডিটিভিকে বলেন তিনি।

ভিডিয়ো থেকে  আরও স্পষ্ট সুবোধের সঙ্গে  বছর কুড়ির যুবক সুমিতের মৃত্যুর যোগ আছে।

সোমবার উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে গো-হত্যার অভিযোগে যে হিংসাত্মক তাণ্ডব চলল তাকে 'বড় ষড়যন্ত্র' বলে অভিহিত করলেন উত্তরপ্রদেশের পুলিশ প্রধান।

দু’জন মুসলিম ব্যক্তিকে নিষ্ঠুর ভাবে নিগ্রহ করার অভিযোগ উঠল দক্ষিণপন্থী সংগঠনের বিরুদ্ধে। গত সপ্তাহে দিল্লির হিংসার বদলা নিতেই এই আক্রমণ বলে জানা গিয়েছে। সোমবার পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। নিগৃহীত দুই ব্যক্তির একজন দাবি করেন, আক্রমণকারীরা তাঁদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় প্রতিহিংসা থেকে আক্রমণ করে এবং তাঁদের গো-হত্যাকারীর অপবাদ দেয়। তারা অ্যাসিড হামলারও হুমকি দিয়েছিল বলে অভিযোগ জানান ওই নিগৃহীত ব্যক্তি।

বিক্ষোভের নামে ভাঙচুর রুখতে উত্তরপ্রদেশ সরকারের (Uttar Pradesh) কড়া পদক্ষেপে হাতেনাতে মিলল ফল। যোগী সরকারের তরফ থেকে একটি ভিডিও এবং লিখিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের মুসলিম সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট নাগরিকরা গত সপ্তাহে ওই শহরে ভাঙচুরের ঘটনার ক্ষতিপূরণ হিসাবে ৬ লক্ষ টাকার একটি চেক তুলে দিয়েছেন সরকারে হাতে। গত সপ্তাহে শুক্রবারের নমাজের পর সেখানে (Bulandshahr) সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (Citizenship Amendment Act) বিক্ষোভের নামে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর চলে।

ডিসেম্বরে উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে হিংসার ঘটনায় এক পুলিশ আধিকারিকের মৃত্যু হয়। সেই ঘটনায় বুধবার এক মূল অভিযুক্তের জামিন মঞ্জুর করলল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। মাহব গ্রামে গরুর মৃতদেহ পাওয়া নিয়ে অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে, সেই ঘটনায় প্রায় ৪০০ লোককে হিংসায় মদত দেওয়ার অভিযোগ উঠে স্থানীয় বজরং দলের নেতা যোগেজ রাজের বিরুদ্ধে।

গো হত্যাকে কেন্দ্র করে ৩ ডিসেম্বর উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে হিংসার সৃষ্টি হয়। প্রায় ৪০০ জন উন্মত্ত জনতা ইনস্পেকটর সুবোধ কুমার সিংহকে তাড়া করে ঘিরে ধরে গুলি করে মেরে ফেলেছিল ওইদিন।

বুলন্দশহরের সংঘর্ষের ঘটনায় তিন জনের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হল বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা পিটিআই।                         

ডিসেম্বর মাসের শুরুর দিকে হয়ে যাওয়া বুলন্দশহর কাণ্ড ঘিরে সারা দেশ জুড়ে হৈ চৈ পড়ে গিয়েছিল। সেই ঘটনায় এলাকার বাসিন্দাদের উত্তেজিত করার অভিযোগ উঠেছিল বজরং দলের স্থানীয় নেতা যগেশ রাজের বিরুদ্ধে।

বুলন্দশহরে পুলিশ আধিকারিকের মৃত্যুর ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।শিখর আগরওয়াল নামে বিজেপি যুব মোর্চার এক নেতাকে বুলন্দশহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার দূরে হাপুর শাহর থেকে গ্রেফতার করা হয়।.

ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ওই কনস্টেবলের পরিবারকে ৪০ লক্ষ টাকা এবং তাঁর অভিভাবকদের ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে দিয়েছেন। 

তিন সপ্তাহ পর উত্তরপ্রদেশ পুলিশের হাতে গ্রেফতার বুলন্দশহরের পুলিশ আধিকারিক সুবোধ কুমার সিং-এর হত্যাকারী। বৃহস্পতিবার বিকেলে বুলন্দশহর-নয়ডা সীমানা থেকে প্রশান্ত নাট নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। জেরায় ধৃত ব্যক্তি খুনের কথা কবুল করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বুলন্দশহরে পুলিশ খুনের ঘটনার ছ’দিন পর সরানো হল জেলা পুলিশের সুপারিন্টেডেন্ট কৃষ্ণ বাহাদুর সিংকে।

উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে পুলিশ ইনস্পেক্টর সুবোধ কুমার সিং-এর মৃত্যুকাণ্ডে এবার নাম জড়িয়ে গেল এক সেনার।

"এখনও পর্যন্ত এটা স্পষ্ট নয় যে, কে গুলি করেছিল পুলিশ অফিসারকে। কে সুমিত (এই ঘটনায় মৃত দ্বিতীয় ব্যক্তি)'কে গুলি করেছিল, স্পষ্ট নয় সেটাও", এনডিটিভিকে বলেন তিনি।

ভিডিয়ো থেকে  আরও স্পষ্ট সুবোধের সঙ্গে  বছর কুড়ির যুবক সুমিতের মৃত্যুর যোগ আছে।

সোমবার উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে গো-হত্যার অভিযোগে যে হিংসাত্মক তাণ্ডব চলল তাকে 'বড় ষড়যন্ত্র' বলে অভিহিত করলেন উত্তরপ্রদেশের পুলিশ প্রধান।